
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন থেকে বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্য ফেরত নেওয়ার নির্দেশ: অর্থায়ন সংকটের ফলে বড় ধাক্কা

ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল শিক্ষকদের, বন্ধ রাজধানীর প্রধান সড়ক

ঈশান কোণে মেঘ, প্রবল সাইক্লোন ধেয়ে আসছে….

লামিয়া কি তবে ডি-ফ্যাক্টো প্রধান উপদেষ্টা?

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অস্থিরতা: ১৪ জন সিনিয়র অফিসারের গ্রেপ্তারের পর জেনারেল ওয়াকার এর অন্তর্ধান নিয়ে সন্দেহের ঘনঘটা

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা: আরো ৫ লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য অপেক্ষমান

আমেরিকান ফান্ড বন্ধ হওয়ায় এনজিওর শতাধিক প্রকল্প বাতিল, চাকরি গেল ২০ হাজার কর্মীর
জুলাই সনদে সই করবে না গণফোরাম ছাড়াও বামপন্থি ৪ দল

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে গণফোরাম এবং বামপন্থি চারটি রাজনৈতিক দল। আগামী শুক্রবার অনুষ্ঠতি হওয়ার কথা এই অনুষ্ঠানটি।
গতকাল ১৫ই অক্টোবর, বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের ডাকা জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় নির্বাহী ফোরামের সমন্বয়ক মাসুদ রানা।
তিনি বলেন, ‘আমরা পাঁচটি দল সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বর্জন করছি।’
জানা গেছে, সই না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া দলগুলো হলো- বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ জাসদ ও গণফোরাম।
সাংবাদিকদের মাসুদ রানা বলেন, সংবিধানের মূলনীতির আলোচনা এই উদ্দেশের অন্তর্ভুক্ত নয়। আদর্শিক-রাজনৈতিক বিষয়গুলোকে আলোচনার বাইরে রাখা উচিত। কারণ, এ ব্যাপারে দলগুলোর মধ্যে
ঐকমত্য সম্ভব নয়। তাই এই অংশে আলোচনার সময়ে আমরাসহ চারটি দল ওয়াকআউট করেছিলাম। এর বাইরেও দুটি দল ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল, এই বিষয়টি বাদ দিয়ে সনদ রচিত হবে। কিন্তু চূড়ান্ত খসড়ায় তার প্রতিফলন আমরা দেখিনি। আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাসটাও ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে এই সনদে। যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। এদিকে ড. কামাল হোসেনের গড়া দল গণফোরাম হুঁশিয়ারির মাধ্যমে জানিয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত টেলিগ্রাম এবং ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত থাকবে— এটি যতক্ষণ নিশ্চিত না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা এই সনদে স্বাক্ষর করবেন
না।
ঐকমত্য সম্ভব নয়। তাই এই অংশে আলোচনার সময়ে আমরাসহ চারটি দল ওয়াকআউট করেছিলাম। এর বাইরেও দুটি দল ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল, এই বিষয়টি বাদ দিয়ে সনদ রচিত হবে। কিন্তু চূড়ান্ত খসড়ায় তার প্রতিফলন আমরা দেখিনি। আমাদের জাতি গঠনের ইতিহাসটাও ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে এই সনদে। যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। এদিকে ড. কামাল হোসেনের গড়া দল গণফোরাম হুঁশিয়ারির মাধ্যমে জানিয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত টেলিগ্রাম এবং ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত থাকবে— এটি যতক্ষণ নিশ্চিত না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা এই সনদে স্বাক্ষর করবেন
না।