
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শেখ হাসিনার সরকার হটাতে মার্কিন নীলনকশার গোপন নথি ফাঁস

লামিয়া কি তবে ডি-ফ্যাক্টো প্রধান উপদেষ্টা?

বারবার সংবিধান লঙ্ঘন এবং সংবিধান পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অপরাধে অপরাধী অন্তবর্তী সরকার

তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসানের বিদায়: কয়েক প্রজন্মের শৈশব-কৈশোরের কল্পলোকের রুপকারের প্রস্থান

জুলাই সনদে সই করবে না গণফোরাম ছাড়াও বামপন্থি ৪ দল

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন থেকে বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্য ফেরত নেওয়ার নির্দেশ: অর্থায়ন সংকটের ফলে বড় ধাক্কা

ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল শিক্ষকদের, বন্ধ রাজধানীর প্রধান সড়ক
জুলাই সনদেও রক্ষাকবচ নিশ্চিত হচ্ছে না, তাই সনদের আগেই গণভোটের গ্যারান্টি চায় এনসিপি

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জুলাই সনদে নেতাদের রক্ষাকবচ নিশ্চিত না হওয়ায় নতুন দাবী পেশ করেছে।
বৃহস্পতিবার রাতে এক বিবৃতিতে এনসিপি জানিয়েছে, জনগণের অভিপ্রায়কে কেন্দ্র করে গণভোটের নিশ্চিতকরণ ছাড়া সনদ স্বাক্ষরে অংশ নেওয়া হবে না।
এনসিপি দাবি করেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়া জনগণের কাছে স্বচ্ছ করা হোক, নইলে এটি গণমানুষের সাথে প্রতারণা হবে।
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পূর্বে এনসিপির তিনটি প্রধান দাবি রয়েছে, যা তাদের বক্তব্যে জনগণের স্বার্থের সাথে যুক্ত। প্রথম, সনদ বাস্তবায়নের টেক্সট ও গণভোটের প্রশ্নটি চূড়ান্ত করে জনগণের কাছে প্রকাশ করা হোক। দ্বিতীয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায় প্রতিফলিত করে আদেশ জারি করুন। তৃতীয়, গণভোটে জনগণ যদি সনদকে সমর্থন করে,
তবে নোট অফ ডিসেন্টের কার্যকরতা বাতিল হবে এবং নির্বাচিত সংসদ গাঠনিক ক্ষমতায় নতুন “বাংলাদেশ সংবিধান” প্রণয়ন করবে। এনসিপি জানিয়েছে, জনগণকে অস্পষ্টতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে রেখে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান গ্রহণযোগ্য নয়। তাদের বক্তব্য, “জনগণের দাবি পূরণ ছাড়া সনদ মাত্র আনুষ্ঠানিকতা।” তাই তাদের দাবি, বাস্তবায়নের খসড়া দেখার পরই সনদে স্বাক্ষর হবে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই দাবীগুলো জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করার একটি কৌশল হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একজন প্রাক্তন উপদেষ্টা বলেন, “এনসিপির জনপ্রিয়তা তলানিতে রয়েছে। তারা জানে, ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে হেরে যাবে। তাই গনভোটে যেতে চাচ্ছে তারা। আর গণভোট হলেই তারা দাবী তুলবে বিল্পবী সরকারের।“ বারে বারে এনসিপির আর সমন্বয়কদের নিজেদের দাবী আর অবস্থান পরিবর্তনের
ইতিহাস রয়েছে। গত বছরের জুলাইয়েও তারা বারে বারে তাদের অবস্থান বদল করে বিগত সরকারকে বেকায়দায় ফেলে এক অরাজক পরিস্থিতির সৃস্টি করেছিল। সেই একই রাস্তায় হাটছে এনসিপি আর প্রাক্তন সমন্বয়করা। তারা যে কোনভাবেই হোক ক্ষমতায় যাওয়ার নিশয়তা চাইছে।
তবে নোট অফ ডিসেন্টের কার্যকরতা বাতিল হবে এবং নির্বাচিত সংসদ গাঠনিক ক্ষমতায় নতুন “বাংলাদেশ সংবিধান” প্রণয়ন করবে। এনসিপি জানিয়েছে, জনগণকে অস্পষ্টতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যে রেখে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান গ্রহণযোগ্য নয়। তাদের বক্তব্য, “জনগণের দাবি পূরণ ছাড়া সনদ মাত্র আনুষ্ঠানিকতা।” তাই তাদের দাবি, বাস্তবায়নের খসড়া দেখার পরই সনদে স্বাক্ষর হবে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই দাবীগুলো জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করার একটি কৌশল হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একজন প্রাক্তন উপদেষ্টা বলেন, “এনসিপির জনপ্রিয়তা তলানিতে রয়েছে। তারা জানে, ২০২৬-এর ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে হেরে যাবে। তাই গনভোটে যেতে চাচ্ছে তারা। আর গণভোট হলেই তারা দাবী তুলবে বিল্পবী সরকারের।“ বারে বারে এনসিপির আর সমন্বয়কদের নিজেদের দাবী আর অবস্থান পরিবর্তনের
ইতিহাস রয়েছে। গত বছরের জুলাইয়েও তারা বারে বারে তাদের অবস্থান বদল করে বিগত সরকারকে বেকায়দায় ফেলে এক অরাজক পরিস্থিতির সৃস্টি করেছিল। সেই একই রাস্তায় হাটছে এনসিপি আর প্রাক্তন সমন্বয়করা। তারা যে কোনভাবেই হোক ক্ষমতায় যাওয়ার নিশয়তা চাইছে।