ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিচারে সরকারের উদ্যোগ নেই
শিশু বলাৎকারের জন্য কখনো ক্ষমা চায়নি ইসকন
স্বাধীন ও নির্ভরযোগ্য জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন
ইসকনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ
লগি-বৈঠা দিয়ে জামায়াত নেতাদের পিটিয়ে হত্যা: ১৮ বছর পর হাসিনার নামে মামলা
চিন্ময় কৃষ্ণসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
আজ গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
জাহাজে যাওয়া যাবে হজে
বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রপথে হাজযাত্রী পাঠানোর প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে সৌদি সরকার। গতকাল রোববার (০৬ অক্টোবর) সৌদি আরবের জেদ্দায় হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এবং সৌদি হজ ও উমরাহবিষয়কমন্ত্রী ড. তাওফিক ফাউজান আল রাবিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে সৌদি মন্ত্রী এ সম্মতির কথা জানান।
সমুদ্র পথে হজযাত্রী প্রেরণের বিষয়ে ধর্ম উপদেষ্টার প্রস্তাবে সৌদি হজ ও উমরাহবিষয়কমন্ত্রী জানান, সমুদ্র পথে বাংলাদেশ থেকে হাজযাত্রী পাঠানোর বিষয়ে সৌদি সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন আছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারকেও জাহাজ কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
উল্লেখ্য, এ বছর পরীক্ষামূলক পানিপথে
জাহাজযোগে দুই-তিন হাজার হাজযাত্রী প্রেরণের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে। সৌদি হজ ও উমরাহবিষয়কমন্ত্রী হাজযাত্রীদের জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিকে আপগ্রেড করার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তিনি হজ এজেন্সির মালিক অথবা তাদের প্রতিনিধির অনুকূলে মুনাজ্জেম (মাল্টিপল) ভিসা ইস্যুর ব্যাপারেও ধর্ম উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেন। এ ছাড়া, রুট টু মক্কা কর্মসূচির আওতায় ২০২৩-২৪ সালে হজযাত্রীদের বেশ কিছু লাগেজ হারিয়ে যাওয়ার ব্যাপারেও মন্ত্রী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে ধর্ম উপদেষ্টাকে আশ্বাস দেন। চলতি বছর সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় থেকে প্রতি এজেন্সিকে কমপক্ষে দুই হাজার হাজি পাঠানোর কোটা নির্ধারণ করা হয়। এ ব্যাপারে ধর্ম উপদেষ্টা ২০২৪ সালের মতো এজেন্সি প্রতি দুইশত পঞ্চাশ জন কোটা পুনঃনির্ধারণের অনুরোধ জানালে সৌদি মন্ত্রী
বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন। এ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীকে সহায়তা করেন সে দেশের হজ মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক ডেপুটি মিনিস্টার ড. হাসান আল মানাখেরা এবং হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক বদর আল সেলামি। এ সময় ধর্ম সচিব মু. আ হামিদ জমাদ্দার, হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম, রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ব্রিগেডিয়ার রাকিবুল্লাহ, জেদ্দায় বাংলাদেশ কনসুলেটের কনসাল জেনারেল মিয়া মুহাম্মদ মঈনুল কবির, জেদ্দা হজ মিশনের কাউন্সেলর জহিরুল ইসলাম, হজ কনসাল মুহাম্মদ আসলাম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাহাজযোগে দুই-তিন হাজার হাজযাত্রী প্রেরণের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে। সৌদি হজ ও উমরাহবিষয়কমন্ত্রী হাজযাত্রীদের জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিকে আপগ্রেড করার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তিনি হজ এজেন্সির মালিক অথবা তাদের প্রতিনিধির অনুকূলে মুনাজ্জেম (মাল্টিপল) ভিসা ইস্যুর ব্যাপারেও ধর্ম উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেন। এ ছাড়া, রুট টু মক্কা কর্মসূচির আওতায় ২০২৩-২৪ সালে হজযাত্রীদের বেশ কিছু লাগেজ হারিয়ে যাওয়ার ব্যাপারেও মন্ত্রী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে ধর্ম উপদেষ্টাকে আশ্বাস দেন। চলতি বছর সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় থেকে প্রতি এজেন্সিকে কমপক্ষে দুই হাজার হাজি পাঠানোর কোটা নির্ধারণ করা হয়। এ ব্যাপারে ধর্ম উপদেষ্টা ২০২৪ সালের মতো এজেন্সি প্রতি দুইশত পঞ্চাশ জন কোটা পুনঃনির্ধারণের অনুরোধ জানালে সৌদি মন্ত্রী
বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন। এ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীকে সহায়তা করেন সে দেশের হজ মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক ডেপুটি মিনিস্টার ড. হাসান আল মানাখেরা এবং হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক বদর আল সেলামি। এ সময় ধর্ম সচিব মু. আ হামিদ জমাদ্দার, হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম, রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ব্রিগেডিয়ার রাকিবুল্লাহ, জেদ্দায় বাংলাদেশ কনসুলেটের কনসাল জেনারেল মিয়া মুহাম্মদ মঈনুল কবির, জেদ্দা হজ মিশনের কাউন্সেলর জহিরুল ইসলাম, হজ কনসাল মুহাম্মদ আসলাম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।