
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ

হজরত ওমরের পর সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান: বুলু

বিএনপি চাঁদাবাজের দল: ফয়জুল করীম

একাত্তর-পচাত্তর-চব্বিশ একই সুতোয় গাঁথা
জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

বর্ধিত কমিটি ঘোষণার পর থেকেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রদলের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। এবার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ কয়েকজন নেতার ক্যাম্পাসে আসা উপলক্ষে নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১২টার দিকে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করার জন্য ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির, সিনিয়র সহসভাপতি আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহিয়াসহ কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতা ক্যাম্পাসে আসেন। এ সময় কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহিরউদ্দিন বাবর, সদস্যসচিব ওয়াসিম আহমেদসহ নেতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ার শিক্ষক লাউঞ্জে
অবস্থান করছিলেন। বাকি নেতা-কর্মীরা ক্যাফেটেরিয়ায় অবস্থান নেন। এর একটু পরে শাখা ছাত্রদলের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীদের আরেকটি দল (কাঙ্ক্ষিত পদ না পেয়ে বিক্ষুব্ধ) বাইক শোডাউন দিয়ে ক্যাফেটেরিয়ার নিচে আসেন। এ সময় তারা বহিরাগত বলে কয়েকজনকে ধাওয়া দেয়। এরপর তারা ক্যাফেটেরিয়ার শিক্ষক লাউঞ্জে অবস্থানরত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দেখা করতে চান। তখন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের অনুসারীরা বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের গেট দিয়ে ঢুকতে বাধা দিলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং বিচ্ছিন্নভাবে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। গত ৮ আগস্ট শাখা ছাত্রদলের বর্ধিত কমিটি ও একই দিনে ১৭টি হলে কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ কমিটিতে ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, ছিনতাইকারীসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্তরা পদ পেয়েছেন—এমন অভিযোগ তুলে কয়েক দিন ধরে শোডাউন দিচ্ছেন
কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া নেতা-কর্মীরা। কমিটি দেওয়ার পর থেকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ পাঁচ নেতাকে নয় দিন ধরে ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে আজ রোববার ক্যাম্পাসে আসেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের সঙ্গে শাখা ছাত্রদলের শীর্ষ পাঁচ নেতাও ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান মুরাদ বলেন, ‘আমাদের দাবি আজকের মধ্যে বর্তমান কমিটি বাতিল করতে হবে।’ এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহিরউদ্দিন বাবর বলেন, ‘যারা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে, তাদের মধ্যে আমাদের বহিষ্কৃত কিছু নেতা-কর্মী রয়েছে। এর পাশাপাশি একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী জড়িত ৷ একটি কমিটি গঠন করা হলে সেখানে কিছু অসংগতি থাকতে পারে, সেগুলো আমরা সমাধানের চেষ্টা করছি।
কিন্তু এর সুযোগ নিয়ে একটি গোষ্ঠী বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’ সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। সেখানে আমরা সবাইকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার অনুরোধ করি।’
অবস্থান করছিলেন। বাকি নেতা-কর্মীরা ক্যাফেটেরিয়ায় অবস্থান নেন। এর একটু পরে শাখা ছাত্রদলের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীদের আরেকটি দল (কাঙ্ক্ষিত পদ না পেয়ে বিক্ষুব্ধ) বাইক শোডাউন দিয়ে ক্যাফেটেরিয়ার নিচে আসেন। এ সময় তারা বহিরাগত বলে কয়েকজনকে ধাওয়া দেয়। এরপর তারা ক্যাফেটেরিয়ার শিক্ষক লাউঞ্জে অবস্থানরত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দেখা করতে চান। তখন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের অনুসারীরা বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের গেট দিয়ে ঢুকতে বাধা দিলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং বিচ্ছিন্নভাবে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। গত ৮ আগস্ট শাখা ছাত্রদলের বর্ধিত কমিটি ও একই দিনে ১৭টি হলে কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ কমিটিতে ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, ছিনতাইকারীসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্তরা পদ পেয়েছেন—এমন অভিযোগ তুলে কয়েক দিন ধরে শোডাউন দিচ্ছেন
কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া নেতা-কর্মীরা। কমিটি দেওয়ার পর থেকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্যসচিবসহ শীর্ষ পাঁচ নেতাকে নয় দিন ধরে ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে আজ রোববার ক্যাম্পাসে আসেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের সঙ্গে শাখা ছাত্রদলের শীর্ষ পাঁচ নেতাও ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান মুরাদ বলেন, ‘আমাদের দাবি আজকের মধ্যে বর্তমান কমিটি বাতিল করতে হবে।’ এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহিরউদ্দিন বাবর বলেন, ‘যারা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে, তাদের মধ্যে আমাদের বহিষ্কৃত কিছু নেতা-কর্মী রয়েছে। এর পাশাপাশি একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী জড়িত ৷ একটি কমিটি গঠন করা হলে সেখানে কিছু অসংগতি থাকতে পারে, সেগুলো আমরা সমাধানের চেষ্টা করছি।
কিন্তু এর সুযোগ নিয়ে একটি গোষ্ঠী বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’ সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। সেখানে আমরা সবাইকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার অনুরোধ করি।’