ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভয়েস অফ আমেরিকার জরিপ: কী পদ্ধতিতে জরিপ করা হয়েছে
‘গ্যাসের জন্য জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীকে জ্বি স্যার, জ্বি স্যার বলতে হয়েছে’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি করা সেই তৌহিদ গ্রেপ্তার
২ দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার সুমন: থানায় নিরাপত্তা জোরদার
‘শেখ হাসিনা আ.লীগকে কবর দিয়েছে’
জয়ের যে দাবিকে অপপ্রচার বললেন নিউ এজ সম্পাদক
পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলাও হচ্ছে
জাতীয় সংগীত নিয়ে আযমীর বক্তব্য নিয়ে নিজেদের অবস্থান জানাল জামায়াত
শেখ হাসানার পতনের পর আয়নাঘর থেকে মুক্তি পেয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন আব্দুল্লাহিল আমান আযমী। যেখান বাংলাদেশর জাতীয় সংগীত পরিবর্তন ও সংবিধান সংস্কারসহ নানা বিষয় উঠে আসে। তবে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের বিষয়টি সবচেয়ে বেশি আলোচনা তৈরি হয় বিভিন্ন মাধ্যমে। এবার বিষয়টি নিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
তিনি বলেছেন, আব্দুল্লাহিল আমান আযমী জামায়াতে ইসলামীর সদস্য নন। তিনি জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে যা বলেছেন তা তার একান্ত ব্যক্তিগত মন্তব্য। এর ব্যাখ্যার দায় জামায়াতে ইসলামীর নয়।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীতে একটি হোটেলে আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের
বিশিষ্ট ৪৮ জন নাগরিকের দেওয়া বিবৃতিতে ‘জামায়াতে ইসলামীর আমির জাতিকে অতীতের সবকিছু ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন’ বলে উল্লেখ করা হলেও জামায়াতের আমির এ ধরনের কথা বলেনি বলে জানান তিনি। তাই এমন বিবৃতির কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না বলেও জানান কেন্দ্রীয় এই নেতা। জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, দেশের সংস্কার এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গত ১৫ বছরের রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ফ্যাসিবাদের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে। সংবিধান ও ইলেকশন কমিশনের সংস্কার করতে হবে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত ১৫ বছরে দলীয়করণ হয়েছিল, সেগুলোর সংস্কার করতে হবে। অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, গত ১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য সব সংস্কার সম্ভব
না হলেও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে যেগুলো করা দরকার, এখন সেটি করাই বড় চ্যালেঞ্জ। প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহিদ পরিবারের সদস্যদের হাতে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সহায়তার অর্থ তুলে দেওয়া হয়।
বিশিষ্ট ৪৮ জন নাগরিকের দেওয়া বিবৃতিতে ‘জামায়াতে ইসলামীর আমির জাতিকে অতীতের সবকিছু ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন’ বলে উল্লেখ করা হলেও জামায়াতের আমির এ ধরনের কথা বলেনি বলে জানান তিনি। তাই এমন বিবৃতির কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না বলেও জানান কেন্দ্রীয় এই নেতা। জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, দেশের সংস্কার এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গত ১৫ বছরের রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ফ্যাসিবাদের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে। সংবিধান ও ইলেকশন কমিশনের সংস্কার করতে হবে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত ১৫ বছরে দলীয়করণ হয়েছিল, সেগুলোর সংস্কার করতে হবে। অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, গত ১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য সব সংস্কার সম্ভব
না হলেও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে যেগুলো করা দরকার, এখন সেটি করাই বড় চ্যালেঞ্জ। প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহিদ পরিবারের সদস্যদের হাতে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সহায়তার অর্থ তুলে দেওয়া হয়।