
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘রাজনৈতিক নেতাদের তোষামোদি না করে মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করুন’

রোহিঙ্গাদের জন্য জামায়াতের রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবে যা বলল মিয়ানমার

অতিষ্ঠ হয়ে ছেলেকে পুলিশে দিলেন বিএনপি নেতা

দুর্গাপুরে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবদল নেতার মায়ের সংবাদ সম্মেলন

‘শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন ২৫ হাজার টাকা করতে হবে’

শ্বশুরবাড়ি সাবেক কৃষিমন্ত্রীর পিএস আটক

বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
‘জাতিসংঘ মহাসচিবকে এনে রোহিঙ্গা পাঠানোর কথা বলে জনগণের আইওয়াশ করা হলো’

জাতিসংঘ মহাসচিবকে এনে রোহিঙ্গা পাঠানোর কথা বলে জনগণের আইওয়াশ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
পোস্টে রাশেদ খান উল্লেখ করেছন-যা বুঝতেছি জাতিসংঘের মহাসচিবকে এনে সরকার ওয়াদা করেছে, মানবিক করিডর দেবে এবং প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট দেবে। জাতিসংঘ মহাসচিবকে এনে ১লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত পাঠানোর মিথ্যা গল্প বলে জনগণের আইওয়াশ করা হলো। বরং উল্টো ভিন্ন চিত্র পরিলক্ষিত হচ্ছে, ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা ঢুকে পড়েছে! জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশে আসার অর্জন এতোটুকুই। এখন করিডোর দেওয়ার নামে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে টানাটানি শুরু হয়েছে।
তিনি লেখেন,
আন্তর্জাতিক কমিউনিটির সঙ্গে আমাদেরও কমবেশি বৈঠক হয়। সুতরাং মোটামুটি কোথায় কি হচ্ছে, তা তো জানতে পারি। কিছুদিন আগে বিজনেস সামিট নামে সারা দেশে হৈচৈ তৈরি করা হলো। মনে হলো, বিদেশিরা বিনিয়োগ করার জন্য মুখিয়ে আছে! কিন্তু আসলেই কি তাই? আমার নিজের প্রাপ্য তথ্য অনুযায়ী আমি বলতে পারি, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও নির্বাচিত সরকার আসার আগে কোনো বড় বিনিয়োগ আসবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের গ্রহণযোগ্যতার কারণে কমবেশি বিদেশি অনুদান আসবে, কিন্তু বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা কম। রাশেদ আরও লেখেন, আপনাকে বুঝতে হবে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের বিশ্বব্যাপী সম্মান আছে। তিনি বাংলাদেশে যে কাউকে নিমন্ত্রণ করলে চলে আসবে। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে তাকে সম্মান করা
আর বিনিয়োগ করা এক জিনিস না। আর তিনি ব্যক্তি হিসেবে ভাল পারফরম্যান্স করলেও, তার পুরো টিমে যোগ্যলোকের বড্ড অভাব। যেমন; আমাদের একজন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আছেন, যিনি ব্যাংকিং সেক্টরে অভিজ্ঞ, কিন্তু স্বাস্থ্যখাতে তার অনভিজ্ঞতার কারণে আজকে চিকিৎসা খাতের বেহাল দশা। শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতের কোনো উন্নতি ছাড়া, দেশের বিন্দুমাত্র উন্নয়ন হবে না। সবশেষ তিনি লেখেন, আবার কয়েকজন উপদেষ্টার Refined আওয়ামী লীগ গঠনের সঙ্গে জড়িত থাকারও খবর শোনা যায়। তারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়েও তৎপর নয়।
আন্তর্জাতিক কমিউনিটির সঙ্গে আমাদেরও কমবেশি বৈঠক হয়। সুতরাং মোটামুটি কোথায় কি হচ্ছে, তা তো জানতে পারি। কিছুদিন আগে বিজনেস সামিট নামে সারা দেশে হৈচৈ তৈরি করা হলো। মনে হলো, বিদেশিরা বিনিয়োগ করার জন্য মুখিয়ে আছে! কিন্তু আসলেই কি তাই? আমার নিজের প্রাপ্য তথ্য অনুযায়ী আমি বলতে পারি, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও নির্বাচিত সরকার আসার আগে কোনো বড় বিনিয়োগ আসবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের গ্রহণযোগ্যতার কারণে কমবেশি বিদেশি অনুদান আসবে, কিন্তু বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা কম। রাশেদ আরও লেখেন, আপনাকে বুঝতে হবে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের বিশ্বব্যাপী সম্মান আছে। তিনি বাংলাদেশে যে কাউকে নিমন্ত্রণ করলে চলে আসবে। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে তাকে সম্মান করা
আর বিনিয়োগ করা এক জিনিস না। আর তিনি ব্যক্তি হিসেবে ভাল পারফরম্যান্স করলেও, তার পুরো টিমে যোগ্যলোকের বড্ড অভাব। যেমন; আমাদের একজন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আছেন, যিনি ব্যাংকিং সেক্টরে অভিজ্ঞ, কিন্তু স্বাস্থ্যখাতে তার অনভিজ্ঞতার কারণে আজকে চিকিৎসা খাতের বেহাল দশা। শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতের কোনো উন্নতি ছাড়া, দেশের বিন্দুমাত্র উন্নয়ন হবে না। সবশেষ তিনি লেখেন, আবার কয়েকজন উপদেষ্টার Refined আওয়ামী লীগ গঠনের সঙ্গে জড়িত থাকারও খবর শোনা যায়। তারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়েও তৎপর নয়।