
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি

ওষুধের জেনেরিক নাম ব্যবহারে প্রতারিত হবে রোগী, বাড়বে স্বাস্থ্যঝুঁকি

চীন গেল, জাপান এলো রেলপথের ব্যয় বাড়ল

মেট্রোতে গড়ে প্রতিদিন যাত্রী ওঠে ৪ লাখ, কোন স্টেশনে বেশি

টিকটকে পরিচয়-ইমোতে ভিডিও কল, অতঃপর…

নজিরবিহীন অনিয়মের নজির জনস্বাস্থ্যের প্রকল্পে

এনবিআর কর্মীরা উৎকণ্ঠায়
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

ইসকনের সাবেক সংগঠক চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম এসএম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন। এর আগে গত ১৮ মে চিন্ময়কে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা এবং আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছিলেন আদালত।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী বলেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে একদিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আগামী ৩ জুন আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
সূত্র জানায়, জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে করা একটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গত বছরের ২৫ নভেম্বর ঢাকা
থেকে গ্রেফতার হন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। পরদিন ২৬ নভেম্বর তাকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নির্দেশকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে ত্রাস সৃষ্টি করে চিন্ময়ের অনুসারীরা। প্রায় তিন ঘণ্টা তাকে বহনকারী প্রিজনভ্যান আদালত এলাকায় আটকে রাখে তারা। একপর্যায়ে পুলিশ, বিজিবি লাঠিপেটা ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখনই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে নগরীর লালদিঘীরপাড় থেকে কোতোয়ালি এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর আইনজীবী হত্যা, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা, গাড়ি ভাঙচুর, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা এবং ককটেল
বিস্ফোরণের ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালি থানায় মোট ছয়টি মামলা হয়। এর মধ্যে আইনজীবী হত্যাসহ চারটি মামলায় চিন্ময়কে আদালতের নির্দেশে গ্রেফতার দেখানো হয়।
থেকে গ্রেফতার হন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। পরদিন ২৬ নভেম্বর তাকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নির্দেশকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে ত্রাস সৃষ্টি করে চিন্ময়ের অনুসারীরা। প্রায় তিন ঘণ্টা তাকে বহনকারী প্রিজনভ্যান আদালত এলাকায় আটকে রাখে তারা। একপর্যায়ে পুলিশ, বিজিবি লাঠিপেটা ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তখনই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে নগরীর লালদিঘীরপাড় থেকে কোতোয়ালি এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর আইনজীবী হত্যা, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা, গাড়ি ভাঙচুর, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা এবং ককটেল
বিস্ফোরণের ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালি থানায় মোট ছয়টি মামলা হয়। এর মধ্যে আইনজীবী হত্যাসহ চারটি মামলায় চিন্ময়কে আদালতের নির্দেশে গ্রেফতার দেখানো হয়।