
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আউটসোর্সিং কর্মীদের সুখবর দিল সরকার

‘এ সিদ্ধান্ত সরকারের অপরিণামদর্শিতা’

র্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার জাবেদ ইকবাল বরখাস্ত

সাগরে ৫৮ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ

সংসদে আইন করে ইসরাইলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল মালদ্বীপ

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নিয়ে যা বলছে পুলিশ

‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে আমার বিরুদ্ধে: টিউলিপ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টন আম কিনতে চায় চীন

আমের রাজধানী হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন আম কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চীন।শনিবার বিকেলে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শনে এসে এ আগ্রহের কথা জানান চীনের আমদানিকারক “মিস্টার সুওই”।
এ সময় গোছানো আমবাগান দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। পরে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার একাডেমী মোড়ে অবস্থিত আম গ্রেডিং, শর্টিং ও শোধন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন তিনি।
এ বিষয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নয়ন মিয়া বলেন, “বিকেলে চীনের একজন আমদানিকারক উপজেলার কয়েকটি আমবাগান পরিদর্শন করেছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন আম তারা কিনতে চান। আমরা আশাবাদী।”
জানা গেছে, চীন দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের বিভিন্ন কৃষিপণ্যের প্রতি আগ্রহ দেখিয়ে আসছে। বিশেষ করে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও সাতক্ষীরার গুণগত মানসম্পন্ন আম আন্তর্জাতিক বাজারে ইতোমধ্যে সুখ্যাতি অর্জন করেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, এ বছর জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রায় ৩৩ হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার আমের উৎপাদন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বাজারে বাংলাদেশি আম রপ্তানির প্রক্রিয়া সফল হলে কৃষকদের আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রেও এটি হতে পারে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আম উৎপাদনে সরকারের সহায়তা ও বিদেশি বাজার সম্প্রসারণের ফলে আম চাষ এখন একটি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে।চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম আন্তর্জাতিক বাজারে আরও প্রসারিত হলে কৃষি অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে, এমনটাই প্রত্যাশা
সংশ্লিষ্টদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও সাতক্ষীরার গুণগত মানসম্পন্ন আম আন্তর্জাতিক বাজারে ইতোমধ্যে সুখ্যাতি অর্জন করেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, এ বছর জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রায় ৩৩ হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার আমের উৎপাদন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বাজারে বাংলাদেশি আম রপ্তানির প্রক্রিয়া সফল হলে কৃষকদের আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রেও এটি হতে পারে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আম উৎপাদনে সরকারের সহায়তা ও বিদেশি বাজার সম্প্রসারণের ফলে আম চাষ এখন একটি লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে।চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম আন্তর্জাতিক বাজারে আরও প্রসারিত হলে কৃষি অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে, এমনটাই প্রত্যাশা
সংশ্লিষ্টদের।