 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                বছরে ৭৫০০ শরণার্থী আশ্রয় দেবে যুক্তরাষ্ট্র, অগ্রাধিকার পাবেন কারা?
 
                                গতি বাড়িয়ে ‘মেলিসা’ এগোচ্ছে বারমুডার দিকে, মৃত্যু বেড়ে ৪৯
 
                                বন্যায় প্লাবিত নিউ ইয়র্ক, ২ জনের মৃত্যু
 
                                পাকিস্তানের জেনারেলের লাগেজে ডামি অ্যাসল্ট রাইফেল, ঢাকা বিমানবন্দরে অস্বস্তি
 
                                আধুনিক ব্যালাস্টিক হেলমেটে সজ্জিত আরসা সদস্যরাঃ বৈদেশিক শক্তির সহয়তার আভাস
 
                                আসিয়ান সম্মেলনে চীন মুক্ত বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে
 
                                ২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর কত হাজার বোমা ফেলেছে ইসরাইল?
 
                             
                                               
                    
                         একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি স্বীকার করেছে যে, গাজা উপত্যকায় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর চালানো আগ্রাসনের সময় ইসরাইলকে হাজার হাজার এমকে ৮৪ ট্রেঞ্চ-ব্রেকিং (বাঙ্কার-বিধ্বংসী) বোমা সরবরাহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
বোস্টন আমেরিকান ইনস্টিটিউট নামের ওই প্রতিষ্ঠান এক প্রতিবেদনে ঘোষণা করেছে, গাজায় অসহায় নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের হত্যার জন্য বাইডেন প্রশাসন ইসরাইলকে ১৪,১০০টি এমকে-৮৪ ট্রেঞ্চ-ব্রেকিং বোমা সরবরাহ করার পাশাপাশি ৫৭,০০০টি ১৫৫ মিমি আর্টিলারি শেল, ২০,০০০ এম৪এ১ রাইফেল এবং ১৩,৯৮১টি বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে। 
মার্কিন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও সম্প্রতি ইসরাইলকে ১,৮০০টি ২,০০০ পাউন্ড ওজনের বোমা পাঠাতে সম্মত হয়েছেন। যে চালানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল বাইডেন প্রশাসন।
গত শনিবার তিনজন ইসরাইলি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে অ্যাক্সিওস ওয়েবসাইট জানিয়েছে, 
হোয়াইট হাউস মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ইসরাইলকে ২,০০০ পাউন্ড ওজনের ভারি বোমা সরবরাহের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে, যা জো বাইডেন প্রশাসন কর্তৃক আরোপ করা হয়েছিল। গত মে মাসে দুই হাজার পাউন্ড বোমার এই চালান বন্ধ করে দেন বাইডেন। তার এই সিদ্ধান্ত দীর্ঘ ১৫ মাসের গাজা যুদ্ধের সময় মার্কিন-ইসরাইলি সম্পর্কের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংকটের সৃষ্টি করে। বর্তমান মার্কিন সরকার ইহুদিবাদী ইসরাইল ও মিশর ছাড়া বিদেশে তাদের সব ধরনের সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করেছে। গত ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই ৯০ দিনের জন্য বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ফাঁস হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নথি থেকে এ
তথ্য জানা গেছে বলে গত ২৫ জানুয়ারি বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, নথিটি যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও বিদেশি দূতাবাসগুলোতে পাঠানো হয়েছে। ফাঁস হওয়া ওই নথিতে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি নতুন ও বিদ্যমান সহায়তা সম্প্রসারণের প্রস্তাব পরিপূর্ণভাবে পর্যালোচনা ও অনুমোদনের আগ পর্যন্ত এগুলোর অধীন বাধ্যতামূলকভাবে অর্থ বরাদ্দ করা যাবে না।’ মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই নথিতে উল্লেখিত নির্দেশনার আওতার বাইরে থাকবে ইসরাইল ও মিশরে দেওয়া সামরিক সহায়তা। গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই মূলত ইসরাইলে অস্ত্র সহায়তা বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরাইলি সরকার প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন ডলার সামরিক তহবিল পেয়ে আসছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হোয়াইট হাউস মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ইসরাইলকে ২,০০০ পাউন্ড ওজনের ভারি বোমা সরবরাহের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে, যা জো বাইডেন প্রশাসন কর্তৃক আরোপ করা হয়েছিল। গত মে মাসে দুই হাজার পাউন্ড বোমার এই চালান বন্ধ করে দেন বাইডেন। তার এই সিদ্ধান্ত দীর্ঘ ১৫ মাসের গাজা যুদ্ধের সময় মার্কিন-ইসরাইলি সম্পর্কের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংকটের সৃষ্টি করে। বর্তমান মার্কিন সরকার ইহুদিবাদী ইসরাইল ও মিশর ছাড়া বিদেশে তাদের সব ধরনের সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করেছে। গত ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই ৯০ দিনের জন্য বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ফাঁস হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নথি থেকে এ
তথ্য জানা গেছে বলে গত ২৫ জানুয়ারি বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, নথিটি যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তা ও বিদেশি দূতাবাসগুলোতে পাঠানো হয়েছে। ফাঁস হওয়া ওই নথিতে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি নতুন ও বিদ্যমান সহায়তা সম্প্রসারণের প্রস্তাব পরিপূর্ণভাবে পর্যালোচনা ও অনুমোদনের আগ পর্যন্ত এগুলোর অধীন বাধ্যতামূলকভাবে অর্থ বরাদ্দ করা যাবে না।’ মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই নথিতে উল্লেখিত নির্দেশনার আওতার বাইরে থাকবে ইসরাইল ও মিশরে দেওয়া সামরিক সহায়তা। গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই মূলত ইসরাইলে অস্ত্র সহায়তা বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরাইলি সরকার প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন ডলার সামরিক তহবিল পেয়ে আসছে।



