ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
গাজায় ইসরাইলি হামলায় প্রাণহানি ছাড়াল ৪১ হাজার
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরাইলি হামলায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান এই হামলায় আহত হয়েছেন প্রায় ৯৫ হাজার ফিলিস্তিনি।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) আনাদোলু বার্তাসংস্থার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরাইলের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪১ হাজার ২০ জনে পৌঁছেছে এবং আহত হয়েছেন ৯৪ হাজার ৯২৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ জন নিহত এবং ১০০ জন আহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো অনেক মানুষ আটকা পড়েছেন। উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে, গাজা জুড়ে ধ্বংসস্তূপের নিচে ১০ হাজারেরও বেশি
লোক নিখোঁজ রয়েছেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরাইল তার হামলা অব্যাহত রেখেছে। গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরাইল গাজায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালাচ্ছে। হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ ও গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ধ্বংস হয়েছে। প্রায় ২০ লাখ বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের মতে, ইসরাইলি হামলার কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট চলছে। গাজার ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে এবং ইসরাইল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।
লোক নিখোঁজ রয়েছেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরাইল তার হামলা অব্যাহত রেখেছে। গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরাইল গাজায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালাচ্ছে। হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ ও গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ধ্বংস হয়েছে। প্রায় ২০ লাখ বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের মতে, ইসরাইলি হামলার কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট চলছে। গাজার ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে এবং ইসরাইল আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।