ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ফের বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
‘তুমি কী সত্যিই রাজকন্যা?’
‘আমার মা কাউকে বিয়ে করেননি’
হামাসের শীর্ষ ১৬ নেতা নিহত, তালিকা প্রকাশ
শনিবার থেকেই ট্রাম্পের চীন, কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ২৫% শুল্ক আরোপ
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিচ্ছে ইইউ
প্রতিমাসে ৫০ হাজার করে সেনা হারাচ্ছে ইউক্রেন, দাবি রাশিয়ার
খুলে দেওয়া হলো গাজার ‘লাইফ লাইন’
৯ মাস পর খুলে দেওয়া হলো গাজার লাইফ লাইন রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং। অবরুদ্ধ অঞ্চলটির অসুস্থ ও আহত ফিলিস্তিনি রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে করে খুব সহজেই মিসরে যেতে পারবেন ফিলিস্তিনিরা। মিসরীয় টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে, একটি ফিলিস্তিনি রেডক্রস অ্যাম্বুলেন্স ক্রসিং গেটের দিকে এগিয়ে আসছে। এছাড়াও বেশ কয়েকজন শিশুকে স্ট্রেচারে বের করে মিসরের দিকের অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তর করা হচ্ছে। আলজাজিরা।
রাফাহ ক্রসিং পুনরায় চালু করা একটি গুরত্বপূর্ণ অগ্রগতি। বিষয়টি এ মাসের শুরুতে ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে আরও জোরদার করবে বলে মনে করা হচ্ছে। গাজায় হামাসের হাতে থাকা শেষ জীবিত নারী বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার পর ইসরাইল ক্রসিং
পুনরায় চালু করতে সম্মত হয়। এর আগে ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের আকস্মিক হামলার পর গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরাইল। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইসরাইলের হামলায় ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন। রাফাহ ক্রসিং পয়েন্ট হলো মিসর এবং গাজা ভূখণ্ডের মধ্যে একমাত্র সীমান্ত পারাপার পয়েন্ট। শনিবারের শুরুতে হামাস গাজায় তিন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেয় এবং ইসরাইলি কারাগারে বন্দি ১৮০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হয়। এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতাল পরিচালক মোহাম্মদ জাকৌত বলেছেন, ৬০০০-এরও বেশি রোগীকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া
হয়েছে। তবে ১২,০০০ এরও বেশি রোগীর জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন বলেও জানানো হয়েছে। এদিকে কিছুটা বিলম্বের পর তৃতীয় জিম্মিকেও মুক্তি দিল হামাস। গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী প্রথম ধাপে ৩৩ জন জিম্মিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা ছিল। সেই শর্ত মোতাবেক কয়েক দফায় জিম্মিদের ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় শনিবার তিন জিম্মিকে ছেড়ে দিল ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী। ইয়ারডেন বাইবাস এবং ফরাসি-ইসরাইলি ওফের কালডেরনকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে মানবাধিকার সংস্থা রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস। এরপর তাদেরকে ইসরাইলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর কয়েক ঘণ্টা পর গাজা সিটি সমুদ্রবন্দরে মার্কিন-ইসরায়েলি কিথ সিগেলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ইয়ারডেন বাইবাস হচ্ছেন দুই কনিষ্ঠতম জিম্মির বাবা। তার ছেলে কাফির বয়স
ছিল মাত্র ৯ মাস, যখন ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে হামাসের নেতৃত্বাধীন বন্দুকধারীরা তাদের অপহরণ করে। তার আরেক ছেলে অ্যারিয়েলের বয়স ছিল চার। হামাস ২০২৩ সালের নভেম্বরে দাবি করেছে, ওই দুই শিশু ও তাদের মা শিরি ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন। এরপর থেকে তাদের বিষয়ে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তারা সবাই একই সঙ্গে অপহরণের শিকার হয়েছিলেন। শনিবার ছেড়ে দেওয়া জিম্মিদের বিনিময়ে ১৮২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে ইসরাইল মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে অনুপ্রবেশ করে হামাস হামলা চালায়। ওই হামলায় এক হাজার ২০০ জন নিহত ও অন্তত ২৫০ জনকে জিম্মি করে গাজায় ধরে নিয়ে যাওয়া
হয় বলে দাবি করে আসছে ইসরাইল। হামলার জবাবে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে তেলআবিব। প্রায় ১৫ মাসের আগ্রাসনে ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে।
পুনরায় চালু করতে সম্মত হয়। এর আগে ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের আকস্মিক হামলার পর গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরাইল। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইসরাইলের হামলায় ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন। রাফাহ ক্রসিং পয়েন্ট হলো মিসর এবং গাজা ভূখণ্ডের মধ্যে একমাত্র সীমান্ত পারাপার পয়েন্ট। শনিবারের শুরুতে হামাস গাজায় তিন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেয় এবং ইসরাইলি কারাগারে বন্দি ১৮০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হয়। এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হাসপাতাল পরিচালক মোহাম্মদ জাকৌত বলেছেন, ৬০০০-এরও বেশি রোগীকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া
হয়েছে। তবে ১২,০০০ এরও বেশি রোগীর জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন বলেও জানানো হয়েছে। এদিকে কিছুটা বিলম্বের পর তৃতীয় জিম্মিকেও মুক্তি দিল হামাস। গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী প্রথম ধাপে ৩৩ জন জিম্মিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা ছিল। সেই শর্ত মোতাবেক কয়েক দফায় জিম্মিদের ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় শনিবার তিন জিম্মিকে ছেড়ে দিল ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী। ইয়ারডেন বাইবাস এবং ফরাসি-ইসরাইলি ওফের কালডেরনকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে মানবাধিকার সংস্থা রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস। এরপর তাদেরকে ইসরাইলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর কয়েক ঘণ্টা পর গাজা সিটি সমুদ্রবন্দরে মার্কিন-ইসরায়েলি কিথ সিগেলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ইয়ারডেন বাইবাস হচ্ছেন দুই কনিষ্ঠতম জিম্মির বাবা। তার ছেলে কাফির বয়স
ছিল মাত্র ৯ মাস, যখন ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে হামাসের নেতৃত্বাধীন বন্দুকধারীরা তাদের অপহরণ করে। তার আরেক ছেলে অ্যারিয়েলের বয়স ছিল চার। হামাস ২০২৩ সালের নভেম্বরে দাবি করেছে, ওই দুই শিশু ও তাদের মা শিরি ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন। এরপর থেকে তাদের বিষয়ে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তারা সবাই একই সঙ্গে অপহরণের শিকার হয়েছিলেন। শনিবার ছেড়ে দেওয়া জিম্মিদের বিনিময়ে ১৮২ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে ইসরাইল মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে অনুপ্রবেশ করে হামাস হামলা চালায়। ওই হামলায় এক হাজার ২০০ জন নিহত ও অন্তত ২৫০ জনকে জিম্মি করে গাজায় ধরে নিয়ে যাওয়া
হয় বলে দাবি করে আসছে ইসরাইল। হামলার জবাবে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে তেলআবিব। প্রায় ১৫ মাসের আগ্রাসনে ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে।