
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কর্মচারীকে মালিক সাজিয়ে ২১ কোটি টাকা আত্মসাৎ, সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

সংশোধিত ওয়াক্ফ আইন খারিজ করেনি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, কয়েকটি ধারা স্থগিত

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো রিট শুনব না : হাইকোর্ট

বিদেশে বসে আদালতে ‘সশরীরে’ হাজিরা দেন আসামি

রিমান্ড শেষে মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির কারাগারে

সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা: আরেক নেতার দায় স্বীকার

সুপ্রিম কোর্ট-প্রধান বিচারপতির বাসভবনের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
খুলনায় থানা বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ আদালতে

কেসিসির ১৮নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মনির বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন তারই ভাইয়ের স্ত্রী। এ অভিযোগে আদালতে এজাহার দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি অভিযোগটি দায়ের করেছেন তার সৎ ভাইয়ের স্ত্রী। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক অভিযোগটি তদন্তপূর্বক আগামী ২০ মার্চের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
দাখিলকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১টার দিকে হাজী ইসমাইল লিংক রোডে বাদীর স্বামীর বাসার শয়ন কক্ষে বাদী গোসল করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। আগে থেকে দরজার আড়ালে ঘাপটি মেরে থাকা তার ভাসুর বিএনপি নেতা মনি তাকে ধর্ষণের চেষ্টা
করেন। ধর্ষণ করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে মনি বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ও গোপনাঙ্গে সজোরে আঘাত করে। এতে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে থেঁতলে যায় ও ফোলা জখম হয়। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে বাদীর স্বামী ও দুই সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে অভিযুক্ত মনি দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর বাদীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছেন পিবিআই খুলনার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইকরাম হোসেন। তিনি জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বাদীর অভিযোগটি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, কয়েক দিন আগে ভাইয়ের
স্ত্রীকে কয়েকটা চড় দিয়েছিলাম; তার পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযোগ তুলেছে।
করেন। ধর্ষণ করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে মনি বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ও গোপনাঙ্গে সজোরে আঘাত করে। এতে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে থেঁতলে যায় ও ফোলা জখম হয়। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে বাদীর স্বামী ও দুই সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে অভিযুক্ত মনি দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর বাদীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছেন পিবিআই খুলনার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইকরাম হোসেন। তিনি জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বাদীর অভিযোগটি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, কয়েক দিন আগে ভাইয়ের
স্ত্রীকে কয়েকটা চড় দিয়েছিলাম; তার পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযোগ তুলেছে।