
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চড়া সুদে অননুমোদিত ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান ও দাদন ব্যবসা প্রতিরোধে রুল

১৮০ দিনের বিচার হয় না ৫ বছরেও

চিকিৎসার অভাবে শিশুর মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ

মোস্তাফা জব্বারের বান্ধবী ও সিটিটিসির নাজমুলের নামে মামলা

এনায়েত উল্লাহ ও তার স্ত্রী-সন্তানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বিয়ে নিয়ে কথা কাটাকাটি, এজলাসের সামনে প্রেমিকার বিষপান

সুপ্রিমকোর্টে নিরাপত্তা জোরদার
খুলনায় থানা বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ আদালতে

কেসিসির ১৮নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মনির বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন তারই ভাইয়ের স্ত্রী। এ অভিযোগে আদালতে এজাহার দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি অভিযোগটি দায়ের করেছেন তার সৎ ভাইয়ের স্ত্রী। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক অভিযোগটি তদন্তপূর্বক আগামী ২০ মার্চের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
দাখিলকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১টার দিকে হাজী ইসমাইল লিংক রোডে বাদীর স্বামীর বাসার শয়ন কক্ষে বাদী গোসল করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। আগে থেকে দরজার আড়ালে ঘাপটি মেরে থাকা তার ভাসুর বিএনপি নেতা মনি তাকে ধর্ষণের চেষ্টা
করেন। ধর্ষণ করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে মনি বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ও গোপনাঙ্গে সজোরে আঘাত করে। এতে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে থেঁতলে যায় ও ফোলা জখম হয়। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে বাদীর স্বামী ও দুই সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে অভিযুক্ত মনি দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর বাদীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছেন পিবিআই খুলনার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইকরাম হোসেন। তিনি জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বাদীর অভিযোগটি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, কয়েক দিন আগে ভাইয়ের
স্ত্রীকে কয়েকটা চড় দিয়েছিলাম; তার পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযোগ তুলেছে।
করেন। ধর্ষণ করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে মনি বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ও গোপনাঙ্গে সজোরে আঘাত করে। এতে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে থেঁতলে যায় ও ফোলা জখম হয়। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে বাদীর স্বামী ও দুই সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে অভিযুক্ত মনি দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর বাদীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগটি তদন্ত করছেন পিবিআই খুলনার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইকরাম হোসেন। তিনি জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বাদীর অভিযোগটি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, কয়েক দিন আগে ভাইয়ের
স্ত্রীকে কয়েকটা চড় দিয়েছিলাম; তার পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযোগ তুলেছে।