কেমন চলছে বর্তমান বাংলাদেশে সাংবাদিকতা? – ইউ এস বাংলা নিউজ




কেমন চলছে বর্তমান বাংলাদেশে সাংবাদিকতা?

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৩ জুন, ২০২৫ | ৮:৩৮ 8 ভিউ
গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে দেশজুড়ে এক হাজারেরও বেশি সাংবাদিক তাদের চাকরি থেকে বরখাস্ত হয়েছেন। বেসরকারি টিভি চ্যানেল এবং সংবাদপত্রগুলো হয়ে গেছে বেদখল। এই গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন স্তরে কর্মরত খ্যাতিমান এবং সম্ভাবনাময় সাংবাদিকদের চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ৩২৭ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা এবং অন্যান্য মামলা দায়ের করা হয়েছে। এশিয়ান এজ-এর সম্পাদকের বাড়ি পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে দেশজুড়ে ৩১ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চারটি ধাপে ১৬৮ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব এবং দেশের অন্যান্য প্রেস ক্লাব থেকে ৯২ জন সাংবাদিককে বহিষ্কার করা হয়েছে বা তাদের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।

৪৭ জন সাংবাদিককে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়ার অজুহাতে হয়রানি করা হচ্ছে। শতাধিক সাংবাদিকের বিদেশ ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। জুলাই-আগস্টের সরকারবিরোধী আন্দোলন এবং তার পরবর্তী সময়ে ৮ জন সাংবাদিক সহিংসতায় নিহত হয়েছেন। এগুলো হলো গণনাযোগ্য এবং জানা তথ্য। কিন্তু কতজন সামাজিক এবং পারিবারিক হয়রানির শিকার হয়েছেন এবং এখনও হচ্ছেন, তা গণনা করা অসম্ভব। আওয়ামী লীগের শাসনামলে মুষ্টিমেয় সাংবাদিক সরকারের সুবিধা এবং বিশেষ সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতেন। কিন্তু ৫ই আগস্টের পর দেখা গেল, প্রায় সবাইকেই আওয়ামী লীগের “দোসর” হিসেবে চিহ্নিত করে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো: এই বরখাস্ত সাংবাদিকদের শূন্যস্থান কারা পূরণ করছে? কয়েকজন

বরখাস্ত সাংবাদিকের নাম উল্লেখ করা প্রয়োজন এখানে। যাতে বিডি ডাইজেস্ট-এর পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে, তাদের স্থলে বিকল্প সাংবাদিক প্রস্তুত করা হয়েছে কিনা। বিভিন্ন গণমাধ্যমগুলো থেকে অভিজ্ঞ এবং দক্ষ সম্পাদকদের বরখাস্ত করা হয়েছে। চাকরি হারানো বা সাংবাদিকতা ছেড়ে দেওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। কিন্তু ৫ই আগস্টের পর যা কিছু ঘটেছে, তা আর স্বাভাবিক নয়—অস্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। যাদের বহু বছরের সম্পাদনা এবং ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা ছিল, তাদের স্থানে অশিক্ষিত, দক্ষতাহীন, অভিজ্ঞতাহীন এবং অসৎ সাংবাদিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে সাংবাদিকতার মান ক্রমাগত এবং দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। দৈনিক সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে- যুগান্তরের সাইফুল আলম, সমকালের আলমগীর হোসেন, বাসসে এমডি আবুল কালাম আজাদ, ডেইলি সানের এনামুল হক

চৌধুরী, প্রতিদিনের বাংলাদেশের মুস্তাফিজ শফি, সময়ের আলোর কমলেশ রায়, দেশ রূপান্তরের মোস্তফা মামুন এবং যায়যায় দিনের নির্বাহী সম্পাদক অরুণ কুমার দে-এর নাম উল্লেখ করা যায়। বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোর মধ্যে: সময় টিভির আহমেদ জোবায়ের, ডিবিসির জায়েদুল আহসান পিন্টু, প্রনব সাহা ও নঈম তারিক, একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ, ফারজানা রূপা ও বায়েজিদ মিল্কি, ইনডিপেনডেন্ট টিভির আশীষ সৈকত, নিউজ২৪-এর রাহুল রাহা, এটিএন নিউজের প্রভাষ আমিন, এটিএন বাংলার জ.ই. মামুন, বৈশাখী টিভির অশোক চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম ও সঞ্চিতা শর্মা, এশিয়ান টিভির মানস ঘোষ ও বেলাল হোসেন, একুশে টিভির রাশেদ চৌধুরী, বাংলা টিভির নজরুল কবির, নাগরিক টিভির দীপ আজাদ, এক টাকার খবরের মুন্নি সাহা ও সুকান্ত

গুপ্ত আলোক, বাংলানিউজ২৪-এর জুয়েল মাজহার ও সারাবাংলার রহমান মুস্তাফিজ উল্লেখযোগ্য। এই সাংবাদিকরা বরখাস্ত হয়েছেন, চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং অনেকে বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে একাধিক হত্যা মামলার অভিযোগও রয়েছে। তাদের অনেকে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের অগ্রগতির জন্য অপরিমেয় ত্যাগ এবং অক্লান্ত প্রচেষ্টা করেছেন। তবুও আজ তারা বাংলাদেশে প্রান্তিক হয়ে গেছেন—যা বিশ্বব্যাপী ইতিমধ্যে স্বীকৃত এবং স্বাধীন ও মুক্ত সাংবাদিকতার জন্য লজ্জাজনক এবং নিন্দনীয় ঘটনা হিসেবে নিন্দিত হয়েছে। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, নিউ এজ, ট্রিবিউন, যমুনা টিভি, বাংলা ভিশন টিভি, এখন টিভি, চ্যানেল আই, এনটিভির মত সংবাদপত্র ও চ্যানেলগুলো আগেও তেমন প্রভাবিত হয়নি, এখনও নয়। এটা

কি সবাইকে খুশি রাখার ফল, নাকি কেবল পেশাদারিত্ব? বলা কঠিন! তাদের নিয়েও বিতর্কের কমতি নেই! তবুও তারা সবসময় অস্পৃশ্য থাকে। এর রহস্য কী? গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের পঞ্চম স্তম্ভ বলা হয়, যা দক্ষ, নৈতিক এবং অভিজ্ঞ সাংবাদিকদের দ্বারা গঠিত। কিন্তু ৫ই আগস্টের পর আমরা দেখেছি, গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকদের মুখ বন্ধ করা হয়েছে, তাদের কলম থামিয়ে দেওয়া হয়েছে, হাত-পা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তাদের অনেকে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারতেন। এখানে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা যায়: এপির সাবেক ব্যুরো প্রধান ফরিদ হোসেন, সমকাল ও সকালের খবরের সাবেক সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মঞ্জনুল আহসান বুলবুল, ঢাকা জার্নালের প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা,

এটিএন বাংলার জ. ই. মামুন, ডিবিসির জায়েদুল আহসান পিন্টু এবং প্রণব সাহা। এই তালিকা আরও দীর্ঘ করা যায়। যারা তাদের টকশো আলোচনা দেখেছেন, তারা জানেন, তারা সবসময় অন্যায়ের সমালোচনা করেছেন। হ্যাঁ, একটি বিষয়ে তারা কখনো নিরপেক্ষ ছিলেন না: মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সত্যের প্রতি অবস্থান। ইউটিউব খুঁজলে অসংখ্য প্রমাণ মিলবে। তারা বিএনপির সমালোচনা করেছেন, আওয়ামী লীগকেও ছেড়ে কথা বলেননি। সব বিষয়ে যৌক্তিক প্রশ্ন তুলেছেন। তবুও আজকের বাংলাদেশে তারা নিষিদ্ধ। তাদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। তারা বেকার, কোথাও লিখতে পারছেন না, কথা বলতে পারছেন না। অনেকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে এবং তারা সামাজিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আমরা জানি না তারা এতে সম্মত হবেন কিনা, তবে বিশ্বাস রয়েছে, যদি ড. ইউনূসের সরকার অগ্রগতি, গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি সত্যকে মেনে নেওয়া, সুশাসন, ন্যায়বিচার এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যেত, তবে এই সাংবাদিকরা গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে পারতেন। কিন্তু ড. ইউনূস আলো থেকে অন্ধকারের দিকে চলেছেন। ফলাফল তেমনই হয়েছে। পাঠকরা ভাবুন, এই সাংবাদিকদের জায়গায় কারা এখন টকশোতে কথা বলছেন? যদু-মধু, রাম, শ্যাম, গরু আর গাধা। মাহবুব কামাল এবং মাসুদ কামাল ছাড়া, আপনি কি অন্য কোনো টকশো দেখেন বা শোনেন? বাকস্বাধীনতার প্রতিটি মোড়ে ড. ইউনূসের সরকার পেরেক ঠুকেছে, অথচ দাবি করছে দেশে বাকস্বাধীনতার বন্যা বইছে। দেশের প্রথিতযশা সাংবাদিকদের অকালমৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তারা জাতি ও জনগণের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারতেন। উদাহরণস্বরূপ: ডিবিসির প্রধান সংবাদ সম্পাদক নঈম তরিক— যার লেখা বই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যপুস্তক হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যিনি সরকারি ব্যাংকের নিয়োগপত্র ছিঁড়ে সাংবাদিকতায় এসেছিলেন এবং যিনি গণমাধ্যমের সকল শাখায় অত্যন্ত দক্ষ হিসেবে স্বীকৃত, তাকেও অন্তর্বর্তী সরকার অকার্যকর করে দিয়েছে। সেলিম ওমরাও খান, ভয়েস অব আমেরিকার একজন খ্যাতনামা সাংবাদিক এবং লেখক, যিনি ইসলামী চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে লিখতেন, তিনিও থেমে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এপির বাংলাদেশ প্রধান জুলহাস জন মিথ্যা হত্যা মামলা খাওয়অ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে থেমে গেছেন। তিনি চরমপন্থী গোষ্ঠীর হামলারও শিকার হয়েছেন। একুশে টিভির সংবাদ প্রধান রাশেদ চৌধুরী, যিনি দেশ-বিদেশে সাংবাদিকতায় খ্যাতি অর্জন করেছেন এবং বাংলা ও ইংরেজিতে সংবাদ লেখার জন্য অত্যন্ত সম্মানিত— এমন প্রতিভাবান সাংবাদিককেও সরকার থামিয়ে দিয়েছে। গাজী টিভি এবং সারাবাংলার রহমান মুস্তাফিজ, এশিয়ান টিভির মানস ঘোষ এবং বাংলা টিভির নজরুল কবিরেরও উল্লেখ করা উচিত। তারা সারাজীবন স্বাধীন চিন্তা, বাকস্বাধীনতা এবং অবাধ তথ্য প্রবাহের স্বপ্ন দেখেছেন, যা বাস্তবায়নে সাংবাদিকতায় যোগ দিয়েছেন। কিন্তু হায়, সবই এখন সুদূর পরাহত। টিভি সাংবাদিকতায় দক্ষতার সাক্ষর রাখা একদল তরুণ সাংবাদিক বরখাস্ত হয়েছেন এবং তারা আজ অন্ধকারে পতিত। তাদের জায়গায় অর্ধশিক্ষিত এবং অজ্ঞ উগ্রবাদী লোকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, ফলে দর্শকরা টেলিভিশন থেকে মুখ ফিরিয়ে ইউটিউবে চলে যাচ্ছেন। শেষ কথা আমাদের এখন প্রয়োজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সাংবাদিকদের। যারা বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম এবং সাংবাদিকতাকে রক্ষা করবেন। উল্লেখ্য, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টস (আইএফজে) দক্ষিণ এশিয়া প্রেস ফ্রিডম রিপোর্ট ২০২৪-২৫ প্রকাশ করেছে। বিশ্ব প্রেস ফ্রিডম দিবসের বার্ষিক সভায় আইএফজে, দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া সলিডারিটি নেটওয়ার্ক নেখের পক্ষে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। যার শিরোনাম ছিল- ফ্রন্টলাইন ডেমোক্রেসি: মিডিয়া এমিড পলিটিক্যাল ক্রাঞ্চ। ইউনেস্কো, নরস্ক জার্নালিস্টলাগ, ইউরোপীয় কমিশন এবং ন্যাশনাল এন্ডাউমেন্ট ফর ডেমোক্রেসির সহায়তায় তৈরি এই রিপোর্টে রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং ব্যাপক অর্থনৈতিক ও নাগরিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে স্বাধীন সাংবাদিকতার বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরা হয়। গত বছরের ১লা মে থেকে এ বছরের ৩০শে এপ্রিল পর্যন্ত নথিভুক্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশে অনেক গণমাধ্যম সরকারি বিজ্ঞাপন থেকে প্রাপ্ত আয়ের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু বিজ্ঞাপন না পাওয়ায় অনেক গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা এখনও বেতন পাচ্ছেন না। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন পরবর্তী সময়ে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের তথ্যও উঠে এসেছে প্রতিবেদনে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদার ওপর উগ্রবাদী জামায়াত-শিবিরের মব হামলা সকালে সেনাবাহিনীর দরবার: নির্বাচন ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে, ট্রাম্পের টুইট আওয়ামী লীগ থাকলে, বাংলাদেশ থাকবে কেমন চলছে বর্তমান বাংলাদেশে সাংবাদিকতা? সেই থেকে ‘কালো’ চঞ্চল প্রবাসীদের মুক্তির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে মিছিল, সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা বিবিসিকে ইউনূস: শেখ হাসিনার ফিরে আসার ঘোষণা উত্তেজনা ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শেখ হাসিনার বাণী: গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি অটল প্রতিশ্রুতি মুখ খুললেন নিলা ইসরাফিল, ১৬ জনের স্ক্রিনশট ‘ফাঁস’ হামলার আগেই ইরানকে সতর্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র! ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা কয়েক মাসের ‘গোপন প্রস্তুতির’ ফল বাংলাদেশে ‘রিপাবলিক বাংলা’ বন্ধে হাইকোর্টে রিট আইসিইউ-তে ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে রোগী ধর্ষণ! স্যাটেলাইটের চোখে ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে ‘রহস্যজনক’ তৎপরতা সংবিধানের ‘মুজিববাদী’ মূলনীতি বাতিল চায় এনসিপি ট্রাকভরে কাগজপত্র নিয়ে ইসিতে এনসিপি ‘আমরা শুধু মজা করতে চেয়েছিলাম’ পুতিনের সঙ্গে বৈঠক: রাশিয়া যাচ্ছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাবেক সিইসি নুরুল হুদা গ্রেপ্তার