ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
কর্মকর্তা-কর্মচারিরা একই চেয়ারে ১০ থেকে ১৮ বছর
চাঁদপুর জেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার বদলী হলেও কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারী দীর্ঘ বছর বহাল তবিয়তে। নিজ জেলায় চাকরি করছেন ১০ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত।
দীর্ঘ বছর একই জেলায় চাকরি করার কারণে এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের বিরুদ্ধে নানা সময় অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
কিন্তু তারা নানাভাবে কৌশল অবলম্বন করে নিজ জেলায় চাকরি করছেন। তদ্বির করার কারণে তাদের বদলি করে কোন কাজ হচ্ছে না।
জেলা পরিষদ মূলত সামাজিক কল্যাণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্ষুদ্র অবকাঠামো নির্মাণ, ক্ষমতায়ন এবং উন্নয়নের মাধ্যমে জেলার জনগনের জীবনমান উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে। আর এই কাজগুলোর সাধারণত প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে শহর অঞ্চলের লোকদের সাথে সম্পর্কিত।
কিন্তু কর্মকর্তা
কর্মচারিরা দীর্ঘ বছর একই স্থানে চাকরি করার কারণে উন্নয়ন কাজের সঠিক বাস্তবায়ন বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। সঠিকভাবে তত্ত্বাবধান হচ্ছেনা জেলা পরিষদের উন্নয়নমূলক ও রুটিন কাজ। এসব কর্মচারিরা দীর্ঘ বছর একই চেয়ারে থাকার কারণে জেলা পরিষদের কাজের সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলেছেন। এছাড়া রাজনৈতিক দলের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে নানাভাবে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে কেউ কেউ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। আবার কেউ না পাওয়ার হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এসব তথ্য জেলা পরিষদের নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছে। জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর কর্মস্থলে না থাকায় দায়িত্ব থেকে বাদ পড়েছেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার পরিবর্তে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে প্রশাসকের দায়িত্বে আছেন জেলা প্রশাসক। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেলা পরিষদে
যোগদান করেছেন এক বছরের অধিক সময়। কিন্তু বাকী কর্মকর্তা কর্মচারী একজন একই কর্মস্থলে আছেন ১০ থেকে ১৮ বছর। জেলা পরিষদের ওয়েব সাইট ও প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, সহকারী প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো: ইকবাল হোসেন এই পদে যোগদান করেছেন ২০১৫ সালের ৯ জুলাই। তার বদলির আদেশ হলেও তদ্বির করে একই স্থানে আছেন। এরপর সাঁটলিপিকার শেখ মিহউদ্দিন আহমেদ তিনি ২০০৬ সালের ১০ জুন থেকে এখানে আছেন। যদিও উনার পদবি জেলা পরিষদ এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে প্রচার হয়। হিসাবরক্ষক মো: ইকবাল হোসেন ২০০৮ সালের ১১ নভেম্বর থেকে একই চেয়ারে। প্রধান সহকারী মো: মজিবুর রহমান ২০০৬ সালের ১০ মে যোগদান করেছেন এবং সার্ভেয়ার মো: নাছির উদ্দিন
আছেন ২০১২ সালের ১৮ মার্চ থেকে। জেলা পরিষদের ওয়েব সাইটে দেয়া তথ্য বলছে, জনবল সংখ্যা ২৯জন। তবে, এদের মধ্যে যারাই কর্মরত তারা কোনভাবেই বদলি হতে চান না। পরিষদের কর্মচারিরা একই চেয়ারে ১০ থেকে ১৮ বছর চাকরি করছেন। বদলি হলে তদ্বির। অভিযোগ উঠলে নানা ভাবে ধামাচাপা।
কর্মচারিরা দীর্ঘ বছর একই স্থানে চাকরি করার কারণে উন্নয়ন কাজের সঠিক বাস্তবায়ন বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। সঠিকভাবে তত্ত্বাবধান হচ্ছেনা জেলা পরিষদের উন্নয়নমূলক ও রুটিন কাজ। এসব কর্মচারিরা দীর্ঘ বছর একই চেয়ারে থাকার কারণে জেলা পরিষদের কাজের সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলেছেন। এছাড়া রাজনৈতিক দলের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে নানাভাবে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে কেউ কেউ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। আবার কেউ না পাওয়ার হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এসব তথ্য জেলা পরিষদের নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছে। জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর কর্মস্থলে না থাকায় দায়িত্ব থেকে বাদ পড়েছেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তার পরিবর্তে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে প্রশাসকের দায়িত্বে আছেন জেলা প্রশাসক। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেলা পরিষদে
যোগদান করেছেন এক বছরের অধিক সময়। কিন্তু বাকী কর্মকর্তা কর্মচারী একজন একই কর্মস্থলে আছেন ১০ থেকে ১৮ বছর। জেলা পরিষদের ওয়েব সাইট ও প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, সহকারী প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মো: ইকবাল হোসেন এই পদে যোগদান করেছেন ২০১৫ সালের ৯ জুলাই। তার বদলির আদেশ হলেও তদ্বির করে একই স্থানে আছেন। এরপর সাঁটলিপিকার শেখ মিহউদ্দিন আহমেদ তিনি ২০০৬ সালের ১০ জুন থেকে এখানে আছেন। যদিও উনার পদবি জেলা পরিষদ এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে প্রচার হয়। হিসাবরক্ষক মো: ইকবাল হোসেন ২০০৮ সালের ১১ নভেম্বর থেকে একই চেয়ারে। প্রধান সহকারী মো: মজিবুর রহমান ২০০৬ সালের ১০ মে যোগদান করেছেন এবং সার্ভেয়ার মো: নাছির উদ্দিন
আছেন ২০১২ সালের ১৮ মার্চ থেকে। জেলা পরিষদের ওয়েব সাইটে দেয়া তথ্য বলছে, জনবল সংখ্যা ২৯জন। তবে, এদের মধ্যে যারাই কর্মরত তারা কোনভাবেই বদলি হতে চান না। পরিষদের কর্মচারিরা একই চেয়ারে ১০ থেকে ১৮ বছর চাকরি করছেন। বদলি হলে তদ্বির। অভিযোগ উঠলে নানা ভাবে ধামাচাপা।



