
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রওশন এরশাদের ‘সুন্দর মহলে’ বৈষম্যবিরোধীদের হামলা-ভাঙচুর

চট্টগ্রাম কারাগারে কেএনএফ সদস্যের মৃত্যু

সহযোদ্ধার ওপর হামলা, ছেলেকে পুলিশে দিলেন বিএনপি নেতা

সিলেটে রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা নবীগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যানের, অতঃপর…

ছাত্রাবাসে ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত নারীর শ্লীলতাহানি, থানায় মামলা
ওসিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

চাঁদাবাজির অভিযোগে পাহাড়তলী থানার ওসি (তদন্ত) ও পুলিশের তিন কর্মকর্তাসহ আটজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর হোসেনের আদালতে মামলার আবেদন করেন মামুন আলী ওরফে কিং আলী নামের এক বিএনপি নেতা। শুনানি শেষে আদালত সিআইডিকে মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদীর আইনজীবী জানান, ওসি তদন্ত বাবুল আজাদের নেতৃত্বে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা মামুন আলীর কাছে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন।
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে ২০২৪ সালের ১৭ অক্টোবর মামুনকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। ১৯ অক্টোবর বিএনপি তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে।
মামলার আসামিরা হলেন- পাহাড়তলী থানার ওসি (তদন্ত)
বাবুল আজাদ, এসআই মানিক ঘোষ, আসাদুল হক ও কিশোর মজুমদার এবং এসএস ট্রেডিংর সত্ত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্যবস্থাপক আরিফ মঈনুদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপক মো. আমান ও সুপারভাইজার দিদার হোসেন সজিব। বাদীর আইনজীবী আশরাফুর রহমান জানান, ওসি তদন্ত বাবুল আজাদের নেতৃত্বে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা মামুন আলীর কাছ থেকে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা মামুন আলীকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন করেন। এরপর তার ডিপোর সব মালামাল লুট করে নিয়ে যান। আদালত মামলা গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর বন্দর এলাকার জিএইচ এন্টারপ্রাইজ থেকে
৫ কোটি ৬০ লাখ টাকায় ২০ হাজার টন পাথর কেনেন মামুন আলী। পাথরগুলো পাহাড়তলীর টোল রোডের কিং আলী গ্রুপের ডিপোতে এনে রাখেন। ১৭ অক্টোবর অভিযুক্তরা ডিপোর কার্যক্রমে বাধা দেন পাহাড়তলী থানার এসআই মানিক ঘোষ ওসির সঙ্গে দেখা করতে বলেন। সন্ধ্যায় বাদী ওসির কাছে গেলে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। কিন্তু চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁকে থানায় আটকে মারধর এবং পরদিন তাঁকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২৪ অক্টোবর ৩০টি ট্রাক নিয়ে গিয়ে ডিপোর মালামাল লুট করে নেন অভিযুক্তরা।
বাবুল আজাদ, এসআই মানিক ঘোষ, আসাদুল হক ও কিশোর মজুমদার এবং এসএস ট্রেডিংর সত্ত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্যবস্থাপক আরিফ মঈনুদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপক মো. আমান ও সুপারভাইজার দিদার হোসেন সজিব। বাদীর আইনজীবী আশরাফুর রহমান জানান, ওসি তদন্ত বাবুল আজাদের নেতৃত্বে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা মামুন আলীর কাছ থেকে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা মামুন আলীকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন করেন। এরপর তার ডিপোর সব মালামাল লুট করে নিয়ে যান। আদালত মামলা গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর বন্দর এলাকার জিএইচ এন্টারপ্রাইজ থেকে
৫ কোটি ৬০ লাখ টাকায় ২০ হাজার টন পাথর কেনেন মামুন আলী। পাথরগুলো পাহাড়তলীর টোল রোডের কিং আলী গ্রুপের ডিপোতে এনে রাখেন। ১৭ অক্টোবর অভিযুক্তরা ডিপোর কার্যক্রমে বাধা দেন পাহাড়তলী থানার এসআই মানিক ঘোষ ওসির সঙ্গে দেখা করতে বলেন। সন্ধ্যায় বাদী ওসির কাছে গেলে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। কিন্তু চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁকে থানায় আটকে মারধর এবং পরদিন তাঁকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২৪ অক্টোবর ৩০টি ট্রাক নিয়ে গিয়ে ডিপোর মালামাল লুট করে নেন অভিযুক্তরা।