ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পিবিডিএফ-এ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সিন্ডিকেটের রমরমা নিয়োগ বাণিজ্য: শিবির-এনসিপির ২৩৮৮ জনের পদায়ন
জাতিসংঘের ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং’ প্রতিবেদন: দায়বদ্ধতার প্রয়াস, নাকি রাজনৈতিক হাতিয়ার?
জরিপে চমক: ৬৯.৪৩% মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চায়, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ৯৮% মানুষের অনাস্থা
মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা: দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, আহত সাবেক কাউন্সিলরকে হাতকড়া
পশ্চিমা মিডিয়ার পাল্টি: ভয় নাকি রণনীতি? শুরু হল কি ‘অপারেশন র্যেথ অফ বেঙ্গল’? আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক এবিএম সিরাজুল হোসেনের বিস্ফোরক দাবি
সংখ্যালঘুর জমি দখল-চেষ্টায় সহযোগিতা, যশোরে ওসি-এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা
ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে আইসিএসআইডি-তে এস আলম গ্রুপের সালিশি আবেদন
উত্তরায় ট্রাফিক সার্জেন্টকে ভয়ঙ্কর হুমকি: ‘৫ আগস্টে পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি, আপনাদেরও রাখব’
হেলমেট না পরায় মামলা দেওয়ায় সার্জেন্ট আলীকে গালিগালাজ ও প্রাণনাশের হুমকি দেন দুই যুবক। এ ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালত একজনকে এক মাসের জেল ও আরেকজনকে জরিমানা করেছেন।
আজকের কন্ঠ ডেস্ক,
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাফিক আইন ভঙ্গের দায়ে মামলা দেওয়ায় এক সার্জেন্টকে ভয়াবহ হুমকি দিয়েছেন দুই যুবক। হুমকি দিতে গিয়ে তারা অতীতের এক ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, ‘৫ আগস্টে আমরা পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি। এখন দেখছি আবার আপনাদের মেরে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।’
বুধবার (২৯ অক্টোবর) ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার বিএনএস সেন্টার এলাকায় চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটে।
ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশের উত্তরা পূর্ব জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) মো. মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন, অভিযুক্ত দুই যুবককে আটক করে ভ্রাম্যমাণ
আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাদের জেল-জরিমানা করেন। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন— রাজধানীর তুরাগের বাউনিয়া এলাকার মো. মফিজুল্লাহর ছেলে সাদিকুর রহমান (মোটরসাইকেল চালক) এবং মফিজুর রহমানের ছেলে আব্দুর রহিম (আরোহী)। এসি মো. মাহবুবুর রহমান জানান, বুধবার সকালে ওই এলাকায় ট্রাফিক সার্জেন্ট আলী ডিউটি করছিলেন। সকাল ৯টার দিকে তিনি একটি মোটরসাইকেলকে হেলমেট না পরায় থামান এবং আইন অনুযায়ী প্রসিকিউশন দাখিল (মামলা) করেন। মামলা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেলচালক সাদিকুর রহমান ও আরোহী মো. আব্দুর রহিম সার্জেন্ট আলীকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল শুরু করেন এবং সরাসরি প্রাণনাশের হুমকি দেন। তারা হুমকি দিয়ে বলেন, ‘৫ আগস্টে আমরা পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি। এখন দেখছি আবার আপনাদের মেরে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।’ সার্জেন্ট আলী বিষয়টি
তাৎক্ষণিক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশের একটি টহল টিম দ্রুত তাদের আটক করে। পরে চালক ও আরোহীকে ডিএমপির স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। আদালত চালক সাদিকুর রহমানকে এক মাসের কারাদণ্ড এবং আরোহী মো. আব্দুর রহিমকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন।
আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাদের জেল-জরিমানা করেন। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন— রাজধানীর তুরাগের বাউনিয়া এলাকার মো. মফিজুল্লাহর ছেলে সাদিকুর রহমান (মোটরসাইকেল চালক) এবং মফিজুর রহমানের ছেলে আব্দুর রহিম (আরোহী)। এসি মো. মাহবুবুর রহমান জানান, বুধবার সকালে ওই এলাকায় ট্রাফিক সার্জেন্ট আলী ডিউটি করছিলেন। সকাল ৯টার দিকে তিনি একটি মোটরসাইকেলকে হেলমেট না পরায় থামান এবং আইন অনুযায়ী প্রসিকিউশন দাখিল (মামলা) করেন। মামলা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মোটরসাইকেলচালক সাদিকুর রহমান ও আরোহী মো. আব্দুর রহিম সার্জেন্ট আলীকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল শুরু করেন এবং সরাসরি প্রাণনাশের হুমকি দেন। তারা হুমকি দিয়ে বলেন, ‘৫ আগস্টে আমরা পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি। এখন দেখছি আবার আপনাদের মেরে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।’ সার্জেন্ট আলী বিষয়টি
তাৎক্ষণিক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশের একটি টহল টিম দ্রুত তাদের আটক করে। পরে চালক ও আরোহীকে ডিএমপির স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়। আদালত চালক সাদিকুর রহমানকে এক মাসের কারাদণ্ড এবং আরোহী মো. আব্দুর রহিমকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন।



