ঈশান কোণে মেঘ, প্রবল সাইক্লোন ধেয়ে আসছে…. – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
     ৫:১৬ অপরাহ্ণ

আরও খবর

ঈশান কোণে মেঘ, প্রবল সাইক্লোন ধেয়ে আসছে….

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ | ৫:১৬ 17 ভিউ
ICT’র ৮ অক্টোবর ইস্যু করা গ্রেফতারি পরোয়ানার প্রতি ‘শ্রদ্ধাশীল’ হয়ে সেনা সদর ১৫জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নিয়েছে। সিভিল অ্যাক্টের শর্তানুযায়ী তাদেরকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আদালতে সোপর্দ করা হয়নি। সেনা সদরের প্রেসবিজ্ঞপ্তির নির্যাস-‘সেনাবাহিনী গু*ম ও খু*নের সঙ্গে জড়িত নয়’। ওই ১৫জনকে আদালতে হাজির না করে সেনানিবাসেই ‘সাব জেল’ বানিয়ে রাখা হয়েছে। সাধারণ আইনে এটা ICT’র পরোয়ানার ভায়োলেশন। 📍 ICT’র চিফ প্রসিকিউটর ও প্রেস সচিব বলেছিলেন-‘গুম কমিশনেরর সুপারিশ অনুযায়ী আরও অনেকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হতে পারে’। আবার দুজনেই পরে বলেছেন-‘এখন আর কারও বিরুদ্ধে গ্রেফাতারি পরোয়ানা জারি হবে না’। ওরা কি করে আগাম বললেন? এই ১৫ জন যদি আদালতে আরও একাধিক জনের নাম বলেন

তাহলেও কি আর পরোয়ানা জারি হবে না? 📍 গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে ICT, সরকার এবং সেনাবাহিনীর মধ্যকার চাপান-উতোর দেখে মনে হচ্ছে এসবই ‘বড় লক্ষ্য সামনে রেখে পাতানো বিষয়’। আসলে কি তাই? এর উত্তর খুঁজতে গেলে যে বিষয়গুলো সামনে আসবেঃ 📍 অভিযুক্ত জেনারেলদের অপরাধ প্রমাণ করা সহজ হবে না কারণ, প্রমাণ হাজির করা কঠিন হবে। গুম-খুনের বিষয়গুলো গত কয়েক মাসে তদন্ত করেও কিছুই পায়নি। ফলত ‘বড় জায়গাতেও হাত দেওয়া যায়’ চ্যালেঞ্জ নিয়ে নাটক সাজানো হয়েছে। জুলাই-আগস্টে ইন্টেরিম-জামাত-বিএনপির পক্ষে থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে ‘তাদের লোক’ আছেন যারা রাজসাক্ষী হবেন। তাদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ট্রাইব্যুনাল রায় দেবে। জেনারেলদের রাজসাক্ষী করে দোষটা শেখ হাসিনা ও কয়েকজন মন্ত্রীর ঘাড়ে চাপানো হবে। যেসকল

জেনারেল রাজসাক্ষী হতে চাইবেন না তাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করে বিচার করা হবে। 📍 যদি ট্রাইব্যুনাল শেষ পর্যন্ত বিচার করতে পারে তখন দেখা যাবে জেনারেলদের নাম কা ওয়াস্তে শাস্তি দিয়ে গুরুদণ্ড দেওয়া হবে শেখ হাসিনাকে, যাতে করে তিনি নির্বাচন লড়ার জন্য দেশে আসতে পারবেন না। 📍 জেনারেলদের অভিযুক্ত করার ‘সাহস’ এমনি এমনি আসেনি। তারা জানেন যে ‘নিজেদের লোকদের’ উপরেই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করছেন। তাই সহজেই কাজটি করতে পেরেছেন। তারা হয়ত সেনাবাহিনীর বিশেষ গোষ্ঠীর আশ্বাসও পেয়েছেন। এটা ‘বিচারের শ্যাডো’ না হলে এতক্ষণে সেনাবাহিনী স্বতঃস্ফূর্তভাবেই রাজপথে নেমে আসত। 📍 বিচার বিভাগের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে চিরদিনের জন্য শেষ করে দেওয়া হলেও দেশবাসী ও বিদেশি রাষ্ট্রগুলো উচ্চবাচ্য করবে না কারণ, বিচার

এবং রায় জামাত-বিএনপি-ইন্টেরিম-এনসিপি দেয়নি, দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। 📍 জেনারেলদের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করায় সাধারণ মানুষ জেনারেলদের ২৪ সালের ৫ আগস্টে ইউনূসের ‘মাস্টারপ্ল্যানের’ অংশীদার হয়ে যে বদনাম কুড়িয়েছিল তা খানিকটা কাভারআপ করা যাচ্ছে। কাজটা বেশ সুচিন্তিত এবং প্রায় নিখুঁত। 📍 তবে সেনাদের যারা এইসব মেটিক্যুলাসলি ডিজাইনড প্ল্যানের অংশ নয় তারা স্বভাবতই ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাদের ক্ষোভ প্রশমিত করবার জন্যই জনসম্মুখে জেনারেলদের হাতকড়া পরিয়ে প্রিজনভ্যানে কোর্টে নেওয়ার বিষয়টি ‘মিনিমাইজ’ করা হয়েছে। 📍 এই প্ল্যানে আরও একটি ব্যাপার থাকা অস্বাভাবিক নয়, তা হলো- জেনারেল ওয়াকারকে ‘নিউট্রাল’ রাখতে না পারলে তারা সরকারের পতন ঘটাতে পারত না। তাই ‘দৃশ্যত ওয়াকার জামাত-ইন্টেরিম-এনসিপি-বিএনপি’র লোক’ হলেও তারা মনে করেন ওয়াকার আদতে শেখ

হাসিনাকে সেফ এক্সিট দিয়েছে, এবং এখনও হাসিনার প্রত্যাবর্তনে গোপনে কাজ করে যাচ্ছে। ফলত তাকেও সরিয়ে দেওয়ার প্ল্যান এদের। তার আলামত তো গত চোদ্দ মাসে সিকি-আধুলি নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্যে ওয়াকারের বিরুদ্ধে ‘কামান দেগে’ প্রমাণ করেছেন। 📍 সেনানিবাসে এবং বাইরে জোর প্রচার বা গুজব চলছে-‘পরের গ্রেফতারি তালিকায় ওয়াকারের নাম আসছে’। ওয়াকারের ভাষ্য মতে তিনি অফিসারদের নামে মামলা, গ্রেফতার, বিচার ইত্যাদি এড়াতে দ্বারে দ্বারে ঘুরেও সফল হননি। একবার যখন ‘আদর করে ডেকে এনে বসানো’ ইন্টেরিম মেজর জেনারেল, লেফটেন্যান্ট জেনারেলদের নামে ওয়ারেন্ট ইস্যু করেছে, তখন জেনারেল ওয়াকারের নামেও ওয়ারেন্ট ইস্যু হতে পারে। যদি বাস্তবিকই তার নামেও ওয়ারেন্ট ইস্যু হয় তিনি কী করবেন? 📍 ১৪ সেনা কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়ার

প্রেক্ষাপটে সম্ভাব্য অস্থিরতা এড়াতে বাংলাদেশ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান নির্ধারিত পাঁচ দিনের সৌদি আরব সফর স্থগিত করেছেন। সফরটি ১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। 📍 এছাড়াও, ভারতীয় সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল কুন্দন কুমার সিংয়ের নেতৃত্বে ভারতের মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের চার সদস্যের একটি দল ১৪ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে ঢাকায় আসার কথা রয়েছে (যদিও ভারতের ‘Northeast News’-এর এই খবরটি অন্য কোনও সংবাদ মাধ্যম ছাপেনি এবং বাংলাদেশ সরকার এই পোর্টালের খবর বিশ্বাসযোগ্য মনে করে না), কিন্তু ‘BANGLADESH MILITARY FORCES’ ওয়েবসাইটে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে সংবাদটি প্রকাশের ব্যাপারে বলা হয়েছে-‘সংবাদটি না আর্মস ফোর্সেস ডিভিশন, না ভারতীয় দূতাবাস, কেউই প্রকাশ করেনি প্রফেশনাল দায়িত্ববোধের কারণে। 📍 ভারতীয় মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স

দলটি ঢাকায় আসছে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই প্রথম। স্বভাবতই এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটের প্রথম বড় সফর। সফরসূচিতে বলা হয়েছে―” ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং বিমান বাহিনীসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটের সাথে ধারাবাহিক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবেন, পাশাপাশি ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স, আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ এবং ১০ম পদাতিক ডিভিশন সদর দপ্তরের সাথেও বৈঠক করবেন। 📍 ৯ অক্টোবর ৫৭ জন জেনারেলের এক সমাবেশে রোষ, ক্ষোভ এবং হতাশা প্রকাশিত হয়, যখন চারজন কর্মকর্তা বিরোধিতা করেন সেই পদক্ষেপের, যার মাধ্যমে শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বের সময় গুম, গোপন আটক এবং নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত ২৪ জন অফিসারকে গ্রেফতার করার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছিল। জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, যিনি এর আগে ১২ থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে নয়াদিল্লি সফর বাতিল করেছিলেন, তিনি সৌদি আরবের ‘গুরুত্বপূর্ণ’ সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।“ 📍 গত বছর ৫ আগস্টের পর থেকে পাকিস্তান সেনাবহিনীর বিভিন্ন পদাধিকারের কর্মকর্তা, মন্ত্রী, সচিব, আইএসআই গোয়েন্দারা একাধিকবার বাংলাদেশ সফর করেছে। গত পনের মাসে এই প্রথম কোনও ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ সফর হয়ত ওয়াকারের ‘ইচ্ছাতেও’ হতে পারে। আবার ভারত এতদিন ধরে বসে বসে দেখছিল, এর আগে ওয়াকারের সঙ্গে ভারতীয় সেনাপ্রধানের ভার্চুয়াল কথাবার্তাও হয়েছে। এখন যখন ঘটনা ‘পেকে’ উঠেছে, তখন তারাও সক্রিয় হতে চাইছে, এটাও হতে পারে। 📍 ‘Northeast News’ সূত্র আরও জানিয়েছে- “সেনাপ্রধান এই মুহূর্তে বিদেশে গিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চান না। ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের সাথে তার দেখা করার কথা নেই, তবে তিনি ঢাকায় থাকবেন এবং ১৪ জন কর্মকর্তার গ্রেফতারের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন যেন অফিসার কোরের মধ্যে আর কোনও গোলমাল না হয়।” 📍 ধরে নেওয়া যাক সেনানিবাসের ‘সাব জেল’-এ আটককৃতদের বিচার শুরু হলো এবং ‘চাক্ষুস সাক্ষ্য’র ভিত্তিতে তাদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজাও হলো। তারপর কি? রাজনৈতিকভাবে ইন্টেরিম-জামাত-বিএনপি-এনসিপি পক্ষ লাভবান হবে। তারা নির্বাচনের আগেই ‘পরিস্থিতি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য উপযোগী নয়’ বলে গণভোটের আয়োজন করে মুহাম্মাদ ইউনূসের ক্ষমতার মেয়াদ কয়েক বছর বাড়িয়ে নেবে। তারপর নিজেদের সুবিধামত সময়ে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জামাত-বিএনপি-এনসিপি’র মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগি করে সরকার চালাবে। মুহাম্মাদ ইউনুস হবেন রাষ্ট্রপতি এবং তারেক রহমান হবেন প্রধানমন্ত্রী। এতে এদের ষড়যন্ত্রের প্রধান মদদদাতা মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ চট্টগ্রামসহ তিনটি বন্দর, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, সমুদ্রের গ্যাস ব্লক তাদের নিয়ন্ত্রণে নেবে। সেন্ট মার্টিনে নৌঘাঁটি, দেশে কয়েকটি সেনা ঘাটি গড়ে উঠবে। কক্সবাজার ও এর আশেপাশের অঞ্চল হয়ে উঠবে মিয়ানমারকে জব্দ করার ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’। 📍 মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ তাদের কালার রেভ্যুলুশনের মাধ্যমে করায়ত্ব দেশে এধরণের ছক কষেই এগোয়। তার উপর তাদের সঙ্গ দিচ্ছে পাকিস্তানের কুখ্যাত আই/এস/আই, যাদের ফিল্ড মার্শাল ইতোমধ্যেই পাকিস্তানকে প্রায় “মার্কিন কলোনী” বানাতে দিচ্ছে। পাকিস্তানের সকল বন্দর মার্কিনীদের ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া, হঠাৎ করে পা/কি/স্তা/নের আফগান আক্রমণ, টিটিপি’র নেতাকে হ/ত্যা করা বিষয়গুলো এসবের ইঙ্গিতই দেয়। 📍 ধরা যাক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, ইন্টেরিম সরকার, জামাত, বিএনপি, এনসিপি ও সেনাবাহিনীর এই ধুন্ধুমার ক্ষমতার পাশা খেলায় ওয়াকার পরাজিত হলেন, এবং তার নামেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলো। তখন কি ঘটতে পারে? অবস্থাদৃষ্টে ওয়াকারের সামনে মাত্র তিনটি পথ খোলাঃ ১। অ্যারেস্ট ওয়ারেন্ট ইস্যু হলে সেনাপ্রধানের পদ হারিয়ে নিজেকে আদালতে সোপর্দ করা। ২। সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে ICT’র এক্তিয়ারকে আইনগতভাবে চ্যালেঞ্জ করা। ৩। প্রেসিডেন্টকে দিয়ে জরুরি আইন জারি করিয়ে ইন্টেরিমকে উৎখাত করা। 📍 তবে গত পনের মাসের ঘটনাবলি পর্যবেক্ষণে অনুমান করা যায় তিনি ইচ্ছা করলেই যে নৈরাজ্য ঠেকাতে পারতেন, দেশ রক্ষার শপথ ভঙ্গ হতে দিতেন না, কিন্তু তিনি যে ‘মানবিকতা’র দোহাই দিয়ে একটা গভীর ষড়যন্ত্রকে বাস্তবায়ন হতে দিয়েছেন এবং নিজেকে ‘কোনও পক্ষের নই’ ধরণের ‘গুডবয় ইমেজ’ ধরে রাখার চেষ্টা করে আসছেন, তাতে তিনি ৩ নম্বর পথ অনুসরণ করবেন তেমন আভাস মেলে না। তাহলে কি হবে? নিশ্চিতভাবে কেউই বলতে পারছেন না যে কি হবে? তবে যা-ই ঘটুক, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ললাটে আপাতত কোনও চন্দনতিলক নয়, আরও বড় ধরণের দুর্ভোগ এবং নৈরাজ্য অঙ্কিত হতে যাচ্ছে। মনজুরুল হক ১৪ অক্টোবর ২০২৫

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
জুলাই সনদে সই করবে না গণফোরাম ছাড়াও বামপন্থি ৪ দল চুলার জন্য মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো পলিথিনে মোড়ানো মেশিনগানের গুলি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন থেকে বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্য ফেরত নেওয়ার নির্দেশ: অর্থায়ন সংকটের ফলে বড় ধাক্কা ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল শিক্ষকদের, বন্ধ রাজধানীর প্রধান সড়ক জাতিসংঘ: গাজা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৭০ বিলিয়ন ডলার ঈশান কোণে মেঘ, প্রবল সাইক্লোন ধেয়ে আসছে…. লামিয়া কি তবে ডি-ফ্যাক্টো প্রধান উপদেষ্টা? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অস্থিরতা: ১৪ জন সিনিয়র অফিসারের গ্রেপ্তারের পর জেনারেল ওয়াকার এর অন্তর্ধান নিয়ে সন্দেহের ঘনঘটা বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা: আরো ৫ লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য অপেক্ষমান সিইপিজেডে কারখানায় আগুন নেভাতে লড়ছে ফায়ার সার্ভিসের ১৫ ইউনিট, হতাহতের তথ্যে কর্তৃপক্ষের মুখে কুলুপ আমেরিকান ফান্ড বন্ধ হওয়ায় এনজিওর শতাধিক প্রকল্প বাতিল, চাকরি গেল ২০ হাজার কর্মীর প্রকৃতিতে শীতের আগমনী বার্তা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে খুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার চট্টগ্রামসহ দেশের চার জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের ‘লং-মার্চ টু যমুনা’ঘোষণা আন্দোলনরত শিক্ষকদের পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ অবরোধ শিক্ষকদের টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩ শেষ হয়েছে চাকসুর ভোটগ্রহণ, ফলাফলের অপেক্ষা আরও চার জিম্মির মরদেহ ফেরত দিয়েছে হামাস