
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ইসরায়েলকে সাহায্যকারী ৩ দেশকে ইরানের হুমকি

মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাত আরও বিস্তৃত রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইসরায়েলি হামলার জবাবে ইরান এখন কেবল ইসরায়েল নয়, বরং ইসরায়েলকে সহায়তা দেওয়া পশ্চিমা শক্তিগুলোকেও সরাসরি হুমকি দিচ্ছে। তেহরান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স—এই তিনটি দেশের মধ্যপ্রাচ্যে থাকা সামরিক ঘাঁটি ও যুদ্ধজাহাজ ইরানের প্রতিশোধের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান বলেছে, তাদের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স ইসরায়েলকে সহায়তা করলে এ অঞ্চলজুড়ে তাদের যে সামরিক ঘাঁটি ও জাহাজ রয়েছে, সেগুলোয় হামলা করা হবে।
শুক্রবার মধ্যরাতে ইসরায়েল তেহরানে একটি বড়সড় বিমান হামলা চালায়। এতে আবাসিক ভবনে হামলার
ফলে অন্তত ৬০ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে ২০ জন শিশু। এছাড়া ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাঁটি ও একটি হ্যাঙ্গারও আক্রান্ত হয়। এর জবাবে ইরান সকালে ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক ও গোয়েন্দা স্থাপনায় পাঁচ দফায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়। এতে ইসরায়েলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির তথ্য সামনে আসছে। এই পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণা দেয়- ইসরায়েলের প্রতি সামরিক সহায়তা দেওয়ার পরিণতি ভোগ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এই সংঘাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়ালে তাদের ঘাঁটি ও জাহাজ হামলার শিকার হবে। মার্কিন কর্মকর্তারা ইরানের ছোড়া কিছু ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করার বিষয়টি স্বীকারও করেছেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁ প্রকাশ্যে জানিয়েছেন, তারা ইসরায়েলকে
সাহায্য করবে। তবে যুক্তরাজ্য সামরিক সহায়তা না দেওয়ার কথা বলেছে। এদিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে- কোনো গোষ্ঠী যদি মার্কিন নাগরিক, ঘাঁটি বা অবকাঠামোর ওপর হামলা চালায়, তাহলে ইরানকে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। তবে ইরান বলছে, তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন এবং নিরীহ বেসামরিক মানুষকে হত্যার দায়ে ইসরায়েল এবং তার মিত্রদের উচিত মূল্য দিতে হবে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি আগেই বলেছেন, শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না। অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, যদি ইরান বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা অব্যাহত রাখে, তবে তেহরানকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকরা বলছেন, মধ্যপ্রাচ্য এখন এমন এক উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে,
যেখানে কোনো ভুল পদক্ষেপই অঞ্চলজুড়ে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের সূচনা ঘটাতে পারে। এছাড়া এতে জড়িয়ে পড়তে পারে পশ্চিমা সামরিক শক্তিগুলোও, যার পরিণতি হবে ভয়াবহ।
ফলে অন্তত ৬০ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে ২০ জন শিশু। এছাড়া ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাঁটি ও একটি হ্যাঙ্গারও আক্রান্ত হয়। এর জবাবে ইরান সকালে ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক ও গোয়েন্দা স্থাপনায় পাঁচ দফায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়। এতে ইসরায়েলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির তথ্য সামনে আসছে। এই পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণা দেয়- ইসরায়েলের প্রতি সামরিক সহায়তা দেওয়ার পরিণতি ভোগ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এই সংঘাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়ালে তাদের ঘাঁটি ও জাহাজ হামলার শিকার হবে। মার্কিন কর্মকর্তারা ইরানের ছোড়া কিছু ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করার বিষয়টি স্বীকারও করেছেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁ প্রকাশ্যে জানিয়েছেন, তারা ইসরায়েলকে
সাহায্য করবে। তবে যুক্তরাজ্য সামরিক সহায়তা না দেওয়ার কথা বলেছে। এদিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে- কোনো গোষ্ঠী যদি মার্কিন নাগরিক, ঘাঁটি বা অবকাঠামোর ওপর হামলা চালায়, তাহলে ইরানকে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। তবে ইরান বলছে, তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন এবং নিরীহ বেসামরিক মানুষকে হত্যার দায়ে ইসরায়েল এবং তার মিত্রদের উচিত মূল্য দিতে হবে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি আগেই বলেছেন, শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না। অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, যদি ইরান বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা অব্যাহত রাখে, তবে তেহরানকে ধ্বংস করে দেওয়া হবে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকরা বলছেন, মধ্যপ্রাচ্য এখন এমন এক উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে,
যেখানে কোনো ভুল পদক্ষেপই অঞ্চলজুড়ে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের সূচনা ঘটাতে পারে। এছাড়া এতে জড়িয়ে পড়তে পারে পশ্চিমা সামরিক শক্তিগুলোও, যার পরিণতি হবে ভয়াবহ।