ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
ইশরাক হোসেন মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে: রাশেদ খান
বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন একজন অমায়িক, জনবান্ধব নেতা। তিনি মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান।
শনিবার বিকাল ৪টার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান লেখেন, ‘জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা মোহাম্মদ এজাজকে ঢাকা উত্তরের প্রশাসক করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি! দক্ষিণেও আরেকজন নিজেদের লোক বসানোর সবকিছু রেডি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সমস্যা হয়ে যায় আদালতের রায়। ২০২০ সালের সিটি নির্বাচনের কারচুপি নিয়ে তরুণ নেতা ইশরাক হোসেন তখনই আদালতে মামলা করে রেখেছিলেন। গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে আদালত তার পক্ষে রায় দেয়। কিন্তু স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই বিএনপি
নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসতে দেবে না। কারণ এতে ঢাকার ক্ষমতা এনসিপির হাত থেকে বের হয়ে যাওয়ার ভয় রয়েছে। আরে ভাই, মোহাম্মদ এজাজ যদি প্রশাসক হতে পারে, আদালতের রায় অনুযায়ী তো তার আগে উদীয়মান নেতা ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার কথা। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক হোসেনের অবদান কি কারও অজানা? তোমরা মোহাম্মদ এজাজকে মানতে পারলে ইশরাক হোসেনকে আদালতের রায় অনুযায়ী মেনে নিতে সমস্যা কি? বলে রাখা ভালো, ২০২০ সালের পরপরই মামলা করে রাখার কারণে ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার লিগ্যাল গ্রাউন্ড আছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে মামলা করলে সেটার লিগ্যাসি থাকত না। অতীতের মামলা হওয়ার কারণে মামলার মেরিট রয়েছে। ইশরাক হোসেন একজন অমায়িক, জনবান্ধব নেতা। সে
মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে। আর এটা তার হক। সে কোনো অন্যায় আবদার করছে না। অতীতে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। মেয়র হিসেবে গুন্ডা তাপসকে নয়, ইশরাক হোসেনকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল জনগণ।’ এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করছেন ঢাকা দক্ষিণের বাসিন্দারা। ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পরাজিত করে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। তবে গত ২৭ মার্চ ট্রাইব্যুনালের রায়ে তাপসের বিজয় বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসতে দেবে না। কারণ এতে ঢাকার ক্ষমতা এনসিপির হাত থেকে বের হয়ে যাওয়ার ভয় রয়েছে। আরে ভাই, মোহাম্মদ এজাজ যদি প্রশাসক হতে পারে, আদালতের রায় অনুযায়ী তো তার আগে উদীয়মান নেতা ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার কথা। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক হোসেনের অবদান কি কারও অজানা? তোমরা মোহাম্মদ এজাজকে মানতে পারলে ইশরাক হোসেনকে আদালতের রায় অনুযায়ী মেনে নিতে সমস্যা কি? বলে রাখা ভালো, ২০২০ সালের পরপরই মামলা করে রাখার কারণে ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার লিগ্যাল গ্রাউন্ড আছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে মামলা করলে সেটার লিগ্যাসি থাকত না। অতীতের মামলা হওয়ার কারণে মামলার মেরিট রয়েছে। ইশরাক হোসেন একজন অমায়িক, জনবান্ধব নেতা। সে
মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে। আর এটা তার হক। সে কোনো অন্যায় আবদার করছে না। অতীতে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। মেয়র হিসেবে গুন্ডা তাপসকে নয়, ইশরাক হোসেনকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল জনগণ।’ এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করছেন ঢাকা দক্ষিণের বাসিন্দারা। ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পরাজিত করে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। তবে গত ২৭ মার্চ ট্রাইব্যুনালের রায়ে তাপসের বিজয় বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করা হয়।



