![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার হতে পারে: ট্রাম্প
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/trump-putin-67ab527e64667.jpg)
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার হতে পারে। প্রায় তিন বছরের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তির পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে ট্রাম্প সোমবার ফক্স নিউজের একটি সাক্ষাৎকারে এ যুদ্ধের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, তারা হয়তো একটি চুক্তি করতে পারে, হয়তো করতে নাও পারে। তারা চাইলে রাশিয়া হতে পারে, আবারও নাও হতে পারে।
এ সপ্তাহের শেষে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাবেন ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। বৈঠকের মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের একটি গতি করতে চান ট্রাম্প। জেলেনস্কির মুখপাত্র সেরগি নিখিফোরভ এএফপিকে বলেন, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি আগামী শুক্রবার মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সের অবসরে ভ্যান্সের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
ট্রাম্প বলেন, যুদ্ধে অবসান ঘটাতে একটি
প্রস্তাব প্রস্তুত করার ফল তার বিশেষ দূত কিথ কেলোগকে শিগগিরই ইউক্রেনে পাঠাবেন। জেলেনস্কির দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, কেলোগ ২০ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে আসবেন, তবে তিনি কোথায় যাবেন তা বিস্তারিত জানানো হয়নি। এদিকে ট্রাম্প সমঝোতার পাশাপাশি নিজের লাভের কথাও তুলে ধরছেন। তিনি বলেন, ইউক্রেনকে দেওয়া মার্কিন সহায়তার বিনিময়ে একটি লাভের প্রত্যাশা থাকতেই পারে। কিয়েভের প্রাকৃতিক সম্পদ, যেমন—বিরল খনিজ দিয়ে এর বিনিময় মূল্য দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, আমরা সেখানে এত টাকা ঢালছি, আর আমি বলেছি, আমি সেটা ফেরত চাই। আমি তাদের বলেছি, আমি সমপরিমাণ কিছু চাই, যেমন—৫০০ বিলিয়ন ডলারের বিরল খনিজ এবং তারা মূলত এতে সম্মত হয়েছে। ট্রাম্প যত দ্রুত সম্ভব এই
যুদ্ধের অবসান চাচ্ছেন। অন্যদিকে জেলেনস্কি রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো চুক্তিতে যাওয়ার আগে ওয়াশিংটনের কাছ থেকে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চয়তার চাইছেন। কিয়েভ ভয় পাচ্ছে, যদি সমঝোতায় কঠোর সামরিক প্রতিশ্রুতি না থাকে—যেমন ন্যাটো সদস্যপদ বা শান্তিরক্ষী সেনা মোতায়েন—তাহলে এটি ক্রেমলিনকে নতুন আক্রমণের জন্য পুনরায় সংগঠিত হওয়া এবং পুনরায় অস্ত্রাগার গড়ে তোলার সময় ও সুযোগ করে দেবে। সোমবার একটি ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি ইউক্রেনের জন্য বাস্তব শান্তি ও কার্যকর নিরাপত্তা নিশ্চয়তার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মানুষের নিরাপত্তা, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সম্পর্কের নিরাপত্তা এবং অবশ্যই আমাদের সম্পদ সংহতি: শুধু ইউক্রেনের জন্য নয়, পুরো স্বাধীন বিশ্বের জন্য। তবে ট্রাম্প সমঝোতা চাইলেও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন
আগেও একে অপরের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা থেকে বিরত ছিলেন এবং তাদের মধ্যে একটি চুক্তি সম্পাদনের জন্য কোনো ইতিবাচক উপায় নেই বললেই চলে। তবুও ট্রাম্প বলেন, তিনি যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে মধ্যস্থতা করতে চান। তবে দুই পক্ষকে আলোচনায় আনার কোনো বিস্তারিত প্রস্তাবনা এখনো দেননি।
প্রস্তাব প্রস্তুত করার ফল তার বিশেষ দূত কিথ কেলোগকে শিগগিরই ইউক্রেনে পাঠাবেন। জেলেনস্কির দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, কেলোগ ২০ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে আসবেন, তবে তিনি কোথায় যাবেন তা বিস্তারিত জানানো হয়নি। এদিকে ট্রাম্প সমঝোতার পাশাপাশি নিজের লাভের কথাও তুলে ধরছেন। তিনি বলেন, ইউক্রেনকে দেওয়া মার্কিন সহায়তার বিনিময়ে একটি লাভের প্রত্যাশা থাকতেই পারে। কিয়েভের প্রাকৃতিক সম্পদ, যেমন—বিরল খনিজ দিয়ে এর বিনিময় মূল্য দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, আমরা সেখানে এত টাকা ঢালছি, আর আমি বলেছি, আমি সেটা ফেরত চাই। আমি তাদের বলেছি, আমি সমপরিমাণ কিছু চাই, যেমন—৫০০ বিলিয়ন ডলারের বিরল খনিজ এবং তারা মূলত এতে সম্মত হয়েছে। ট্রাম্প যত দ্রুত সম্ভব এই
যুদ্ধের অবসান চাচ্ছেন। অন্যদিকে জেলেনস্কি রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো চুক্তিতে যাওয়ার আগে ওয়াশিংটনের কাছ থেকে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চয়তার চাইছেন। কিয়েভ ভয় পাচ্ছে, যদি সমঝোতায় কঠোর সামরিক প্রতিশ্রুতি না থাকে—যেমন ন্যাটো সদস্যপদ বা শান্তিরক্ষী সেনা মোতায়েন—তাহলে এটি ক্রেমলিনকে নতুন আক্রমণের জন্য পুনরায় সংগঠিত হওয়া এবং পুনরায় অস্ত্রাগার গড়ে তোলার সময় ও সুযোগ করে দেবে। সোমবার একটি ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি ইউক্রেনের জন্য বাস্তব শান্তি ও কার্যকর নিরাপত্তা নিশ্চয়তার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, মানুষের নিরাপত্তা, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সম্পর্কের নিরাপত্তা এবং অবশ্যই আমাদের সম্পদ সংহতি: শুধু ইউক্রেনের জন্য নয়, পুরো স্বাধীন বিশ্বের জন্য। তবে ট্রাম্প সমঝোতা চাইলেও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন
আগেও একে অপরের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা থেকে বিরত ছিলেন এবং তাদের মধ্যে একটি চুক্তি সম্পাদনের জন্য কোনো ইতিবাচক উপায় নেই বললেই চলে। তবুও ট্রাম্প বলেন, তিনি যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে মধ্যস্থতা করতে চান। তবে দুই পক্ষকে আলোচনায় আনার কোনো বিস্তারিত প্রস্তাবনা এখনো দেননি।