
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (২১ মার্চ) জুমআ’র নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে সদরঘাট ভিক্টোরিয়া পার্ক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতি, বন্ধ করো করতে হবে’, ‘ছাত্রলীগ বাংলাদেশ, একসঙ্গে চলে না’, ‘অ্যাকশন অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘গড়িমশি বন্ধ করো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘চব্বিশের হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার’, এমন বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশে বক্তারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ যে গণহত্যা চালিয়েছে, তার রেশ এখনো কাটেনি। আহতরা এখনো হাসপাতালে। এই
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হলে শহিদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা হবে। শাখা ছাত্রঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি বলেন, জুলাই বিপ্লবে পাখির মতো গুলি করে যারা আমাদের ভাইদেরকে শহিদ করেছে, তারা কিভাবে এদেশে রাজনীতি করে। আজ আমাদের এই আন্দোলন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে। যতদিন বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা হবে ততদিন আমাদের এ আন্দোলন চলবে। শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম বলেন, হাজার হাজার মায়ের কোল খালি করে নতুন বাংলাদেশে আমরা বসবাস করছি। শত সহস্র ভাইয়ের রক্তে এখনো আওয়ামী লীগের হাত রঞ্জিত। আওয়ামী লীগকে আমরা রাজনীতি করতে দেবো না। আমরা ইন্টেরিম সরকারকে বলে দিতে চাই, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের
চেষ্টা করলে তারা জাতির সঙ্গে বেইমানি করবে। তাদের ভুলে গেলে চলবে না, তারা আবু সাইদ, মুগ্ধের মতো শত শত শহিদের রক্তের ওপর বসে আছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের শত্রু, জাতির শত্রু। সুতরাং যারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করবে তারাও আমাদের শত্রু হিসেবে গণ্য হবে। যারাই আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলবে তাদের বিরুদ্ধেও আমরা কথা বলব। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি ওঠে।
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হলে শহিদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা হবে। শাখা ছাত্রঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি বলেন, জুলাই বিপ্লবে পাখির মতো গুলি করে যারা আমাদের ভাইদেরকে শহিদ করেছে, তারা কিভাবে এদেশে রাজনীতি করে। আজ আমাদের এই আন্দোলন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে। যতদিন বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা হবে ততদিন আমাদের এ আন্দোলন চলবে। শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম বলেন, হাজার হাজার মায়ের কোল খালি করে নতুন বাংলাদেশে আমরা বসবাস করছি। শত সহস্র ভাইয়ের রক্তে এখনো আওয়ামী লীগের হাত রঞ্জিত। আওয়ামী লীগকে আমরা রাজনীতি করতে দেবো না। আমরা ইন্টেরিম সরকারকে বলে দিতে চাই, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের
চেষ্টা করলে তারা জাতির সঙ্গে বেইমানি করবে। তাদের ভুলে গেলে চলবে না, তারা আবু সাইদ, মুগ্ধের মতো শত শত শহিদের রক্তের ওপর বসে আছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের শত্রু, জাতির শত্রু। সুতরাং যারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করবে তারাও আমাদের শত্রু হিসেবে গণ্য হবে। যারাই আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলবে তাদের বিরুদ্ধেও আমরা কথা বলব। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি ওঠে।