
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ক্রমেই জটিল হচ্ছে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বন্ধে ব্যবস্থা নেবে দুদক

প্রথমবার মানবদেহে শনাক্ত হলো মাংসখেকো পরজীবী

দেশের তিন এলাকাকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা

দেশজুড়ে দখল–চাঁদাবাজি নতুন বন্দোবস্তের জন্য অশনি সংকেত: টিআইবি

কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেপ্তার

সোমবার ঢাকায় বসছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সম্মেলন
আসন্ন জাতিসংঘ অধিবেশনে ড. ইউনুসকে প্রত্যাখান করার আহ্বান জানিয়েছে একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন

আসন্ন জাতিসংঘ অধিবেশনে বাংলাদেশের দখলদার সরকার প্রধান
ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে প্রত্যাখান ও প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছে
একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন,যুক্তরাষ্ট্র। এক বিবৃতিতে ফাউন্ডেশন
বলেছে, আসছে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে জাতিসংঘে ‘ভাষণ’
দিতে ড. ইউনুস যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। এই উপলক্ষে নিউইয়র্কে তার
দোসররা বিভিন্ন সাইডলাইনে তাকে ‘ভাষণ’ দেয়ার সুযোগ খুঁজছেন।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে, ইউনুস জাতিসংঘের সাইডলাইনে ‘মানবাধিকার’ নিয়ে কথা বলবেন !
ফাউন্ডেশন গোটা বিশ্ববাসীকে জানাতে চায়, ইউনুস ও তার
সরকার গোটা বাংলাদেশকে একটি ‘কয়েদখানা’য় রূপ দিয়েছেন।
প্রতিদিন বাংলাদেশে কয়েকডজন খুন,রাহাজানি,অপহরণ, নির্যাতন,
ধর্ষণ,ছিনতাই,মবোক্রেসি সংঘটিত হচ্ছে। মানবাধিকার আজ বাংলাদেশে একটি চরম দুঃস্বপ্নের নাম। এমতাবস্থায় এই দখলদার সরকার প্রধানের বিদেশে ‘মানবাধিকার’ নিয়ে কথা
বলা ঘৃণ্য ও ন্যাক্কারজনক প্রহসন ছাড়া কিছু নয়। ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. নুরুন নবী ও সাধারণ সম্পাদক স্বীকৃতি বড়ুয়া সাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে মত প্রকাশ ও সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা আজ চরমভাবে লংঘিত। প্রতিটি মিডিয়ায় সেন্সর দিয়ে রেখেছে ইউনুসের প্রেস বিভাগ। প্রতিটি মিডিয়ার সম্পাদক পদে জোর করে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়েছে এই সরকার। সাংবাদিকদের ফোন করে ভয়-ভীতি দেখানো হচ্ছে। প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। দেশের প্রায় চার শতের বেশী সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় জেলে রাখা হয়েছে। একজন সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক বিভুরঞ্জন সরকার রহস্যজনক ভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন সম্প্রতি। তাঁর লেখা বন্ধের ক্রমাগত হুমকি আসছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তাঁর দুই সন্তানকে চাকুরি পেতে পদে পদে বাধা দিচ্ছিল এই সরকার। ধর্মীয়
পরিচয়কে উপজীব্য করে এই সরকারের প্রশাসন তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে নানাভাবে হেনস্থা করছিল। বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনুস সরকার তাদের দখলের একবছর ইতোমধ্যে পার করেছে। এই একবছরে তারা দেশকে দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে। দেশের প্রতিটি সেক্টর আজ ভেঙে পড়েছে। কোনো অর্জন দেখাতে না পারলেও তারা রাষ্ট্রের সংবিধান,জাতীয় নীতি, জাতির পিতা,জাতীয় সংগীত,একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মানবিক-অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধকে গলাটিপে ধরেছে। এই একবছরে দেশে প্রায় আট হাজার খুন ও তিন হাজারের বেশী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়া বলছে। আরও দুরভিসন্ধিমূলক কর্মকান্ড হচ্ছে, আমেরিকার সাথে গোপন চুক্তি,চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে লীজ দেয়া, সেন্টমার্টিন নিয়ে ধুয়াশা
তৈরি করা, এসব রাষ্ট্রবিরোধী কাজ শেষ করার পর, এখন পাকিস্তানের সাথে ‘ফেডারেশন স্টেট’ গঠনের পাঁয়তারা করছে এই সরকার। এর প্রেক্ষিতে,পাকিস্তানী কয়েকজন কলামিস্টকে দিয়ে ‘দুই পাকিস্তান ( পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ) এক হয়ে যাক’ – এমন লেখা লেখাচ্ছে প্রতিনিয়ত। যা দেশের সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছে । বিবৃতিতে বলা হয়, জাতিসংঘে ইউনুস সরকারের সকল কর্মকান্ডকে বিশ্বের নেতৃবৃন্দের প্রত্যাখান করা উচিত। কারণ গণমানুষের রক্তে রাঙানো হাত দিয়ে জাতিপুঞ্জের অধিবেশনের মাইক স্পর্শ করার কোনো অধিকার ড. ইউনুসের নেই। ‘শান্তি’-তে নোবেল লরিয়েট এই ব্যক্তি একজন খুনি স্বৈরশাসক হয়েই চরম ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছেন গেল একবছরে। অভিবাসী বাঙালীরাও এই দখলদারের সকল কর্মতৎপরতা বর্জন করে প্রতিবাদ ও প্রতিহত করবেন বলেই আশা করছে একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন। বিবৃতিতে বলা হয়, এই দেশ
সকল মানুষের। এখানে ধর্মীয় পরিচয়কে মুখ্য করে যারা লুটপাট,খুন,ধর্ষণকে উৎসাহিত করছে,তাদের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আদালতে জবাবদিহি করতে- বাধ্য করতে হবে। এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে,ইউনুস -রাষ্ট্রকে যে ট্যাক্স দেয়ার কথা ছিল, তা নিজেই নিজেকে রেয়ায়েত নিয়ে ওই অর্থ নিজের দায়মুক্তির জন্য ব্যয় করছেন। বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থাকে দিয়ে ফরমায়েশি ‘প্রতিবেদন’ তৈরি করে প্রমাণ করতে চাইছেন, তার সময়ে বাংলাদশে ‘মানবাধিকার’ ভালো অবস্থানে রয়েছে ! এর চেয়ে নির্লজ্জ মিথ্যা আর কী হতে পারে। ফাউন্ডেশন উদার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, এই দানবশক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল দল,সংগঠন,ফোরাম ও অনলাইন প্লাটফর্মকে সোচ্চার হতে হবে। বিদেশের প্রতিটি ফোরামে এদের বয়কট করে
জনমত গড়ে তুলতে হবে। একাত্তরের চেতনায় গণতান্ত্রিক সমাজ,মূল্যবোধ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে প্রজন্মকে সাহস নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। এই মুহুর্তে এদের প্রতিহত করা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই।
বলা ঘৃণ্য ও ন্যাক্কারজনক প্রহসন ছাড়া কিছু নয়। ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. নুরুন নবী ও সাধারণ সম্পাদক স্বীকৃতি বড়ুয়া সাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে মত প্রকাশ ও সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা আজ চরমভাবে লংঘিত। প্রতিটি মিডিয়ায় সেন্সর দিয়ে রেখেছে ইউনুসের প্রেস বিভাগ। প্রতিটি মিডিয়ার সম্পাদক পদে জোর করে নিজেদের পছন্দের লোক বসিয়েছে এই সরকার। সাংবাদিকদের ফোন করে ভয়-ভীতি দেখানো হচ্ছে। প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হচ্ছে। দেশের প্রায় চার শতের বেশী সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় জেলে রাখা হয়েছে। একজন সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক বিভুরঞ্জন সরকার রহস্যজনক ভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন সম্প্রতি। তাঁর লেখা বন্ধের ক্রমাগত হুমকি আসছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তাঁর দুই সন্তানকে চাকুরি পেতে পদে পদে বাধা দিচ্ছিল এই সরকার। ধর্মীয়
পরিচয়কে উপজীব্য করে এই সরকারের প্রশাসন তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে নানাভাবে হেনস্থা করছিল। বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনুস সরকার তাদের দখলের একবছর ইতোমধ্যে পার করেছে। এই একবছরে তারা দেশকে দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে। দেশের প্রতিটি সেক্টর আজ ভেঙে পড়েছে। কোনো অর্জন দেখাতে না পারলেও তারা রাষ্ট্রের সংবিধান,জাতীয় নীতি, জাতির পিতা,জাতীয় সংগীত,একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মানবিক-অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধকে গলাটিপে ধরেছে। এই একবছরে দেশে প্রায় আট হাজার খুন ও তিন হাজারের বেশী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়া বলছে। আরও দুরভিসন্ধিমূলক কর্মকান্ড হচ্ছে, আমেরিকার সাথে গোপন চুক্তি,চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে লীজ দেয়া, সেন্টমার্টিন নিয়ে ধুয়াশা
তৈরি করা, এসব রাষ্ট্রবিরোধী কাজ শেষ করার পর, এখন পাকিস্তানের সাথে ‘ফেডারেশন স্টেট’ গঠনের পাঁয়তারা করছে এই সরকার। এর প্রেক্ষিতে,পাকিস্তানী কয়েকজন কলামিস্টকে দিয়ে ‘দুই পাকিস্তান ( পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ) এক হয়ে যাক’ – এমন লেখা লেখাচ্ছে প্রতিনিয়ত। যা দেশের সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছে । বিবৃতিতে বলা হয়, জাতিসংঘে ইউনুস সরকারের সকল কর্মকান্ডকে বিশ্বের নেতৃবৃন্দের প্রত্যাখান করা উচিত। কারণ গণমানুষের রক্তে রাঙানো হাত দিয়ে জাতিপুঞ্জের অধিবেশনের মাইক স্পর্শ করার কোনো অধিকার ড. ইউনুসের নেই। ‘শান্তি’-তে নোবেল লরিয়েট এই ব্যক্তি একজন খুনি স্বৈরশাসক হয়েই চরম ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছেন গেল একবছরে। অভিবাসী বাঙালীরাও এই দখলদারের সকল কর্মতৎপরতা বর্জন করে প্রতিবাদ ও প্রতিহত করবেন বলেই আশা করছে একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন। বিবৃতিতে বলা হয়, এই দেশ
সকল মানুষের। এখানে ধর্মীয় পরিচয়কে মুখ্য করে যারা লুটপাট,খুন,ধর্ষণকে উৎসাহিত করছে,তাদের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আদালতে জবাবদিহি করতে- বাধ্য করতে হবে। এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে,ইউনুস -রাষ্ট্রকে যে ট্যাক্স দেয়ার কথা ছিল, তা নিজেই নিজেকে রেয়ায়েত নিয়ে ওই অর্থ নিজের দায়মুক্তির জন্য ব্যয় করছেন। বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থাকে দিয়ে ফরমায়েশি ‘প্রতিবেদন’ তৈরি করে প্রমাণ করতে চাইছেন, তার সময়ে বাংলাদশে ‘মানবাধিকার’ ভালো অবস্থানে রয়েছে ! এর চেয়ে নির্লজ্জ মিথ্যা আর কী হতে পারে। ফাউন্ডেশন উদার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, এই দানবশক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল দল,সংগঠন,ফোরাম ও অনলাইন প্লাটফর্মকে সোচ্চার হতে হবে। বিদেশের প্রতিটি ফোরামে এদের বয়কট করে
জনমত গড়ে তুলতে হবে। একাত্তরের চেতনায় গণতান্ত্রিক সমাজ,মূল্যবোধ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে প্রজন্মকে সাহস নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। এই মুহুর্তে এদের প্রতিহত করা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই।