
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হাসিনা-ইউনূস দ্বন্দ্বে আমি ‘বলির পাঁঠা’ হয়েছি : টিউলিপ

এমন বর্ণাঢ্য অন্তিম যাত্রা কেউ কোনোদিন দেখেনি…

নিউ ইয়র্ক সিটির অফিসে গুলি: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪ জন নিহত

নিউইয়র্কে ‘আমরা মুজিব’র পুনর্মিলনী সমাবেশ

গোপালগঞ্জে সৃষ্টি হলো ইতিহাসের এক কলঙ্কিত অধ্যায়

নিউইয়র্কে ‘আরজিবি’ ও ‘সাউদার্ন ব্রিজ’-এর জমজমাট কনসার্ট!

শেখ হাসিনার কারাদন্ডের প্রতিবাদে নিউইয়র্কে আ.লীগের বিক্ষোভ
‘আমরা আর কোনো অবিচার চাই না’

এনটিভির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী বলেছেন, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে ড. ইউনূস সরকারের জনকল্যাণমূলক কাজে সহায়তা করতে সব মহলের প্রতি তিনি আহবান জানিয়ে বলেন, দেশে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ছাত্র-জনতার অসীম ত্যাগে এ অর্জন কিছুতেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না।
রোববার নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি পার্টি হলে এনটিভি পরিবারের আয়োজনে নিউইয়র্কে কর্মরত ও জাতিসংঘ অধিবেশন কাভার করতে যাওয়া সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিক ফরিদ আলমের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মোসাদ্দেক আলী। অন্যদের মধ্যে
ছিলেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী ও ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বাদল। মোসাদ্দেক আলী বলেন, দেশের নাগরিক হয়েও দীর্ঘদিন আমাদের দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি। দেশের বাইরে থাকা কতটা কষ্টকর তা টের পেয়েছি। শুধু ভিন্নমত পোষণের কারণে আমাকে বাধ্য করা হয়েছে দেশের বাইরে থাকতে। একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যেসব সাংবাদিক অন্যায় করেছে তাদের বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু সেটা যাচাই-বাছাই করে যেন হয়। আমরা আর কোনো অবিচার চাই না। সাংবাদিক নেতা কাদের গনি চৌধুরী বলেন, গত ১৫ বছর দেশে স্বাধীন সাংবাদিকতার টুঁটি চেপে ধরা হয়েছিল। সত্য লিখা ও বলা ছিল অপরাধ। এসময় ৬৪ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। অসংখ্য
সাংবাদিককে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়। শত শত সাংবাদিক বাধ্য হয়ে পেশা বদল করেন। এর আগে এনটিভির বর্তমান ও সাবেক সহকর্মীরা মোসাদ্দেক আলীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ ছাড়া নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকেও তার হাতে ফুলের তোড়া তুলে দেওয়া হয়।
ছিলেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী ও ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বাদল। মোসাদ্দেক আলী বলেন, দেশের নাগরিক হয়েও দীর্ঘদিন আমাদের দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি। দেশের বাইরে থাকা কতটা কষ্টকর তা টের পেয়েছি। শুধু ভিন্নমত পোষণের কারণে আমাকে বাধ্য করা হয়েছে দেশের বাইরে থাকতে। একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যেসব সাংবাদিক অন্যায় করেছে তাদের বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু সেটা যাচাই-বাছাই করে যেন হয়। আমরা আর কোনো অবিচার চাই না। সাংবাদিক নেতা কাদের গনি চৌধুরী বলেন, গত ১৫ বছর দেশে স্বাধীন সাংবাদিকতার টুঁটি চেপে ধরা হয়েছিল। সত্য লিখা ও বলা ছিল অপরাধ। এসময় ৬৪ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। অসংখ্য
সাংবাদিককে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়। শত শত সাংবাদিক বাধ্য হয়ে পেশা বদল করেন। এর আগে এনটিভির বর্তমান ও সাবেক সহকর্মীরা মোসাদ্দেক আলীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ ছাড়া নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকেও তার হাতে ফুলের তোড়া তুলে দেওয়া হয়।