
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিমানবন্দরে আগুন: ২৫০ কারখানার পণ্য ধ্বংসের শঙ্কা, আতঙ্কে গার্মেন্টস খাত

৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

বাংলাদেশ পুলিশের পর এবার বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ

সীমাহীন চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ী সমাজ: রোববার অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে দেশের সব গাড়ির শোরুম

মিম্বারে বসেই ছিঁড়ে ফেললেন সেই খতিব

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না সিপিবি গণফোরামসহ পাঁচ দল
আবারও বাংলাদেশের বিপদে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ভারত

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের শিডিউল এলোমেলো হয়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে প্রতিবেশী দেশ ভারত আবারও বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে— বাংলাদেশগামী ফ্লাইটগুলোকে জরুরি অবতরণের সুযোগ দিয়েছে কলকাতা বিমানবন্দর।
শনিবার সন্ধ্যায় কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার পর বিমানবন্দরের বিভিন্ন অংশে ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। নিরাপত্তার কারণে কিছু সময়ের জন্য বিমানবন্দরের কার্যক্রম সীমিত করা হয়। ফলে আকাশে থাকা কয়েকটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইটকে বিকল্প গন্তব্যে পাঠানো হয়।
এ সময় দিল্লি থেকে ঢাকাগামী ইন্ডিগো ফ্লাইটটি অবতরণ করতে না পেরে কলকাতা বিমানবন্দরে নামতে অনুমতি পায়। ভারতীয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (ডিজিসিএ) দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফ্লাইটটির জন্য রানওয়ে খালি করে দেয়। ভারতীয়
কর্তৃপক্ষের এ দ্রুত পদক্ষেপে বাংলাদেশি যাত্রীদের মধ্যে স্বস্তি ফেরে। শুধু কলকাতা নয়, চট্টগ্রাম ও অন্যান্য বিকল্প বিমানবন্দরেও ফ্লাইটগুলো পুনর্নির্দেশ করা হয়। ব্যাংকক থেকে ঢাকাগামী ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি নিরাপদে অবতরণ করেছে চট্টগ্রামে। একইভাবে শারজাহ থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া এবং সৈয়দপুর থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটিও অবতরণ করেছে চট্টগ্রামেই। এদিকে হংকং থেকে আসা ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারলাইনসের বিমানটি ঢাকায় অবতরণ না করতে পেরে দীর্ঘ সময় আকাশে চক্কর দেয়। আর ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরগামী বাটিক এয়ারের ওডি–১৬৩ ও মুম্বাইগামী ইন্ডিগোর ৬ই–১১১৬ ফ্লাইট ট্যাক্সিওয়েতে অপেক্ষায় রয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের কারণে কার্গো ভিলেজ এলাকায় প্রবল ধোঁয়া ও তাপের সৃষ্টি হয়, যা ফ্লাইট পরিচালনায় ঝুঁকি তৈরি করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আনতে ফায়ার সার্ভিস, বিমানবন্দর নিরাপত্তা ইউনিট (এভসেক) ও সিভিল এভিয়েশনের কর্মীরা একযোগে কাজ করছে। অগ্নিকাণ্ডে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হলেও দ্রুত পদক্ষেপের কারণে মূল টার্মিনাল ও রানওয়ে নিরাপদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বেশ কিছু ফ্লাইট বিকল্প রুটে পরিচালিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দর সূত্র। বাংলাদেশের বিপদের মুহূর্তে ভারতের এই সহযোগিতা আবারও প্রমাণ করল—প্রতিবেশী হিসেবে আস্থা ও মানবিকতার সম্পর্ক এখনো অটুট।
কর্তৃপক্ষের এ দ্রুত পদক্ষেপে বাংলাদেশি যাত্রীদের মধ্যে স্বস্তি ফেরে। শুধু কলকাতা নয়, চট্টগ্রাম ও অন্যান্য বিকল্প বিমানবন্দরেও ফ্লাইটগুলো পুনর্নির্দেশ করা হয়। ব্যাংকক থেকে ঢাকাগামী ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি নিরাপদে অবতরণ করেছে চট্টগ্রামে। একইভাবে শারজাহ থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া এবং সৈয়দপুর থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটিও অবতরণ করেছে চট্টগ্রামেই। এদিকে হংকং থেকে আসা ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারলাইনসের বিমানটি ঢাকায় অবতরণ না করতে পেরে দীর্ঘ সময় আকাশে চক্কর দেয়। আর ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরগামী বাটিক এয়ারের ওডি–১৬৩ ও মুম্বাইগামী ইন্ডিগোর ৬ই–১১১৬ ফ্লাইট ট্যাক্সিওয়েতে অপেক্ষায় রয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের কারণে কার্গো ভিলেজ এলাকায় প্রবল ধোঁয়া ও তাপের সৃষ্টি হয়, যা ফ্লাইট পরিচালনায় ঝুঁকি তৈরি করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আনতে ফায়ার সার্ভিস, বিমানবন্দর নিরাপত্তা ইউনিট (এভসেক) ও সিভিল এভিয়েশনের কর্মীরা একযোগে কাজ করছে। অগ্নিকাণ্ডে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হলেও দ্রুত পদক্ষেপের কারণে মূল টার্মিনাল ও রানওয়ে নিরাপদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বেশ কিছু ফ্লাইট বিকল্প রুটে পরিচালিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দর সূত্র। বাংলাদেশের বিপদের মুহূর্তে ভারতের এই সহযোগিতা আবারও প্রমাণ করল—প্রতিবেশী হিসেবে আস্থা ও মানবিকতার সম্পর্ক এখনো অটুট।