
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন

বাড়তি ইনক্রিমেন্ট চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক

বিমানবন্দরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি: বিজিএমইএ

আরও বাড়ল সোনার দাম , ভরি ছাড়াল ২ লাখ ১৭ হাজার

ঢালাও দরপতনে পুঁজিবাজারে ধস, এক সপ্তাহে উধাও ১৮ হাজার কোটি টাকা

‘সতর্ক’ সরকারের উচ্চ সুদে দেড় বিলিয়ন ডলারের ঋণ
আগামী বছর ২৮ লাখ টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল কিনবে সরকার

রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে দরপত্র ছাড়াই সরকারি ক্রয় পদ্ধতিতে ২০২৬ সালে ২৮ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেই সঙ্গে ১ কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল, উন্নত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিটির সভাপতি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বৈঠকে ভার্সচুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৬ সাল থেকে জ্বালানি তেলের চাহিদার ৫০ শতাংশ জি-টু-জি ভিত্তিতে এবং ৫০ শতাংশ উন্মুক্ত আন্তর্জাতিক দরপত্র
আহ্বানের মাধ্যমে আমদানি করে আসছে। বিক্রয় প্রবণতা ও পর্যাপ্ত মজুদ বিবেচনায় ২০২৬ সালের জন্য জি-টু-জি ভিত্তিতে আমদানিয় পরিমাণ গ্যাস অয়েল ১৯ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন, জেট এ-১ ৩ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন, গ্যাসোলিন (অকটেন) ১ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন, ফার্নেস অয়েল ৩ লাখ মেট্রিক টন এবং মেরিন ফুয়েল ৩০ হাজার মেট্রিক টনসহ পরিশোধিত জ্বালানি তেল ২৮ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে পিপিএ ২০০৬ এর ৬৮(১) ধারা এবং পিপিআর ২০০৮ এর বিধি ৭৬(২) অনুযায়ী সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে আমদানির প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদনের জন্য বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে। জিটুজি ভিত্তিতে
৮টি দেশের ১০টি প্রতিষ্ঠান থেকে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এদিকে বৈঠকে ‘বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রবর্তন’ প্রকল্পে ১ কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল, ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপ এবং প্রশিক্ষণ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। ‘বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন’ প্রকল্পটি জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ’র মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পে বর্তমানে পাসপোর্ট বুকলেট কাঁচামাল মজুদ দিয়ে ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত ই-পাসপোর্ট তৈরি করা যাবে। ২০২৭ সালের শুরুতে পাসপোর্ট বুকলেট কাঁচামাল নিশ্চিত করার জন্য কমপক্ষে ১২ মাস পূর্বে চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে প্রকল্পের বিদ্যমান সেবা প্রদানকারী
সংস্থা জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ-এর নিকট থেকে ১ কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল (আপদকালীন সময়ে প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫০লাখ পাসপোর্ট কাঁচামাল থেকে পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপসহ), উন্নত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপ এবং প্রশিক্ষণ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ তা অনুমোদন দিয়েছে। প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনী একনেক থেকে অনুমোদিত হয় ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর। প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। প্রস্তাবিত ক্রয় বাবদ খরচ হবে ১ হাজার ৬৯২ কোটি ৩২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে মূল চুক্তি সম্পাদনকালে পাসপোর্ট বুকলেট ৭ দশমিক ৩৫৯ ইউরো হারে এবং পাসপোর্ট কাঁচামাল ৫ দশমিক
৯৯০ হারে চুক্তি করা হয়েছিল। বর্তমান পাসপোর্ট বুকলেট ৮ দশমিক ৫৪০ ইউরো হারে এবং পাসপোর্ট কাঁচামাল ৬ দশমিক ৯৮০ হারে প্রস্তাব করা হয়েছে। এরূপ জটিল ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সেবা ভিন্ন কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয় করলে জটিলতা সৃষ্টি হবে বিধায় সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ’র কাছ থেকে কেনা যুক্তিযুক্ত হবে বলে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সুপারিশ করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।
আহ্বানের মাধ্যমে আমদানি করে আসছে। বিক্রয় প্রবণতা ও পর্যাপ্ত মজুদ বিবেচনায় ২০২৬ সালের জন্য জি-টু-জি ভিত্তিতে আমদানিয় পরিমাণ গ্যাস অয়েল ১৯ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন, জেট এ-১ ৩ লাখ ৯০ হাজার মেট্রিক টন, গ্যাসোলিন (অকটেন) ১ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন, ফার্নেস অয়েল ৩ লাখ মেট্রিক টন এবং মেরিন ফুয়েল ৩০ হাজার মেট্রিক টনসহ পরিশোধিত জ্বালানি তেল ২৮ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে পিপিএ ২০০৬ এর ৬৮(১) ধারা এবং পিপিআর ২০০৮ এর বিধি ৭৬(২) অনুযায়ী সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে আমদানির প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদনের জন্য বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে। জিটুজি ভিত্তিতে
৮টি দেশের ১০টি প্রতিষ্ঠান থেকে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এদিকে বৈঠকে ‘বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রবর্তন’ প্রকল্পে ১ কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল, ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপ এবং প্রশিক্ষণ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। ‘বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন’ প্রকল্পটি জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ’র মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্পে বর্তমানে পাসপোর্ট বুকলেট কাঁচামাল মজুদ দিয়ে ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত ই-পাসপোর্ট তৈরি করা যাবে। ২০২৭ সালের শুরুতে পাসপোর্ট বুকলেট কাঁচামাল নিশ্চিত করার জন্য কমপক্ষে ১২ মাস পূর্বে চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে প্রকল্পের বিদ্যমান সেবা প্রদানকারী
সংস্থা জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ-এর নিকট থেকে ১ কোটি ই-পাসপোর্ট কাঁচামাল (আপদকালীন সময়ে প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫০লাখ পাসপোর্ট কাঁচামাল থেকে পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপসহ), উন্নত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ৫৭ লাখ ই-পাসপোর্ট বুকলেট সুয়াপ এবং প্রশিক্ষণ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কেনার প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হলে উপদেষ্টা পরিষদ তা অনুমোদন দিয়েছে। প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনী একনেক থেকে অনুমোদিত হয় ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর। প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। প্রস্তাবিত ক্রয় বাবদ খরচ হবে ১ হাজার ৬৯২ কোটি ৩২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে মূল চুক্তি সম্পাদনকালে পাসপোর্ট বুকলেট ৭ দশমিক ৩৫৯ ইউরো হারে এবং পাসপোর্ট কাঁচামাল ৫ দশমিক
৯৯০ হারে চুক্তি করা হয়েছিল। বর্তমান পাসপোর্ট বুকলেট ৮ দশমিক ৫৪০ ইউরো হারে এবং পাসপোর্ট কাঁচামাল ৬ দশমিক ৯৮০ হারে প্রস্তাব করা হয়েছে। এরূপ জটিল ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সেবা ভিন্ন কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয় করলে জটিলতা সৃষ্টি হবে বিধায় সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচ’র কাছ থেকে কেনা যুক্তিযুক্ত হবে বলে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সুপারিশ করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।