ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোমা মেরে তাজমহল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; নিরাপত্তা জোরদার
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের উত্তেজনা
চিন্ময় কৃষ্ণ আটক; কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি
বোমা মেরে তাজমহল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
ভারত থেকে মুখ ফিরিয়ে চীনের দিকে ঝুঁকছে হিন্দুপ্রধান যে দেশটি
ভারতে বাংলাদেশিদের জন্য হোটেল সেবা বন্ধ
পাকিস্তানে ভুয়া খবর ছড়ালে জেল
আগরতলায় ছিঁড়ে ফেলা হলো বাংলাদেশি পতাকা
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিসে ভাঙচুর ও বাংলাদেশি পতাকা নামিয়ে সেটি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতির একটি সভা আগরতলা বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। সভা শেষে ছয়জনের একটি প্রতিনিধি দল স্মারকলিপি জমা দিতে হাইকমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করে।
এরই মধ্যে বাইরে কিছু যুবক হঠাৎ করেই হাইকমিশন অফিসের ভেতরে ঢুকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিড়ে ফেলে এবং কিছু সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
হিন্দু সংঘর্ষ সমিতির কার্যকরী সদস্য বিকে রয় জানিয়েছেন, তাদের প্রতিনিধি দল
ডেপুটেশন দিয়ে আসার পর কী ঘটেছে তা তারা জানেননি এবং অফিসে কারও উপস্থিতি দেখতে পাননি। ঘটনার খবর পেয়ে ত্রিপুরা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিস পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য করেননি। একই ঘটনায় ভারতের কোচবিহারেও বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানে সনাতনী হিন্দু মঞ্চ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানায়। সংগঠনটির সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন চ্যাংড়াবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিলও করে, যেখানে নিরাপত্তা কঠোর ছিল। এছাড়া ভারতের পেট্টাপোল সীমান্তেও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না
হলে সীমান্তে দীর্ঘমেয়াদি অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সূত্র: বিবিসি
ডেপুটেশন দিয়ে আসার পর কী ঘটেছে তা তারা জানেননি এবং অফিসে কারও উপস্থিতি দেখতে পাননি। ঘটনার খবর পেয়ে ত্রিপুরা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের অফিস পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য করেননি। একই ঘটনায় ভারতের কোচবিহারেও বিক্ষোভ হয়েছে। সেখানে সনাতনী হিন্দু মঞ্চ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানায়। সংগঠনটির সদস্যরা বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন চ্যাংড়াবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিলও করে, যেখানে নিরাপত্তা কঠোর ছিল। এছাড়া ভারতের পেট্টাপোল সীমান্তেও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না
হলে সীমান্তে দীর্ঘমেয়াদি অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সূত্র: বিবিসি