
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘গুরুতর’ দুই অভিযোগে বরখাস্ত গণপূর্তের দেবতোষ দেব

বাংলাদেশে নিজের বিচার নিয়ে টিউলিপের প্রতিক্রিয়া

সেনাপ্রধানের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, আইএসপিআরের সতর্কবার্তা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

‘স্টার লিংকের’ সমান শুল্ক সুবিধা পাচ্ছে বিএসসিএল

স্বর্ণ পাচারে জড়িত সেই কেবিন ক্রু রুদাবা সাসপেন্ড

সাদা পাথর উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু
অস্ত্র বের করলেই গুলি: সিএমপি কমিশনার

পুলিশের সামনে কেউ অস্ত্র বের করলে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ সদস্যদের গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ। মঙ্গলবার রাতে এক ওয়্যারলেস বার্তায় সিএমপির পুলিশ সদস্যদের এই নির্দেশনা দেন তিনি।
বিষয়টি বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে একাধিক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সোমবার রাতে নগরীর ঈশান মিস্ত্রি হাট এলাকায় আওয়ামী লীগের মিছিলে ধাওয়া দিতে গিয়ে হামলার শিকার হন বন্দর থানার এসআই আবু সাঈদ রানা। তাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ কমিশনার সিএমপির পুলিশ সদস্যদের এই নির্দেশনা দেন।
এ ছাড়া গত বছরের ৫ আগস্টের আগের প্রাধিকার অনুযায়ী থাকা অস্ত্র ও তাজা বুলেট নিয়ে ডিউটিতে বের হওয়ার নির্দেশ দেন
তিনি। সিএমপির পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে মঙ্গলবার দেওয়া এক ওয়্যারলেস বার্তায় সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে যে অস্ত্রের প্রাধিকার ছিল, ওই অস্ত্রের গোলাবারুদের প্রাধিকার অনুযায়ী থানার মোবাইল পার্টি, পেট্রোল পার্টি ও ডিবির টিমগুলো সব র্যাকের পুলিশ অস্ত্র বহন করবে। আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া কোনও মোবাইল, পেট্রোল, ডিবি ও চেকপোস্ট দল ডিউটিতে বের হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘শুধু রাবার বুলেট দিয়ে কাজ হচ্ছে না। বন্দরে আমার এসআই গুরুতর আহত হয়েছেন। আরেক ইঞ্চি এদিক-সেদিক হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতো। বন্দর থানার এসআই যে পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন, ওই পরিস্থিতিতে কেউ পড়লে, কোনও অবস্থাতেই প্রজেক্টাইল লাশ ছাড়া কেউ ফিরে আসবে না।’ সিএমপি কমিশনার বলেন,
‘সোজা কথা, পুলিশের কোনো টহল পার্টির সামনে কেউ অস্ত্র বের করা মাত্র গুলি করা হবে। সেটা আগ্নেয়াস্ত্র হতে পারে, ধারালো অস্ত্রও হতে পারে। অস্ত্র বের করা মাত্র গুলি হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই। দণ্ডবিধির ৯৬ থেকে ১০৬ ধারা অনুযায়ী, সব পুলিশ অফিসার আত্মরক্ষার অধিকার রাখেন। আক্রমণ হওয়ার আগেই, অস্ত্র বের করার মুহূর্তেই গুলি করবে। হয় মাথায়, নয়তো বুকে, নয়তো পিঠে করবে। সরকারি গুলির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।’ সোমবার (৭ আগস্ট) রাতে বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রি হাট এলাকায় এসআই আবু সাঈদ রানা হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন। তিনি এখনও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে, আক্রমণের সময় এসআই রানার সঙ্গে
থাকা দুই কনস্টেবল শটগান বহন করলেও তা ব্যবহার করেনি। আক্রমণের শিকার হলেও বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য অস্ত্র ব্যবহার করতে চান না। গুলিতে কারও মৃত্যু হলে পুলিশ সদস্যদের আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়। সিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম বলেন, ‘পুলিশ কোনো অভিযানে গেলে দুষ্কৃতিকারীরা অস্ত্র বের করলে প্রাধিকার অনুযায়ী আত্মরক্ষার্থে পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিয়েছেন কমিশনার স্যার।’
তিনি। সিএমপির পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে মঙ্গলবার দেওয়া এক ওয়্যারলেস বার্তায় সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে যে অস্ত্রের প্রাধিকার ছিল, ওই অস্ত্রের গোলাবারুদের প্রাধিকার অনুযায়ী থানার মোবাইল পার্টি, পেট্রোল পার্টি ও ডিবির টিমগুলো সব র্যাকের পুলিশ অস্ত্র বহন করবে। আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া কোনও মোবাইল, পেট্রোল, ডিবি ও চেকপোস্ট দল ডিউটিতে বের হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘শুধু রাবার বুলেট দিয়ে কাজ হচ্ছে না। বন্দরে আমার এসআই গুরুতর আহত হয়েছেন। আরেক ইঞ্চি এদিক-সেদিক হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতো। বন্দর থানার এসআই যে পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন, ওই পরিস্থিতিতে কেউ পড়লে, কোনও অবস্থাতেই প্রজেক্টাইল লাশ ছাড়া কেউ ফিরে আসবে না।’ সিএমপি কমিশনার বলেন,
‘সোজা কথা, পুলিশের কোনো টহল পার্টির সামনে কেউ অস্ত্র বের করা মাত্র গুলি করা হবে। সেটা আগ্নেয়াস্ত্র হতে পারে, ধারালো অস্ত্রও হতে পারে। অস্ত্র বের করা মাত্র গুলি হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই। দণ্ডবিধির ৯৬ থেকে ১০৬ ধারা অনুযায়ী, সব পুলিশ অফিসার আত্মরক্ষার অধিকার রাখেন। আক্রমণ হওয়ার আগেই, অস্ত্র বের করার মুহূর্তেই গুলি করবে। হয় মাথায়, নয়তো বুকে, নয়তো পিঠে করবে। সরকারি গুলির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।’ সোমবার (৭ আগস্ট) রাতে বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রি হাট এলাকায় এসআই আবু সাঈদ রানা হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন। তিনি এখনও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানিয়েছে, আক্রমণের সময় এসআই রানার সঙ্গে
থাকা দুই কনস্টেবল শটগান বহন করলেও তা ব্যবহার করেনি। আক্রমণের শিকার হলেও বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য অস্ত্র ব্যবহার করতে চান না। গুলিতে কারও মৃত্যু হলে পুলিশ সদস্যদের আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়। সিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম বলেন, ‘পুলিশ কোনো অভিযানে গেলে দুষ্কৃতিকারীরা অস্ত্র বের করলে প্রাধিকার অনুযায়ী আত্মরক্ষার্থে পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিয়েছেন কমিশনার স্যার।’