
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তরুণদের সুযোগ দিতে সংশোধন হচ্ছে আইন

৬০০ কোটি টাকা লুটের নেপথ্যে সালমান

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি: কারা অধিদপ্তর

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে জুলাই বিপ্লবে আহতরা

কোনো মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি: মহাপরিচালক

বাংলাদেশের সব মানুষ ফিলিস্তিনিদের পাশে আছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ

মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদলেন লাখো মানুষ
অন্যরকম এক প্রতিবাদ দেখলো বিশ্ব

‘ফিলিস্তিন মুক্ত করো’, ‘গাজা রক্তে রঞ্জিত, বিশ্ব কেন নীরব’ স্লোগানে মুখরিত রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। চারদিকে শুধু মিছিলের গর্জন। এ যেন বাংলাদেশের বুকে একখণ্ড ফিলিস্তিন। রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে জমায়েত হয়েছেন শত শত মানুষ।
শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার সামনে এক মিছিলে এক ব্যতিক্রমী প্রদর্শনী দেখা যায়।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা, তাতে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা এবং আরব বিশ্বের নিশ্চুপ থাকার ঘটনা নিয়েই হয়েছে মূলত এই প্রদর্শনী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ ঘুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে ‘মার্চ ফর গাজা’য় অংশ নিতে যেতে দেখা যায় এই মিছিলটিকে।
প্রদর্শনীতে দেখা যায়, নেতানিয়াহুর মুখোশ পড়া একজন রক্তের (প্রতীকী) বাটি হাতে
নিয়ে হাঁটছেন, যার পুরো শরীরে ফিলিস্তিনি মানুষের রক্ত (প্রতীকী)। তার পাশেই ট্রাম্পের মুখাকৃতির মুখোশ পড়া একজন নেতানিয়াহুকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন, তারও শরীরজুড়ে প্রতীকী রক্তের দাগ। অন্যদিকে, আরব নেতারা (আরবদের আদলে পোশাক পরিহিত) তাদের দুজনের আশপাশে ঘোরাফেরা করছেন এবং তাদের হাতে চুমু খেয়ে, আনুগত্য প্রকাশ করছেন। এদের ঠিক পেছনেই সাদা কাফনে জড়ানো অসংখ্য লাশের প্রতিকৃতি রাখা হয়, যা নেতানিয়াহু, ট্রাম্প ও তার সহযোগী আরব বিশ্বের নেতারা টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এই আয়োজনের সাথে থাকা একজন বলেন, ‘ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী যে গণহত্যা চালাচ্ছে, তার প্রত্যক্ষ মদদ দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। আরব বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানরা এসব দেখেও একেবারে নির্বিকার।’ তাই তারা এমন ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ হিসেবে এই
প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন বলে জানান তিনি।
নিয়ে হাঁটছেন, যার পুরো শরীরে ফিলিস্তিনি মানুষের রক্ত (প্রতীকী)। তার পাশেই ট্রাম্পের মুখাকৃতির মুখোশ পড়া একজন নেতানিয়াহুকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন, তারও শরীরজুড়ে প্রতীকী রক্তের দাগ। অন্যদিকে, আরব নেতারা (আরবদের আদলে পোশাক পরিহিত) তাদের দুজনের আশপাশে ঘোরাফেরা করছেন এবং তাদের হাতে চুমু খেয়ে, আনুগত্য প্রকাশ করছেন। এদের ঠিক পেছনেই সাদা কাফনে জড়ানো অসংখ্য লাশের প্রতিকৃতি রাখা হয়, যা নেতানিয়াহু, ট্রাম্প ও তার সহযোগী আরব বিশ্বের নেতারা টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এই আয়োজনের সাথে থাকা একজন বলেন, ‘ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী যে গণহত্যা চালাচ্ছে, তার প্রত্যক্ষ মদদ দিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। আরব বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানরা এসব দেখেও একেবারে নির্বিকার।’ তাই তারা এমন ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ হিসেবে এই
প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন বলে জানান তিনি।