
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

ইলিয়াস কাঞ্চনের মৃত্যুর খবর গুজব, বিভ্রান্ত না হবার আহ্বান ছেলে জয়ের

শনিবার ভোরে দেশে ফিরছেন শহিদুল আলম

বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বড় ছাঁটাই আসছে

রাজনৈতিক অস্থিরতায় রপ্তানিতে ধাক্কা, বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি: ভয়াবহ সংকটে অর্থনীতি

পুলিশি বাধায় চারুকলার পর গেণ্ডারিয়াতেও পণ্ড ‘শরৎ উৎসব’: ১৯ বছরের ধারাবাহিকতায় ছেদ

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি বেবিচকের
অনলাইন জুয়া চক্রের শীর্ষ এজেন্ট লিপু গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরা থেকে অনলাইন জুয়া চক্রের অন্যতম শীর্ষ এজেন্ট মুর্শিদ আলম লিপুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তার সঙ্গে থাকা এক সক্রিয় সদস্যকেও গ্রেপ্তারসহ অনলাইন জুয়ার কাজে ব্যবহৃত ১৬টি মোবাইল ফোন ও ৩টি ল্যাপটপ জব্দ করা হয়।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও সদর থানা পুলিশের একটি যৌথ টিম সাতক্ষীরার সদর থানা খানপুর থেকে বাইপাসগামী খড়িবিলা মোড় এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় সড়কে চেকপোস্টে সন্দেহজনক একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থামিয়ে তল্লাশি চালালে অনলাইন জুয়ার সঙ্গে জড়িত দুই
ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত মুর্শিদ আলম লিপু মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামের জিনারুল ইসলাম ও রাজিয়া সুলতানা দম্পতির ছেলে। অপর গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মুছাঈদ আলম ওরফে ক্যামেল (৩০)। তিনি মেহেরপুর সদর উপজেলা খন্দকার পাড়ার মাসুদুল আলম ও লুবা ইয়াসমিন দম্পতির ছেলে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে, তারা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইন জুয়া পরিচালনার সঙ্গে জড়িত। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষকে প্রলোভন দেখিয়ে তারা অনলাইন জুয়া খেলায় উদ্বুদ্ধ করতো এবং জুয়ার প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করতো। অভিযানে তাদের কাছ থেকে অনলাইন জুয়ার কাজে ব্যবহৃত ১৬টি মোবাইল ফোন ও ৩টি ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। আরও পড়ুন : অনুমতি ছাড়া খুলনা মেডিকেলে সংবাদ সংগ্রহে পরিচালকের নিষেধাজ্ঞা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত মুরশিদ আলম
লিপুর নামে পূর্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ডিএমপির পল্টন থানায় গত ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা ও এফআইআর রয়েছে। সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার বলেন, এ ঘটনায় নতুন একটি মামলার প্রক্রিয়া চলছে। দেশব্যাপী অনলাইন জুয়া ও ডিজিটাল প্রতারণা দমনে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য, গত ২২ জানুয়ারি ‘অনলাইন জুয়ার রাজধানী মেহেরপুর, হেডকোয়ার্টার রাশিয়া’ শিরোনামের সংবাদ প্রকাশ হলে সারা দেশের প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সেসময় মুর্শিদ আলম লিপু মেহেরপুর থেকে আত্মগোপনে চলে যান। তবে বিভিন্ন সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে ঢাকা সিআইডি তাকে বিভিন্ন ব্যক্তির আইডি কার্ড ব্যবহার করে তোলা সিমকার্ড দিয়ে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করার প্রমাণ পেয়েছে। একই সঙ্গে কখনো তার
অবস্থান সাতক্ষীরা, কখনো মাগুরা আবার কখনো বা ঢাকার বসুন্ধরায় তার অবস্থান শনাক্ত করেছে। তারপরও এতদিন মুরশিদ আলম লিপু ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। মেহেরপুর তথা দেশের শীর্ষ যে ১৯ জন অনলাইন জুয়া এজেন্টের বিরুদ্ধে সিআইডির অর্গানাইজ ক্রাইম বিভাগ মানি লন্ডারিংয়ের অনুসন্ধান করছে তাদের মধ্যেও প্রথম স্থানে রয়েছে এই মুরশিদ আলম লিপু। এ ছাড়াও, ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের এজেন্ট সিম ব্যবহার করে অনলাইনে জুয়ার কারবারের সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সে সময়েও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মুরশিদ আলম লিপু। এরপরই প্রথমবার ক্যানসারের মতো ছড়িয়ে পড়া অনলাইন জুয়া এবং অনলাইন জুয়ার এজেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেশবাসীর
সামনে আসে।
ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত মুর্শিদ আলম লিপু মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামের জিনারুল ইসলাম ও রাজিয়া সুলতানা দম্পতির ছেলে। অপর গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মুছাঈদ আলম ওরফে ক্যামেল (৩০)। তিনি মেহেরপুর সদর উপজেলা খন্দকার পাড়ার মাসুদুল আলম ও লুবা ইয়াসমিন দম্পতির ছেলে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে, তারা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইন জুয়া পরিচালনার সঙ্গে জড়িত। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষকে প্রলোভন দেখিয়ে তারা অনলাইন জুয়া খেলায় উদ্বুদ্ধ করতো এবং জুয়ার প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করতো। অভিযানে তাদের কাছ থেকে অনলাইন জুয়ার কাজে ব্যবহৃত ১৬টি মোবাইল ফোন ও ৩টি ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। আরও পড়ুন : অনুমতি ছাড়া খুলনা মেডিকেলে সংবাদ সংগ্রহে পরিচালকের নিষেধাজ্ঞা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত মুরশিদ আলম
লিপুর নামে পূর্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। ডিএমপির পল্টন থানায় গত ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা ও এফআইআর রয়েছে। সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার বলেন, এ ঘটনায় নতুন একটি মামলার প্রক্রিয়া চলছে। দেশব্যাপী অনলাইন জুয়া ও ডিজিটাল প্রতারণা দমনে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য, গত ২২ জানুয়ারি ‘অনলাইন জুয়ার রাজধানী মেহেরপুর, হেডকোয়ার্টার রাশিয়া’ শিরোনামের সংবাদ প্রকাশ হলে সারা দেশের প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সেসময় মুর্শিদ আলম লিপু মেহেরপুর থেকে আত্মগোপনে চলে যান। তবে বিভিন্ন সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে ঢাকা সিআইডি তাকে বিভিন্ন ব্যক্তির আইডি কার্ড ব্যবহার করে তোলা সিমকার্ড দিয়ে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করার প্রমাণ পেয়েছে। একই সঙ্গে কখনো তার
অবস্থান সাতক্ষীরা, কখনো মাগুরা আবার কখনো বা ঢাকার বসুন্ধরায় তার অবস্থান শনাক্ত করেছে। তারপরও এতদিন মুরশিদ আলম লিপু ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। মেহেরপুর তথা দেশের শীর্ষ যে ১৯ জন অনলাইন জুয়া এজেন্টের বিরুদ্ধে সিআইডির অর্গানাইজ ক্রাইম বিভাগ মানি লন্ডারিংয়ের অনুসন্ধান করছে তাদের মধ্যেও প্রথম স্থানে রয়েছে এই মুরশিদ আলম লিপু। এ ছাড়াও, ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের এজেন্ট সিম ব্যবহার করে অনলাইনে জুয়ার কারবারের সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সে সময়েও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন মুরশিদ আলম লিপু। এরপরই প্রথমবার ক্যানসারের মতো ছড়িয়ে পড়া অনলাইন জুয়া এবং অনলাইন জুয়ার এজেন্ট সম্পর্কিত তথ্য দেশবাসীর
সামনে আসে।