
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাউজানে বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

রাজনৈতিক প্রচারকেন্দ্র ছিল নভোথিয়েটার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুপক্ষের সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা নিহত

‘পুরানো খেলায় নতুন প্লেয়ার নয়, খেলার নিয়ম পাল্টাতে এসেছি’

নির্বাচনের প্রচারে পোস্টার বাদ দেওয়ার প্রস্তাবে বিএনপি–এনসিপির দ্বিমত

জামায়াতের অনুষ্ঠানে ‘সৎ-যোগ্য’ লোককে ভোট দিতে বললেন পুলিশ কর্মকর্তা

এনসিপি কি ‘মব’ দিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে চায়?
অতিষ্ঠ হয়ে ছেলেকে পুলিশে দিলেন বিএনপি নেতা

পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় এক বিএনপি নেতা মাদকাসক্ত ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন পুলিশের কাছে।
পরে অভিযান চালিয়ে ওই নেতার ছেলে তানভীর আহমেদ শিমুলকে (২৬) ইয়াবাসহ আটক করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১ মে) তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গুড়া পৌরসভার কালিবাড়ি এলাকার হানিফ বাবলুর বাড়ির দক্ষিণ পাশে একটি ভাড়াবাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার শিমুলের বাবার নাম মো. শামসুল আলম। তিনি চৌবাড়িয়া দক্ষিণপাড়া মহল্লার বাসিন্দা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিএনপির সাবেক সভাপতি ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর।
এর আগে মো. শামসুল আলম তার ছেলেকে দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও মাদক থেকে ফেরাতে পারেননি। পরে তিনি ছেলেকে আইনের হাতে তুলে
দিতে পুলিশের দারস্থ হয়েছিলেন। স্থানীয়রা জানান, শিমুল ভালো ছেলে ছিলেন কিন্তু মাদকাসক্ত বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে তিনিও মাদক সেবন শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথমে তার পরিবারের লোকজন নিষেধ করলেও তিনি শোনেননি। পরে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা শামছুল আলম। তাতেও তিনি সংশোধন হননি। পরে তার বাবা পুলিশকে জানালে তাকে মাদকসহ আটক করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক কাউন্সিলর মো. শামছুল আলম বলেন, ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে এর চেয়ে আর কোনো বিকল্প পথ ছিল না আমার কাছে। তবু যদি ছেলেটা ভালো হয়।
দিতে পুলিশের দারস্থ হয়েছিলেন। স্থানীয়রা জানান, শিমুল ভালো ছেলে ছিলেন কিন্তু মাদকাসক্ত বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে তিনিও মাদক সেবন শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথমে তার পরিবারের লোকজন নিষেধ করলেও তিনি শোনেননি। পরে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা শামছুল আলম। তাতেও তিনি সংশোধন হননি। পরে তার বাবা পুলিশকে জানালে তাকে মাদকসহ আটক করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক কাউন্সিলর মো. শামছুল আলম বলেন, ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে এর চেয়ে আর কোনো বিকল্প পথ ছিল না আমার কাছে। তবু যদি ছেলেটা ভালো হয়।