
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হেফাজতের মহাসমাবেশ, ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে নেতাকর্মীদের ঢল

‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো সমাবেশকে ভাসিয়ে দিয়েছেন নাহিদ’

‘রাজনৈতিক নেতাদের তোষামোদি না করে মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করুন’

রোহিঙ্গাদের জন্য জামায়াতের রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবে যা বলল মিয়ানমার

‘জাতিসংঘ মহাসচিবকে এনে রোহিঙ্গা পাঠানোর কথা বলে জনগণের আইওয়াশ করা হলো’

দুর্গাপুরে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবদল নেতার মায়ের সংবাদ সম্মেলন

‘শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন ২৫ হাজার টাকা করতে হবে’
অতিষ্ঠ হয়ে ছেলেকে পুলিশে দিলেন বিএনপি নেতা

পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় এক বিএনপি নেতা মাদকাসক্ত ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন পুলিশের কাছে।
পরে অভিযান চালিয়ে ওই নেতার ছেলে তানভীর আহমেদ শিমুলকে (২৬) ইয়াবাসহ আটক করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১ মে) তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গুড়া পৌরসভার কালিবাড়ি এলাকার হানিফ বাবলুর বাড়ির দক্ষিণ পাশে একটি ভাড়াবাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার শিমুলের বাবার নাম মো. শামসুল আলম। তিনি চৌবাড়িয়া দক্ষিণপাড়া মহল্লার বাসিন্দা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিএনপির সাবেক সভাপতি ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর।
এর আগে মো. শামসুল আলম তার ছেলেকে দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও মাদক থেকে ফেরাতে পারেননি। পরে তিনি ছেলেকে আইনের হাতে তুলে
দিতে পুলিশের দারস্থ হয়েছিলেন। স্থানীয়রা জানান, শিমুল ভালো ছেলে ছিলেন কিন্তু মাদকাসক্ত বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে তিনিও মাদক সেবন শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথমে তার পরিবারের লোকজন নিষেধ করলেও তিনি শোনেননি। পরে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা শামছুল আলম। তাতেও তিনি সংশোধন হননি। পরে তার বাবা পুলিশকে জানালে তাকে মাদকসহ আটক করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক কাউন্সিলর মো. শামছুল আলম বলেন, ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে এর চেয়ে আর কোনো বিকল্প পথ ছিল না আমার কাছে। তবু যদি ছেলেটা ভালো হয়।
দিতে পুলিশের দারস্থ হয়েছিলেন। স্থানীয়রা জানান, শিমুল ভালো ছেলে ছিলেন কিন্তু মাদকাসক্ত বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে তিনিও মাদক সেবন শুরু করেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথমে তার পরিবারের লোকজন নিষেধ করলেও তিনি শোনেননি। পরে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তার বাবা শামছুল আলম। তাতেও তিনি সংশোধন হননি। পরে তার বাবা পুলিশকে জানালে তাকে মাদকসহ আটক করে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক কাউন্সিলর মো. শামছুল আলম বলেন, ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে এর চেয়ে আর কোনো বিকল্প পথ ছিল না আমার কাছে। তবু যদি ছেলেটা ভালো হয়।