ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৪৪ দিন পর আন্দোলনে নিহত সায়েমের লাশ উত্তোলন
বড়দিন-থার্টি ফার্স্ট নাইটে যে বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা দিল ডিএমপি
জনসচেতনতাই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে মুক্তির পথ: চসিক মেয়র
পুরুষ নির্যাতন মামলা, স্ত্রীর নামে সমন জারি
মোরেলগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
কপিলমুনি কলেজের পরিচালনা পর্ষদের ১ম সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস-২০২৪ পালিত
৩ আসামিকে মারধর ও জুতাপেটা, হাসপাতালে ভর্তি
সিলেটের শাহপরানে বিল্লাল আহমদ মুন্সী (৩০) নামে এক যুবদল কর্মী খুনের ঘটনায় আটক তিন আসামিকে আদালতে তোলার সময় হামলা, মারধর ও জুতাপেটা করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল ৪টায় শাহপরান থানা পুলিশ তাদের প্রিজন্স ভ্যান থেকে আদালতে তোলার সময় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ তাদের উদ্ধার করে ভেতরে নিয়ে যায়। পরে তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন হিউম্যান হলার চালক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হাজি রুনু মিয়া মঈন ও তার দুই ছেলে কাজী জাকির আহমদ, কাজী রাসেল
আহমদ। আদালত সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিদের আদালতে আনা হলে ক্ষুব্ধ জনতা পুলিশি পাহারায় কিল, ঘুষি, লাথি ও জুতা খুলে মারতে থাকেন। হত্যা মামলার প্রধান আসামি রুনু মিয়া মঈনকে টার্গেট করে লাঞ্ছিত করা হয়। এরপর পুলিশ তাদের সেফ কাস্টডিতে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় শাহপরান থানার ওসি মো. মনির হোসেন বলেন, যুবদল কর্মী খুনের ঘটনায় আটক তিন আসামিকে আদালতে তোলার সময় বিক্ষুব্ধ জনতা তাদের ওপর হামলা, মারধর ও জুতাপেটা করেছে। পুলিশ উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, গুরতর আহত অবস্থায় একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাকি দুজনকে চিকিৎসা শেষে সিলেট কেন্দ্রীয়
কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২৫ নভেম্বর রাতে মহানগরীর শাহপরান থানাধীন বাহুবল এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন বিল্লাল। তিনি ওই এলাকার জহুরুল ইসলামের ছেলে। পেশায় রঙমিস্ত্রি বিল্লাল খুনের পরদিন নিহতের ভাই মোস্তফা বাদী হয়ে থানায় রনু মিয়া মঈনকে প্রধান অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা করেন। বিল্লাল নগরের ৩৪ নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী ছিলেন বলে জানা যায়।
আহমদ। আদালত সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিদের আদালতে আনা হলে ক্ষুব্ধ জনতা পুলিশি পাহারায় কিল, ঘুষি, লাথি ও জুতা খুলে মারতে থাকেন। হত্যা মামলার প্রধান আসামি রুনু মিয়া মঈনকে টার্গেট করে লাঞ্ছিত করা হয়। এরপর পুলিশ তাদের সেফ কাস্টডিতে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় শাহপরান থানার ওসি মো. মনির হোসেন বলেন, যুবদল কর্মী খুনের ঘটনায় আটক তিন আসামিকে আদালতে তোলার সময় বিক্ষুব্ধ জনতা তাদের ওপর হামলা, মারধর ও জুতাপেটা করেছে। পুলিশ উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, গুরতর আহত অবস্থায় একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাকি দুজনকে চিকিৎসা শেষে সিলেট কেন্দ্রীয়
কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২৫ নভেম্বর রাতে মহানগরীর শাহপরান থানাধীন বাহুবল এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন বিল্লাল। তিনি ওই এলাকার জহুরুল ইসলামের ছেলে। পেশায় রঙমিস্ত্রি বিল্লাল খুনের পরদিন নিহতের ভাই মোস্তফা বাদী হয়ে থানায় রনু মিয়া মঈনকে প্রধান অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা করেন। বিল্লাল নগরের ৩৪ নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী ছিলেন বলে জানা যায়।