
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৭: এমডিএ

নতুন প্রজন্মের সর্বাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র এখনো ব্যবহার করেনি ইরান: তাসনিম নিউজ

জুমার নামাজের পর ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তেহরানে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

জাতিসংঘে ইরানের প্রতিনিধিকে আক্রমণ ইসরাইলের

ইরানের হামলায় নিহত ১, আহত বেড়ে ২৩

ইরানের ‘লাল রেখা’ কী ও কতটা ভয়ংকর?

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করলে প্রতিক্রিয়া হবে খুবই ভয়াবহ: রাশিয়া
৩২৫০ বছর আগের নৃশংস যুদ্ধক্ষেত্র, হাজারো কঙ্কাল ও অস্ত্র উদ্ধার

একটি প্রাচীন যুদ্ধক্ষেত্রের খননকাজে আবিষ্কৃত হয়েছে, যেখানে মিলেছে হাজার হাজার হাড়গোড়-কঙ্কাল ও অস্ত্র। ঘটনাটি প্রায় ৩২৫০ বছর আগে সংঘটিত এক নৃশংস যুদ্ধের বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষকরা সেখানে ব্রোঞ্জ ও চকমক পাথরের তৈরি তীরের ফলা, তলোয়ার, কাঠের মুগুর এবং মানুষের দেহাবশেষ খুঁজে পেয়েছেন। সম্প্রতি এ উদ্ধার প্রক্রিয়াটি ইউরোপের প্রাচীনতম যুদ্ধক্ষেত্র টোলেনসে উপত্যকা থেকে করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টোলেনসে উপত্যকায় পাওয়া তীরের ফলার নতুন বিশ্লেষণে বোঝা গেছে যে, যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যোদ্ধারা কেবল স্থানীয় দল নয় বরং দক্ষিণের কোনো অঞ্চলের একটি বাহিনীরও সদস্য ছিলেন।
সেই সঙ্গে এ গবেষণা প্রমাণ করে যে, টোলেনসে উপত্যকার যুদ্ধটি ইউরোপের প্রথম আন্তঃআঞ্চলিক সংঘর্ষের
উদাহরণ। এর আগের গবেষণাগুলো বহিরাগতদের অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিলেও, তীরের ফলার এ বিশ্লেষণটি সেই তথ্যকে আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। ব্রিজের মাধ্যমে সেতুবন্ধন করা এবং প্রতিপক্ষের ওপর আক্রমণ করার জন্য এ তীরের ফলাগুলো প্রায় একরকম ‘ধোঁয়াটে বন্দুক’ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক লেইফ ইনসেলমান। তিনি বর্তমানে বার্লিনের ফ্রি ইউনিভার্সিটির অন্তর্গত বার্লিন গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ এনসিয়েন্ট স্টাডিজের গবেষক হিসেবে কর্মরত। যোদ্ধাদের উৎস খুঁজে পাওয়া গেছে- গবেষকরা তীরের ফলাগুলোকে মধ্য ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিচিত নিদর্শনের সঙ্গে তুলনা করে দেখেছেন যে, কিছু ফলার উৎপত্তি স্থানীয়, আবার কিছু এসেছে দক্ষিণের কোনো অঞ্চলের দূরবর্তী স্থান থেকে। এ ফলাফলটি ইঙ্গিত দেয় যে, যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একটি দল ছিল অনেক
দূরবর্তী স্থান থেকে আসা। এটি স্পষ্ট যে, তীরের ফলাগুলো হত্যাকাণ্ডের মতোই যোদ্ধাদের পরিচয় এবং যুদ্ধের ধরণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। সাম্প্রতিকতম এ গবেষণার মাধ্যমে ইউরোপের প্রাচীনতম এবং নৃশংস যুদ্ধগুলোর একটি সম্পর্কে নতুন তথ্য উঠে এসেছে, যা প্রাচীন ইতিহাসের ধারায় নতুন আলো ফেলেছে। সূত্র: এনডিটিভি
উদাহরণ। এর আগের গবেষণাগুলো বহিরাগতদের অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিলেও, তীরের ফলার এ বিশ্লেষণটি সেই তথ্যকে আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। ব্রিজের মাধ্যমে সেতুবন্ধন করা এবং প্রতিপক্ষের ওপর আক্রমণ করার জন্য এ তীরের ফলাগুলো প্রায় একরকম ‘ধোঁয়াটে বন্দুক’ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক লেইফ ইনসেলমান। তিনি বর্তমানে বার্লিনের ফ্রি ইউনিভার্সিটির অন্তর্গত বার্লিন গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ এনসিয়েন্ট স্টাডিজের গবেষক হিসেবে কর্মরত। যোদ্ধাদের উৎস খুঁজে পাওয়া গেছে- গবেষকরা তীরের ফলাগুলোকে মধ্য ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিচিত নিদর্শনের সঙ্গে তুলনা করে দেখেছেন যে, কিছু ফলার উৎপত্তি স্থানীয়, আবার কিছু এসেছে দক্ষিণের কোনো অঞ্চলের দূরবর্তী স্থান থেকে। এ ফলাফলটি ইঙ্গিত দেয় যে, যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একটি দল ছিল অনেক
দূরবর্তী স্থান থেকে আসা। এটি স্পষ্ট যে, তীরের ফলাগুলো হত্যাকাণ্ডের মতোই যোদ্ধাদের পরিচয় এবং যুদ্ধের ধরণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। সাম্প্রতিকতম এ গবেষণার মাধ্যমে ইউরোপের প্রাচীনতম এবং নৃশংস যুদ্ধগুলোর একটি সম্পর্কে নতুন তথ্য উঠে এসেছে, যা প্রাচীন ইতিহাসের ধারায় নতুন আলো ফেলেছে। সূত্র: এনডিটিভি