ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রধান আসামি ফয়সালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এনএসআই’র ১৩ কর্মকর্তার সম্পদ অনুসন্ধানে মাঠে দুদক
ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য
৬ শান্তিরক্ষীর অশ্রুসজল বিদায়
ছায়ানটে হামলা: ৩৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক ও ইউটিউবে কথা বলবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা
‘জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরেই হাদিকে সরিয়েছে’— মির্জা আব্বাসের দিকে ইঙ্গিত জামায়াত আমিরের
হারিছ চৌধুরীর মরদেহ তুলে ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ
বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ কবর থেকে তুলে তার পরিচয় নিশ্চিত করতে ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ‘মাহমুদুর রহমান’ নামে সাভারের একটি মাদ্রাসার কবরে সমাহিত করা হয়েছে তাকে।
হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা তানজিম চৌধুরী রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
রিটে সাভারের মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে হারিছ চৌধুরীর অবশিষ্ট (মরদেহের) যা আছে, তা তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করে তার প্রকৃত পরিচয় নির্ধারণ এবং তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধার প্রাপ্য সম্মানসহ নিজ বাড়িতে দাফন করার প্রার্থনার কথা জানান সামিরা তানজিম।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার অন্যতম আসামি হারিছ চৌধুরী ২০০৭ সালে জরুরি
অবস্থা ঘোষণার পর সিলেটের কানাইঘাটে তার নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। যৌথবাহিনীর অভিযান চলাকালে ওই বছরের ২৯ জানুয়ারি সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে যান। তারপর থেকে হারিছ চৌধুরীর অবস্থান নিশ্চিত ছিল না। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় গত ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর হারিছ চৌধুরীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। সে বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা মামলায়ও তিনি আসামি ছিলেন।
অবস্থা ঘোষণার পর সিলেটের কানাইঘাটে তার নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। যৌথবাহিনীর অভিযান চলাকালে ওই বছরের ২৯ জানুয়ারি সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে যান। তারপর থেকে হারিছ চৌধুরীর অবস্থান নিশ্চিত ছিল না। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় গত ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর হারিছ চৌধুরীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। সে বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা মামলায়ও তিনি আসামি ছিলেন।



