ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শাটডাউনকে ঘিরে উদ্বেগ: শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় অনলাইন ক্লাসের পথে হাঁটছে স্কুলগুলো
বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক বিচার: মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ১০১ প্রকৌশলীর তীব্র নিন্দা ‘অবৈধ সরকারের অবৈধ অধ্যাদেশে গঠিত ট্রাইব্যুনাল অবিলম্বে বন্ধের দাবি’
গত কিছুদিন ধরে সরকারের কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তি—বিশেষত অর্থ উপদেষ্টা—বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পর্কে বারবার বলছেন যে দেশের ফরেইন এক্সচেঞ্জ বেড়েছে, রিজার্ভ বেড়েছে, রপ্তানি বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে খুদা বখশ চৌধুরীর অনুপস্থিতি ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
‘চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার চুক্তির অধিকার ইউনূস সরকারের নেই’
ইউনূস সরকারের নিষ্ক্রিয়তা: পানির নিচে আড়াই হাজার হেক্টর জমি, দুশ্চিন্তায় কৃষক
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
স্বাস্থ্য খাতকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে হবে
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত গড়েই উঠেনি। সেখানে সংস্কারের কিছু নেই। এটিকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে হবে।
বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘নতুন অভিযাত্রায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এসব কথা বলেন আলোচকরা। বৈঠকের আয়োজন করে সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ নামে একটি সামাজিক সংগঠন।
এতে বক্তব্য দেন, সংগঠনের আহ্বায়ক ডা. কাজী সাইফউদ্দীন বেন্নূর, সদস্য সচিব
ডা. শামীম হায়দার তালুকদার, সদস্য ডা. সাখাওয়াৎ হোসেন, ডা. মো. আব্দুস শাকুর খান, ডা. শরফুল ইসলাম খান (ববি), ড. এম এ রাজ্জাক, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. সৈয়দ মো. বকিবিল্লা টুটুল, ডা. মীর শরিফুল ইসলাম, ওজিএসবি সভাপতি অধ্যাপক ফারহানা দেওয়ান, ডাক্তার জহিরুল ইসলাম
শাকিল, অধ্যাপক ফুয়াদ চৌধুরী, সাংবাদিক রাশেদ রাব্বি ও শিশির মোড়ল প্রমুখ। বক্তারা বলেন, আমাদের পাবলিক সেক্টরেরের হাসপাতালে দীর্ঘ সময় বসে থেকে জন্য মানুষ বেসরকারি হাসপাতাল ও বিদেশে যাচ্ছে। আমাদের স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়ন ও সরকারের বাজেট এবং স্বাস্থ্য পরিকল্পনা থাকতে হবে। কাঠামোর ওপর দাঁড়ানোর পরে সংস্কারের প্রশ্ন আসে। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও আমরা আমাদের স্বাস্থ্য খাতকে টেকসই খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারিনি। এখানে কোনো পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য নীতি নেই। কিসের ভিত্তিতে এটিকে সংস্কার করা হবে। তাই এটিকে পূর্ণাঙ্গভাবে ঢেলে সাজাতে হবে।
শাকিল, অধ্যাপক ফুয়াদ চৌধুরী, সাংবাদিক রাশেদ রাব্বি ও শিশির মোড়ল প্রমুখ। বক্তারা বলেন, আমাদের পাবলিক সেক্টরেরের হাসপাতালে দীর্ঘ সময় বসে থেকে জন্য মানুষ বেসরকারি হাসপাতাল ও বিদেশে যাচ্ছে। আমাদের স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়ন ও সরকারের বাজেট এবং স্বাস্থ্য পরিকল্পনা থাকতে হবে। কাঠামোর ওপর দাঁড়ানোর পরে সংস্কারের প্রশ্ন আসে। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও আমরা আমাদের স্বাস্থ্য খাতকে টেকসই খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারিনি। এখানে কোনো পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য নীতি নেই। কিসের ভিত্তিতে এটিকে সংস্কার করা হবে। তাই এটিকে পূর্ণাঙ্গভাবে ঢেলে সাজাতে হবে।



