
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নতুন দলের নিবন্ধন: আবেদন যাচাইয়ে ইসি

খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি করার প্রস্তাব

ছাত্রদল-শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি: কে ছাত্র, কে অছাত্র?

গণসংহতি আন্দোলনের অফিসের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’

‘মহাসমাবেশে ঘোষণা পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হবে না’

ইসলামী আন্দোলনের সমাবেশস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৫

ভোটের অনুপাতে সংসদে আসন বণ্টন, আগে স্থানীয় নির্বাচনসহ ১৬ দাবি ইসলামী আন্দোলনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ১৩ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

সাড়ে ৯ বছর আগে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ছাত্রদল নেতা নুরুজ্জামান জনিকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’র নামে হত্যার অভিযোগে সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ১৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নিহতের বাবা ইয়াকুব আলী আজ মঙ্গলবার খিলগাঁও থানায় এ মামলা করেন। এতে সাবেক সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৪৯ নেতাকেও আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয়ে আসামি আছে আরও ২০ জন।
মামলায় অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন- ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, ডিবির সাবেক উপ-কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, খিলগাঁও থানার এসআই মো. আলাউদ্দিন, ডিবি রমনা জোনের এসআই দীপক কুমার দাস, ডিবির রমনা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার হাসান আরাফাত, জাহিদুল হক তালুকদার, ডিবির পরিদর্শক
ওহিদুজ্জামান, এস এম শাহরিয়ার হাসান, ডিবির এসআই শিহাব উদ্দিন, বাহাউদ্দিন ফারুকী, জাহাঙ্গির হোসেন, ডিবির কনস্টেবল মো. সোলাইমান ও আবু সায়েদ। নিহত জনি খিলগাঁও থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ২০১৫ সালের ২১ জানুয়ারি রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিনি নিহত হন। এর আগে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ২০১৫ সালের ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত বেআইনিভাবে হেফাজতে রেখে নির্যাতন ও গুলি করে জনিকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁর বাবা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করতে থানায় গেলে তাকে মিথ্যা মামলা এবং ক্রসফায়ারে হত্যার ভয় দেখানো হয়। এ ছাড়া আসামিরা দীর্ঘদিন বাদীকে এবং তাঁর পরিবারকে ভয়ভীতি দেখানোর কারণে মামলা করতে পারেননি। তাই
বিলম্বে মামলা দায়ের করা হলো।
ওহিদুজ্জামান, এস এম শাহরিয়ার হাসান, ডিবির এসআই শিহাব উদ্দিন, বাহাউদ্দিন ফারুকী, জাহাঙ্গির হোসেন, ডিবির কনস্টেবল মো. সোলাইমান ও আবু সায়েদ। নিহত জনি খিলগাঁও থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ২০১৫ সালের ২১ জানুয়ারি রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিনি নিহত হন। এর আগে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ২০১৫ সালের ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত বেআইনিভাবে হেফাজতে রেখে নির্যাতন ও গুলি করে জনিকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁর বাবা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করতে থানায় গেলে তাকে মিথ্যা মামলা এবং ক্রসফায়ারে হত্যার ভয় দেখানো হয়। এ ছাড়া আসামিরা দীর্ঘদিন বাদীকে এবং তাঁর পরিবারকে ভয়ভীতি দেখানোর কারণে মামলা করতে পারেননি। তাই
বিলম্বে মামলা দায়ের করা হলো।