ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন: ব্রিটিশ পার্লামেন্টে উদ্বেগ ও প্রস্তাব উত্থাপন
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা বার্তা
সংবর্ধনার আড়ালে চাঁদাবাজির মহোৎসব: তারেক রহমানকে ঘিরে হাজার কোটি টাকার ‘অর্থনৈতিক সন্ত্রাস’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়বের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের গুরুতর অভিযোগ
চাপে পড়ে ঢাকার ইউ-টার্ন: আল-কায়েদা নেতা বিক্রমপুরী গ্রেপ্তার, জেহাদি নেটওয়ার্কে শুরু ক্র্যাকডাউন
বাংলাদেশে ভারতীয়দের ওপর ২৬ ডিসেম্বর থেকেই বড় আঘাতের ছক, নেপথ্যে কুখ্যাত পাক গুপ্তচর সংস্থা
৬ সৌর প্রকল্পে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম: টিআইবি
‘শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতেই অবস্থান করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ফার্স্টপোস্টের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পালকি শর্মাকে দেওয়া এ সাক্ষাৎকার বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়।
শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থানকে কেন্দ্র করে দিল্লি-ঢাকা টানাপড়েন নিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে রনিল বিক্রমাসিংহে বলেন, প্রথমে বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা আনতে হবে, জনগণের আস্থা ফেরাতে হবে। পরিস্থিতি সামলে নিতে আমাদের সবার উচিত বাংলাদেশকে সাহায্য করা।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার বিষয়ে উদ্বেগ আছে, সেটা রাজনৈতিক ইস্যু। এটা এভাবে দেখতে হবে যে অনেক নেতা দেশ ছেড়ে বিদেশে যান। এরপর তারা বিদেশেই অবস্থান করেন। এগুলো রাজনৈতিক ব্যাপার।
বিক্রমাসিংহে আরও বলেন, আমি যে
বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো, তা হলো বাংলাদেশ স্থিতিশীল হোক। শেখ হাসিনা যদি দেশের বাইরে থাকতে চান, বাইরেই থাকুক। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের বলব আপনারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাবেন না। দ্রুত সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটা এ সময় প্রয়োজন ছিল। শ্রীলংকান প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তারা কীভাবে দেশ চালাতে চায়, নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুবই সম্ভাবনাময়।
বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো, তা হলো বাংলাদেশ স্থিতিশীল হোক। শেখ হাসিনা যদি দেশের বাইরে থাকতে চান, বাইরেই থাকুক। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের বলব আপনারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাবেন না। দ্রুত সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটা এ সময় প্রয়োজন ছিল। শ্রীলংকান প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তারা কীভাবে দেশ চালাতে চায়, নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুবই সম্ভাবনাময়।



