ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন
The political Lens By RP Station
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ
আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা
১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি
‘শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতেই অবস্থান করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফার্স্টপোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ফার্স্টপোস্টের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পালকি শর্মাকে দেওয়া এ সাক্ষাৎকার বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়।
শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থানকে কেন্দ্র করে দিল্লি-ঢাকা টানাপড়েন নিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে রনিল বিক্রমাসিংহে বলেন, প্রথমে বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা আনতে হবে, জনগণের আস্থা ফেরাতে হবে। পরিস্থিতি সামলে নিতে আমাদের সবার উচিত বাংলাদেশকে সাহায্য করা।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার বিষয়ে উদ্বেগ আছে, সেটা রাজনৈতিক ইস্যু। এটা এভাবে দেখতে হবে যে অনেক নেতা দেশ ছেড়ে বিদেশে যান। এরপর তারা বিদেশেই অবস্থান করেন। এগুলো রাজনৈতিক ব্যাপার।
বিক্রমাসিংহে আরও বলেন, আমি যে
বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো, তা হলো বাংলাদেশ স্থিতিশীল হোক। শেখ হাসিনা যদি দেশের বাইরে থাকতে চান, বাইরেই থাকুক। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের বলব আপনারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাবেন না। দ্রুত সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটা এ সময় প্রয়োজন ছিল। শ্রীলংকান প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তারা কীভাবে দেশ চালাতে চায়, নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুবই সম্ভাবনাময়।
বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো, তা হলো বাংলাদেশ স্থিতিশীল হোক। শেখ হাসিনা যদি দেশের বাইরে থাকতে চান, বাইরেই থাকুক। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের বলব আপনারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাবেন না। দ্রুত সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এটা এ সময় প্রয়োজন ছিল। শ্রীলংকান প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তারা কীভাবে দেশ চালাতে চায়, নির্বাচন হোক। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুবই সম্ভাবনাময়।



