ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতের গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩
ভারতে থাকা না-থাকার সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনার: এস জয়শঙ্কর
সিরিয়াকে ‘সন্ত্রাসবাদের তালিকা’ থেকে বাদ দিল কানাডা
সাত হাজার বছর পুরোনো গ্রামের খোঁজ মিলল ইরানে
দক্ষিণ আফ্রিকায় বন্দুকধারীদের নির্বিচার গুলি, শিশুসহ অন্তত ১২ জন নিহত
বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে যা বললেন জয়শঙ্কর
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কমিশনের সঙ্গে বৈঠক: বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও জাতিসংঘের প্রতিবেদন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ
যুক্তরাষ্ট্র চাইলে চোখের পলকে গাজা যুদ্ধ থামাতে পারে: প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জিল স্টেইন
গাজা যুদ্ধে ইসরাইলকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিন ইস্যুতে মার্কিন নীতির কঠোর সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইউএস গ্রিন পার্টির প্রার্থী ড. জিল স্টেইন।
ড. জিলের দাবি, ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকান উভয় শিবিরই ইসরাইলে অর্থ পাঠাচ্ছে। এতে করে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ তহবিল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা বন্ধ করলে চোখের পলকে গাজা যুদ্ধ বন্ধ হতে পারে।
বৃহস্পতিবার দি রে হানানিয়া রেডিও শোতে সাক্ষাতকারের সময় ড. জিল বলেন, ‘গাজা হলো আমেরিকার যুদ্ধ, এই যুদ্ধ আমরা চোখের পলকে থামাতে পারি’।
তিনি আরও বলেন, ‘গাজার ইসরাইলি যুদ্ধে তহবিল যোগানোর জন্য করের অর্থ সেখানে পাঠানোর কারণে আমেরিকানরা অতিপ্রয়োজনীয় সুবিধাগুলো' থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এই মার্কিন রাজনীতিবিদ
বলেন, ‘নারী, শিশু ও নিরীহ বেসামরিক নাগকিরদের হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রের ৮০ ভাগ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছে। আমরা অর্থ, সামরিক সমর্থন, এবং কূটনৈতিক রক্ষাকবজ এবং গোয়েন্দা তথ্যও দিয়ে যাচ্ছি। ফলে এখানে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে।’ ‘এটা আমাদের যুদ্ধ। একে ইসরাইলের যুদ্ধ বলা অনেক দিক দিয়েই ভুল। এটা যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ। আমরা এই যুদ্ধের দায়িত্বে আছি। আমরা এই যুদ্ধ চোখের পলকে থামাতে পারি।’ তিনি আসন্ন নির্বাচনে গণহত্যাকে অনুমোদন না করার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান। ‘এখন গাজায় যা ঘটছে, তার চেয়ে জরুরি আর কোনো বিষয় নেই। কারণ এখানে ভয়াবহ মাত্রায় শিশুদের নির্যাতন ও খুনকে স্বাভাবিকীকরণ করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারকে লঙ্ঘন করা হচ্ছে।’ স্টেইন বলেন, ‘তাকে
এবং গ্রিন পার্টিকে দেয়া প্রতিটি ভোট গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধ বন্ধেই সহায়তা করবে না, সেই সাথে সারা দুনিয়ার সংঘাত অবসানে ভূমিকা রাখবে।’ তিনি বলেন, ‘গাজায় যা ঘটছে, তা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এবং ইসরাইলের জন্যও ভয়াবহ বিষয়। আমরা ভণ্ড। আমরা বলে আসছি যে আমরা গণতন্ত্রকে রক্ষা করছি, অথচ নিজ দেশেই আমরা প্রার্থীদের ব্যালট থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছি।’ গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নৃশংস সামরিক অভিযান চালিয়ে আসছে ইসরাইল। আগ্রাসন থেকে বাদ যাচ্ছে না অধিকৃত পশ্চিম তীরেও। এখন পর্যন্ত ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৪১ হাজার ছুঁই ছুঁই। বিশ্বজুড়ে যুদ্ধবিরতির তীব্র দাবি উঠলেও লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না ইসরাইলের।
বলেন, ‘নারী, শিশু ও নিরীহ বেসামরিক নাগকিরদের হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রের ৮০ ভাগ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছে। আমরা অর্থ, সামরিক সমর্থন, এবং কূটনৈতিক রক্ষাকবজ এবং গোয়েন্দা তথ্যও দিয়ে যাচ্ছি। ফলে এখানে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে।’ ‘এটা আমাদের যুদ্ধ। একে ইসরাইলের যুদ্ধ বলা অনেক দিক দিয়েই ভুল। এটা যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ। আমরা এই যুদ্ধের দায়িত্বে আছি। আমরা এই যুদ্ধ চোখের পলকে থামাতে পারি।’ তিনি আসন্ন নির্বাচনে গণহত্যাকে অনুমোদন না করার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান। ‘এখন গাজায় যা ঘটছে, তার চেয়ে জরুরি আর কোনো বিষয় নেই। কারণ এখানে ভয়াবহ মাত্রায় শিশুদের নির্যাতন ও খুনকে স্বাভাবিকীকরণ করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারকে লঙ্ঘন করা হচ্ছে।’ স্টেইন বলেন, ‘তাকে
এবং গ্রিন পার্টিকে দেয়া প্রতিটি ভোট গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধ বন্ধেই সহায়তা করবে না, সেই সাথে সারা দুনিয়ার সংঘাত অবসানে ভূমিকা রাখবে।’ তিনি বলেন, ‘গাজায় যা ঘটছে, তা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এবং ইসরাইলের জন্যও ভয়াবহ বিষয়। আমরা ভণ্ড। আমরা বলে আসছি যে আমরা গণতন্ত্রকে রক্ষা করছি, অথচ নিজ দেশেই আমরা প্রার্থীদের ব্যালট থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছি।’ গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নৃশংস সামরিক অভিযান চালিয়ে আসছে ইসরাইল। আগ্রাসন থেকে বাদ যাচ্ছে না অধিকৃত পশ্চিম তীরেও। এখন পর্যন্ত ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৪১ হাজার ছুঁই ছুঁই। বিশ্বজুড়ে যুদ্ধবিরতির তীব্র দাবি উঠলেও লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না ইসরাইলের।



