ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত, পুঁজিবাজারে অস্থিরতা
লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম, ৭ দিনে দ্বিগুণ
অকার্যকর হওয়া পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকদের যে আশ্বাস দিলেন গভর্নর
দুর্বল ৫ ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা, বসছে প্রশাসক
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ল
পাঁচ শরিয়াহ ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ওপেন এআই-অ্যামাজনের ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৯ বস্তা টাকা
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স। বাক্স থেকে এবার ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৭ টায় ১১টি বাক্স খোলা হয়। পরে গণনার জন্য বস্তায় ভরে মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যাওয়া হয়। সকাল ৮টা থেকে সেখানে চলছে গণনা।
দিনভর গণনা শেষে সন্ধ্যায় দানের পরিমাণ জানা যাবে। টাকা ছাড়াও স্বর্ণ, রূপাসহ বিভিন্ন বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া গেছে। প্রতি তিন মাস পর বাক্স খোলা হলেও এবার ৩ মাস ১৪ দিন পর খোলা হয়েছে।
দানবাক্স খোলার সময় জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী, কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সেনাবাহিনী সার্জেন্ট বিপ্লব, জেলা প্রশাসনের ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ১০ জন সেনা সদস্য, ১৭ জন
পুলিশ সদস্য, ৯ জন আনসার সদস্য, পাগলা মসজিদের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। মসজিদ কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, গণনায় মাদ্রাসার ২৮২ জন শিক্ষার্থী, ৩৬ জন শিক্ষক ও স্টাফ,৭৫ জন ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশগ্রহণ করেছে। পাগলা মসজিদের দান সিন্ধুক থেকে টাকা, স্বর্ণ, রূপা, বৈদেশিক মুদ্রা ছাড়াও আল্লাহর কাছে মনবাসনা পূরণে চিঠি লিখে থাকেন অনেকেই। এবারও এমন বেশ কিছু চিঠি পাওয়া গেছে। এর আগে সর্বশেষ গত ১৭ আগস্ট পাগলা মসজিদের ১০টি দানবাক্স খোলা হয়েছিল। তখন তিন মাস ২৬ দিনে ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া যায়। এছাড়া দানবাক্সে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল।
পুলিশ সদস্য, ৯ জন আনসার সদস্য, পাগলা মসজিদের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। মসজিদ কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, গণনায় মাদ্রাসার ২৮২ জন শিক্ষার্থী, ৩৬ জন শিক্ষক ও স্টাফ,৭৫ জন ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশগ্রহণ করেছে। পাগলা মসজিদের দান সিন্ধুক থেকে টাকা, স্বর্ণ, রূপা, বৈদেশিক মুদ্রা ছাড়াও আল্লাহর কাছে মনবাসনা পূরণে চিঠি লিখে থাকেন অনেকেই। এবারও এমন বেশ কিছু চিঠি পাওয়া গেছে। এর আগে সর্বশেষ গত ১৭ আগস্ট পাগলা মসজিদের ১০টি দানবাক্স খোলা হয়েছিল। তখন তিন মাস ২৬ দিনে ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া যায়। এছাড়া দানবাক্সে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল।



