ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিটিআরসির সাবেক তিন চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট আসামির বিরুদ্ধে আটজনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হয় সাক্ষ্য গ্রহণ ও আসামি পক্ষের আইনজীবীদের জেরা চলে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত।
আজ সাক্ষী দিয়েছেন এই মামলার আসামি সেলিম ভূইয়ার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়ালি উল ইসলাম, পেট্রোবাংলা ও বাপেক্সের আট সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারী।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বেগম জানান, ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় নাইকোর সঙ্গে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন চুক্তির কাজ শুরু করে। এর পর বিএনপি ক্ষমতায় এসে শুধু চুক্তির কাজটি এগিয়ে নেয়। আজ যে সমস্ত সাক্ষী জবানবন্দী দিয়েছেন তারা কেউ এই মামলার
সঙ্গে খালেদা জিয়ার অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি স্বীকার করেননি। গ্যাস অনুসন্ধানের ঘটনায় আওয়ামী লীগ শাসনামলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। সবকিছু শেখ হাসিনা করলেও শুধু হয়রানির উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়াসহ তৎকালীন সময়ে যারা কাজ করেছেন তাদের আসামি করা হয়েছে। এই আইনজীবী আরও জানান, এই মামলায় শেখ হাসিনা এজাহারভুক্ত আসামি ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় এসে বিশেষ আদালত বসিয়ে বিচারককে ম্যানেজ করে নিজের নাম মামলা থেকে বাদ দিয়েছেন। মামলাটি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) করলেও এখনও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনতে পারেনি। প্রত্যাশা করেন ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলে খুব শিগগিরই খালেদা জিয়া এই মামলা থেকে অব্যাহতি পাবেন।
সঙ্গে খালেদা জিয়ার অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি স্বীকার করেননি। গ্যাস অনুসন্ধানের ঘটনায় আওয়ামী লীগ শাসনামলে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। সবকিছু শেখ হাসিনা করলেও শুধু হয়রানির উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়াসহ তৎকালীন সময়ে যারা কাজ করেছেন তাদের আসামি করা হয়েছে। এই আইনজীবী আরও জানান, এই মামলায় শেখ হাসিনা এজাহারভুক্ত আসামি ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় এসে বিশেষ আদালত বসিয়ে বিচারককে ম্যানেজ করে নিজের নাম মামলা থেকে বাদ দিয়েছেন। মামলাটি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) করলেও এখনও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনতে পারেনি। প্রত্যাশা করেন ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলে খুব শিগগিরই খালেদা জিয়া এই মামলা থেকে অব্যাহতি পাবেন।



