ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯ বাংলাদেশি নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের খসড়া তালিকা প্রকাশ
মূল্যস্ফীতি প্রকাশে কারচুপি নেই, তাই বেশি দেখাচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
চাঁদাবাজের তালিকা হচ্ছে, দুই-তিনদিনের মধ্যে গ্রেপ্তার শুরু: ডিএমপি কমিশনার
নদী সাঁতরে, পাহাড় ডিঙিয়ে ঢুকছে রোহিঙ্গারা
মিউচুয়াল ফান্ড: সম্ভাবনা হারাচ্ছে সমস্যার অতলে
গরিবের টিসিবি পণ্যে বাড়ছে ‘হকদার’
ডা. এনামের অঢেল অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করবে দুদক
বিভিন্ন দুর্নীতি এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাভার (ঢাকা-১৯) আসনের সাবেক এমপি ডা. মো. এনামুর রহমানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার বিকালে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিগগিরই এ বিষয় অনুসন্ধানে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে। দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছ, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। ডা. এনামুর রহমান নিজ নামে নগদ জমা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ আছে প্রায় ৬ কোটি টাকার। এছাড়া এনাম মেডিকেল হসপিটাল প্রাইভেট লিমিটেড, এনাম
এডুকেশন অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ (প্রাইভেট) লিমিটেড এবং এনাম ক্যান্সার হসপিটাল লিমিটেডে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। আরও জানা গেছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানকালে তার নিজ নামে নগদ জমা ৪৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৫৭ টাকা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা এক কোটি ৩৩ লাখ ২৩ হাজার ১১৮ টাকাসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ হিসাবে তিন কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া এনাম মেডিকেল হসপিটাল লিমিটেড, এনাম এডুকেশন অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ লিমিটেড এবং এনাম ক্যান্সার হসপিটাল লিমিটেডে তার কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে বলে জানা যায়। সবমিলিয়ে অবৈধভাবে অঢেল সম্পদের প্রমাণ
পাওয়ায় কমিশন থেকে প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। তথ্যানুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তার মোট স্থাবর সম্পদের মূল্য ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা তার চাকরির সঞ্চয় দিয়ে পারিবারিক ব্যয় নির্বাহের পর কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। তার অবৈধভাবে অর্জিত জ্ঞাত-আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে বলে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়ায় অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিগত নির্বাচনের দেওয়া তথ্যানুযায়ী সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমানের আয় ১০ বছরে বেড়েছে পাঁচ গুণের বেশি। অন্যদিকে এনামুরের চার স্ত্রীর নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ থাকলেও তাদের সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করেননি। নির্বাচন কমিশনে এনামুর রহমানের জমা দেওয়া দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামা থেকে বেশ কিছু তথ্য জানা গেছে।
দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ (সাভার) আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি একই আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেও অন্য দুই আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের কাছে তিনি হেরে তৃতীয় স্থানে নেমে আসেন। দশম সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য হয়েছিলেন এনামুর রহমান। এর ঠিক আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী, সেই সময় তার আয়ের উৎস ছিল পেশা (শিক্ষকতা, চিকিৎসা, আইন, পরামর্শক ইত্যাদি)। এ সময় তার বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। পরে ২০১৮ সালে এনামুর রহমানের আয়ের উৎস ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর এবং সংসদ সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে
প্রাপ্ত ভাতা থেকে। হলফনামা অনুযায়ী, ওই সময় বছরে তার আয় ছিল ৩০ লাখ টাকার বেশি। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন এনামুর। এরপর তার সম্পদ বাড়তে থাকে। স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের নামেও বিপুল সম্পদ গড়ে তোলেন তিনি। ২০২৩ সালে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানের বার্ষিক আয়ের উৎস ছিল দুটি শেয়ার, সঞ্চয়পত্র বা ব্যাংক আমানত (এফডিআর ও ব্যাংক থেকে সুদ) এবং চাকরি (প্রতিমন্ত্রীর সম্মানী ভাতা)। এরপর এক দশকের ব্যবধানে তার আয় বছরে পাঁচ গুণের বেশি বেড়েছে। ২০২৩ সালের দেওয়া তথ্যানুযায়ী প্রায় ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অস্থাবর-স্থাবর সম্পদ রয়েছে। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় এনামুর রহমানের স্ত্রীদের সম্পদের কোনো হিসাব তিনি দেননি। হলফনামার তথ্য
বলছে, ২০১৩ সালে এনামুরের স্ত্রীর নামে ৮০ ভরি সোনা ছাড়াও ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল। আর ২০১৮ সালে স্ত্রীর নামে ৫৭৭ দশমিক ৯ শতক অকৃষি জমি ও ৮০ ভরি সোনা ছাড়াও ১৮ কোটি ৮ লাখ টাকার বেশি নগদ অর্থ ছিল। সেই সঙ্গে ছিল ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, গাড়ি, আসবাবসহ বিভিন্ন ধরনের অস্থাবর সম্পদ। তবে ২০২৩ সালের হলফনামায় স্ত্রীর সম্পদের স্থানে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তবে পূর্বে দেওয়া ৪ জন স্ত্রীর মধ্যে কোন স্ত্রীর নামে কত সম্পদ তা খোলাসা করে বলা হয়নি। এ ব্যাপারে তার বড় স্ত্রী রওশান আরা লাভলীকে মোবাইল ফোনে পাওয়া যায়নি। তবে তার চতুর্থ স্ত্রী
ডা. ফরিদা বলেন, হলফনামায় কোন স্ত্রীর সম্পদের বিবরণ দেওয়া হয়েছে তা তার জানা নেই। তিনি বিষয়টি জেনে পরে জানাবেন বলে জানান। ডা. এনামুর রহমান সংসদ সদস্য হওয়ার আগে ২০১৩ সালে হলফনামায় তার ঋণ দেখানো হয়েছিল ২৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। ওই ঋণ ইউসিবিএল ব্যাংক থেকে নেওয়া। ২০১৮ সালের হলফনামায় ইউসিবিএলে এনামুরের দায় ছিল ৫৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার বেশি। ২০২৩ সালের হলফনামা অনুযায়ী, ব্যাংকটিতে তার দায় বেড়ে ৮৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার বেশি হয়েছে। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তিনি গা-ঢাকা দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে সাভার ও আশুলিয়া থানায় ৯টি হত্যা মামলায় সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্থানীয় নেতাসহ তাকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখন পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। তবে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনি বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।
এডুকেশন অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ (প্রাইভেট) লিমিটেড এবং এনাম ক্যান্সার হসপিটাল লিমিটেডে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। আরও জানা গেছে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানকালে তার নিজ নামে নগদ জমা ৪৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৫৭ টাকা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা এক কোটি ৩৩ লাখ ২৩ হাজার ১১৮ টাকাসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ হিসাবে তিন কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এছাড়া এনাম মেডিকেল হসপিটাল লিমিটেড, এনাম এডুকেশন অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ লিমিটেড এবং এনাম ক্যান্সার হসপিটাল লিমিটেডে তার কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে বলে জানা যায়। সবমিলিয়ে অবৈধভাবে অঢেল সম্পদের প্রমাণ
পাওয়ায় কমিশন থেকে প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। তথ্যানুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তার মোট স্থাবর সম্পদের মূল্য ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা তার চাকরির সঞ্চয় দিয়ে পারিবারিক ব্যয় নির্বাহের পর কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। তার অবৈধভাবে অর্জিত জ্ঞাত-আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে বলে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়ায় অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিগত নির্বাচনের দেওয়া তথ্যানুযায়ী সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমানের আয় ১০ বছরে বেড়েছে পাঁচ গুণের বেশি। অন্যদিকে এনামুরের চার স্ত্রীর নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ থাকলেও তাদের সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করেননি। নির্বাচন কমিশনে এনামুর রহমানের জমা দেওয়া দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামা থেকে বেশ কিছু তথ্য জানা গেছে।
দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ (সাভার) আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি একই আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেও অন্য দুই আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের কাছে তিনি হেরে তৃতীয় স্থানে নেমে আসেন। দশম সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য হয়েছিলেন এনামুর রহমান। এর ঠিক আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী, সেই সময় তার আয়ের উৎস ছিল পেশা (শিক্ষকতা, চিকিৎসা, আইন, পরামর্শক ইত্যাদি)। এ সময় তার বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। পরে ২০১৮ সালে এনামুর রহমানের আয়ের উৎস ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর এবং সংসদ সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদ সচিবালয় থেকে
প্রাপ্ত ভাতা থেকে। হলফনামা অনুযায়ী, ওই সময় বছরে তার আয় ছিল ৩০ লাখ টাকার বেশি। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন এনামুর। এরপর তার সম্পদ বাড়তে থাকে। স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের নামেও বিপুল সম্পদ গড়ে তোলেন তিনি। ২০২৩ সালে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানের বার্ষিক আয়ের উৎস ছিল দুটি শেয়ার, সঞ্চয়পত্র বা ব্যাংক আমানত (এফডিআর ও ব্যাংক থেকে সুদ) এবং চাকরি (প্রতিমন্ত্রীর সম্মানী ভাতা)। এরপর এক দশকের ব্যবধানে তার আয় বছরে পাঁচ গুণের বেশি বেড়েছে। ২০২৩ সালের দেওয়া তথ্যানুযায়ী প্রায় ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অস্থাবর-স্থাবর সম্পদ রয়েছে। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় এনামুর রহমানের স্ত্রীদের সম্পদের কোনো হিসাব তিনি দেননি। হলফনামার তথ্য
বলছে, ২০১৩ সালে এনামুরের স্ত্রীর নামে ৮০ ভরি সোনা ছাড়াও ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল। আর ২০১৮ সালে স্ত্রীর নামে ৫৭৭ দশমিক ৯ শতক অকৃষি জমি ও ৮০ ভরি সোনা ছাড়াও ১৮ কোটি ৮ লাখ টাকার বেশি নগদ অর্থ ছিল। সেই সঙ্গে ছিল ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, গাড়ি, আসবাবসহ বিভিন্ন ধরনের অস্থাবর সম্পদ। তবে ২০২৩ সালের হলফনামায় স্ত্রীর সম্পদের স্থানে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তবে পূর্বে দেওয়া ৪ জন স্ত্রীর মধ্যে কোন স্ত্রীর নামে কত সম্পদ তা খোলাসা করে বলা হয়নি। এ ব্যাপারে তার বড় স্ত্রী রওশান আরা লাভলীকে মোবাইল ফোনে পাওয়া যায়নি। তবে তার চতুর্থ স্ত্রী
ডা. ফরিদা বলেন, হলফনামায় কোন স্ত্রীর সম্পদের বিবরণ দেওয়া হয়েছে তা তার জানা নেই। তিনি বিষয়টি জেনে পরে জানাবেন বলে জানান। ডা. এনামুর রহমান সংসদ সদস্য হওয়ার আগে ২০১৩ সালে হলফনামায় তার ঋণ দেখানো হয়েছিল ২৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। ওই ঋণ ইউসিবিএল ব্যাংক থেকে নেওয়া। ২০১৮ সালের হলফনামায় ইউসিবিএলে এনামুরের দায় ছিল ৫৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার বেশি। ২০২৩ সালের হলফনামা অনুযায়ী, ব্যাংকটিতে তার দায় বেড়ে ৮৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার বেশি হয়েছে। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তিনি গা-ঢাকা দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে সাভার ও আশুলিয়া থানায় ৯টি হত্যা মামলায় সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্থানীয় নেতাসহ তাকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখন পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। তবে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনি বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।