
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রংপুরে সনাতনী সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদ করেছে ‘একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন,যুক্তরাষ্ট্র’

এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা

তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে

নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী

টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র্যাব বনাম আসল র্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই
জারিন তাসনিমার একক চিত্র প্রদর্শনী ‘মাটি, মূর্তি ও মানস’

সাদা ক্যানভাসে চারকোলে আঁকা চিত্রকর্ম। তাতে তুলে ধরা হয়েছে দেশের বিভিন্ন স্থানের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এরূপ ১৫টি চিত্রকর্ম নিয়ে শিল্পী জারিন তাসনিমার প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনী ‘মাটি, মূর্তি ও মানস’ শুরু হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে উত্তরার এলবিয়ন আর্ট গ্যালারিতে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়। এটি চলবে ১১ জুলাই পর্যন্ত। প্রদর্শনীটি প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে দর্শনার্থীদের জন্য।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের সভাপতি ড. মোহাম্মদ শামীম রেজা।
নিজের প্রথম প্রদর্শনী ও শিল্পকর্মের অভিজ্ঞতা জানিয়ে জারিন তাসনিমা বলেন, কাজের মূল
উৎসাহটা আমি পেয়েছি বাবার কাজের সুবাদে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর সৌভাগ্য হয়েছে আমার। দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ঘুরে দেখার ফলে আগ্রহ জাগে সেগুলোর পেছনের ইতিহাস জানার। বরেন্দ্র, মহাস্থানগর,পাহাড়পুর, ময়নামতি দেখেছি,তাদের ইতিহাস জেনেছি। যে ইতিহাসের যতো গভীরে গিয়েছি, ততো বেশি বুঝতে পেরেছি যে, এগুলো আমাদের শেকড় সন্ধানী উপাদান। নিজেদের শেকড়কে যেন শিল্পকর্মের মাধ্যমে তুলে ধরে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে জানাতে পারি। সেই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় আমার এই প্রদর্শনী।
উৎসাহটা আমি পেয়েছি বাবার কাজের সুবাদে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর সৌভাগ্য হয়েছে আমার। দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ঘুরে দেখার ফলে আগ্রহ জাগে সেগুলোর পেছনের ইতিহাস জানার। বরেন্দ্র, মহাস্থানগর,পাহাড়পুর, ময়নামতি দেখেছি,তাদের ইতিহাস জেনেছি। যে ইতিহাসের যতো গভীরে গিয়েছি, ততো বেশি বুঝতে পেরেছি যে, এগুলো আমাদের শেকড় সন্ধানী উপাদান। নিজেদের শেকড়কে যেন শিল্পকর্মের মাধ্যমে তুলে ধরে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে জানাতে পারি। সেই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় আমার এই প্রদর্শনী।