
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এসএসসির ফল প্রকাশে নতুন পদ্ধতি, জানবেন যেভাবে

ইসরায়েলি হামলায় ১৮ সহস্রাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী নিহত

উত্তাল সমুদ্রে নেমে ভেসে গেলেন চবির ৩ শিক্ষার্থী

১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় পর্যায়ে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

ইউনানী-আয়ুর্বেদিকের চিঠি বাতিল ও আইন কাউন্সিল চায় শিক্ষার্থীরা

পরীক্ষা কেন্দ্রে সাপের কামড়ে পরীক্ষার্থী আহত

সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
‘জাবিতে লাশ নিয়ে যারা রাজনীতি করছে তারা স্বৈরাচারের দোসর’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ ওরফে শামীম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যা দিয়ে বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার দিবাগত রাত দুইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে মিছিল বের হয়। পরে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী প্রাপ্তি তাপসী বলেন, ‘স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমরা বিচারবহির্ভূত যেকোনো হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে। কেউ যদি অপরাধ করে তাহলে তাকে রাষ্ট্রীয় আইনে শাস্তি দেওয়া হোক। কিন্তু কাউকে বিচারবহির্ভূতভাবে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে আমরা সমর্থন করি না।’
এছাড়াও বুধবার একই দাবিতে তিনটি পৃথক ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিন বেলা ১১টায়
বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া মঞ্চ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জাহিদুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী শাসনামলে রাজনীতি করার অন্যতম প্রক্রিয়া ছিল লাশের রাজনীতি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও একটি লাশ পড়েছে যা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন রাজনীতি। যারা রাজনীতি শুরু করেছে তারা মূলত স্বৈরাচারের দোসর অথবা তাদের প্রক্রিয়া স্বৈরাচারেরই মতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া মঞ্চ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জাহিদুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী শাসনামলে রাজনীতি করার অন্যতম প্রক্রিয়া ছিল লাশের রাজনীতি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও একটি লাশ পড়েছে যা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন রাজনীতি। যারা রাজনীতি শুরু করেছে তারা মূলত স্বৈরাচারের দোসর অথবা তাদের প্রক্রিয়া স্বৈরাচারেরই মতো।