ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
খালেদা জিয়ার অসুস্থতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ নরেন্দ্র মোদির
ইমরান খানের বেঁচে থাকার তথ্য দিলেন পিটিআই নেতা, দেশ ছাড়তে চাপ
সৌদিতে ব্যাপক ধরপাকড়, ২১ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে উত্তাল ইউরোপ, দেশে দেশে বিক্ষোভ
ক্যালিফোর্নিয়ায় বন্দুক হামলায় নিহত ৪, আহত ১০
ভয়াবহ বিপদে পড়তে যাচ্ছে ইউরোপ, গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
আকাশসীমা বন্ধ, ভেনেজুয়েলায় মার্কিন হামলা কি আসন্ন?
ইসরাইলের ১২ জাহাজে হামলা চালিয়েছে ইরান
আন্তর্জাতিক পানিসীমায় ইসরাইল ইরানের তেল ট্যাংকারগুলোর ওপর হামলা চালানোর পর ইরান অন্তত এক ডজন ইসরাইলি জাহাজে হামলা চালিয়েছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির প্রধান কমান্ডার মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এ তথ্য জানিয়েছেন।
শনিবার রাজধানী তেহরানে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান আইআরজিসির খাতামুল আম্বিয়া সদরদপ্তর পরিদর্শন করতে গেলে জেনারেল সালামি তাকে এ কথা জানান।
জেনারেল সালামি বলেন, ইরানের তেল রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য ইসরাইলি বাহিনী আমাদের ১৪টি তেল ট্যাংকারে হামলা চালায়। প্রাথমিকভাবে কারা এ হামলা চালাচ্ছে তা আমরা বুঝতে পারিনি। কারণ, তারা অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে হামলা চালাচ্ছিল। অবশেষে আমরা বুঝতে পারি যে, ইসরাইলই এসব হামলা চালাচ্ছে এবং এরপর আমরা তাদের ১২টি জাহাজে
আঘাত করি। আইআরজিসির প্রধান কমান্ডার বলেন, যখন আমরা তাদের পঞ্চম জাহাজটিতে আঘাত হানি, তখন তারা আমাদের বিরুদ্ধে তাদের হামলা বন্ধ করে এবং নৌ-যুদ্ধের অবসান ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেয়। জেনারেল সালামি তারও আগের ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, ব্রিটিশ সরকার জিব্রালটার প্রণালিতে আমাদের একটি তেল ট্যাংকার আটক করার পর, আমরা তাদের স্টেনা ইম্পেরো জাহাজ আটক করি। এর ফলে তারা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ইরান ২০১৯ সালে হরমুজ প্রণালিতে ওই ব্রিটিশ জাহাজটি আটক করেছিল। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালে গ্রিস থেকে ইরানের দুটি জাহাজ আটক করার পর ইরানও তাদের দুটি জাহাজ আটক করে জানিয়ে জেনারেল সালামি বলেন, এতে তারাও আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ইরানের এ সেনা কমান্ডার এ
সময় জোর দিয়ে বলেন, শত্রুদের আগ্রাসী তৎপরতার সামনে নমনীয়তা দেখালে, তারা পেয়ে বসে। কিন্তু পাল্টা পদক্ষেপ নিলে তারা হাত গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়। সূত্র: ইরনা
আঘাত করি। আইআরজিসির প্রধান কমান্ডার বলেন, যখন আমরা তাদের পঞ্চম জাহাজটিতে আঘাত হানি, তখন তারা আমাদের বিরুদ্ধে তাদের হামলা বন্ধ করে এবং নৌ-যুদ্ধের অবসান ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেয়। জেনারেল সালামি তারও আগের ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, ব্রিটিশ সরকার জিব্রালটার প্রণালিতে আমাদের একটি তেল ট্যাংকার আটক করার পর, আমরা তাদের স্টেনা ইম্পেরো জাহাজ আটক করি। এর ফলে তারা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ইরান ২০১৯ সালে হরমুজ প্রণালিতে ওই ব্রিটিশ জাহাজটি আটক করেছিল। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালে গ্রিস থেকে ইরানের দুটি জাহাজ আটক করার পর ইরানও তাদের দুটি জাহাজ আটক করে জানিয়ে জেনারেল সালামি বলেন, এতে তারাও আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ইরানের এ সেনা কমান্ডার এ
সময় জোর দিয়ে বলেন, শত্রুদের আগ্রাসী তৎপরতার সামনে নমনীয়তা দেখালে, তারা পেয়ে বসে। কিন্তু পাল্টা পদক্ষেপ নিলে তারা হাত গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়। সূত্র: ইরনা



