ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন
The political Lens By RP Station
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ
আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা
১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি
‘আমি মারা যাব’ কেন বললেন তসলিমা নাসরিন
ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন না হলে বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বেন বলে জানিয়েছেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। দেশটিতে থাকতে না পারলে তিনি মারা যাবেন বলেও জানিয়েছেন।
দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে ভারত সরকার তার বসবাসের অনুমতি নবায়ন না করায় এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তসলিমা নাসরিন।
রোববার সহযোগী গণমাধ্যম ‘আজতক বাংলা’কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের বরাতে এ খবর জানিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
চলতি বছরের ১৭ জুলাই ভারতের বসবাসের অনুমতির মেয়াদ শেষ হয় তসলিমা নাসরিনের। এখন পর্যন্ত বিজেপি সরকার তার থাকার মেয়াদ বাড়ায়নি। ফলে ভারতে অবস্থান করা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন তিনি। এ নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তসলিমার।
আজতক ডট ইনের সম্পাদক কেশবানন্দ ধর
দুবেকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে তসলিমা বলেন, আমি ভারতে থাকতে পছন্দ করি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেছে। এখনো আমার থাকার মেয়াদ বাড়ায়নি কেন্দ্রীয় সরকার। বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন না। ‘আমি জানি না, কার সঙ্গে কথা বলব? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন? আমি কারো সঙ্গে কথা বলি না। আমি অনলাইনে চেক করি। কিন্তু এখনো কোনো নিশ্চয়তা পাইনি। যা আগে কখনো ঘটেনি।’ ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন করার পথে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কিনা-এমন প্রশ্নে তসলিমা বলেন, বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি ইতোমধ্যে ভারতে বসবাস করছি। আমি এখানে একজন
সুইডিশ নাগরিক হিসেবে থাকি। বাংলাদেশে বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতির আগেই আমার থাকার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। ২০১৭ সালেও এমন সমস্যা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেটি প্রযুক্তিগত সমস্যাই ছিল। ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন না হলে বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বেন বলেও জানান তিনি। তসলিমা বলেন, মানুষ মনে করে আমার সঙ্গে সরকার ও নেতাদের ঘনিষ্ঠতা আছে। তা কিন্তু নয়। পারমিট না পেলে আমি মারা যাব। এখন কোথাও যাওয়ার মতো অবস্থায় নেই। বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তসলিমা। উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর বেশ কয়েক বছর ইউরোপে বসবাস করেছিলেন
তসলিমা। পরে ২০০৪ সালে তিনি ভারতে চলে আসেন। ভারতেও বেশ কয়েকবার অবস্থান বদলের পর ২০১১ সাল থেকে তিনি দিল্লিতে বসবাস করছেন।
দুবেকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে তসলিমা বলেন, আমি ভারতে থাকতে পছন্দ করি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেছে। এখনো আমার থাকার মেয়াদ বাড়ায়নি কেন্দ্রীয় সরকার। বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন না। ‘আমি জানি না, কার সঙ্গে কথা বলব? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন? আমি কারো সঙ্গে কথা বলি না। আমি অনলাইনে চেক করি। কিন্তু এখনো কোনো নিশ্চয়তা পাইনি। যা আগে কখনো ঘটেনি।’ ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন করার পথে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কিনা-এমন প্রশ্নে তসলিমা বলেন, বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি ইতোমধ্যে ভারতে বসবাস করছি। আমি এখানে একজন
সুইডিশ নাগরিক হিসেবে থাকি। বাংলাদেশে বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতির আগেই আমার থাকার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। ২০১৭ সালেও এমন সমস্যা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেটি প্রযুক্তিগত সমস্যাই ছিল। ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন না হলে বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বেন বলেও জানান তিনি। তসলিমা বলেন, মানুষ মনে করে আমার সঙ্গে সরকার ও নেতাদের ঘনিষ্ঠতা আছে। তা কিন্তু নয়। পারমিট না পেলে আমি মারা যাব। এখন কোথাও যাওয়ার মতো অবস্থায় নেই। বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তসলিমা। উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর বেশ কয়েক বছর ইউরোপে বসবাস করেছিলেন
তসলিমা। পরে ২০০৪ সালে তিনি ভারতে চলে আসেন। ভারতেও বেশ কয়েকবার অবস্থান বদলের পর ২০১১ সাল থেকে তিনি দিল্লিতে বসবাস করছেন।



