ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ত্রিমুখী কৌশলে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হতে যাচ্ছে যুবলীগ
নবীনগরে বিএনপি নেতাকে গুলি, আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাঠানো হলো ঢাকায়
আ.লীগ নেতাদের পিঠে ছালা বেঁধে নামার পরামর্শ রাশেদের
শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ
সজীব ওয়াজেদ জয়: একমাত্র অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনই দেশে স্থিতিশীলতা বয়ে আনতে পারে
জি এম কাদের: ইউনূস সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়
ছাত্রলীগ সন্দেহে এসআই-এর মোবাইল-ল্যাপটপ জব্দের ঘটনায় এসপি-ওসিসহ তিনজনের নামে মামলা
একদিকে এনসিপির সমন্বয় সভা, অন্যদিকে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
পূর্ব লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এতে দুই পক্ষেরই কয়েকজন আহত হয়েছেন। তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর থানা ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে সাংবাদিকরা ছবি-ভিডিও নিতে গেলে এনসিপির নেতাকর্মীরা বাঁধা দেন।
সেখানে আসা নেতাকর্মীরা জানান, মাস
তিনেক আগে বংশাল থানার ইমতিয়াজসহ কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক বিষয় নিয়ে কথা বলতে যান। তারা ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে তা অবহিত করেন। শোয়েব রিয়ান নামে মোহাম্মদপুর থানার এক নেতাকে তাদের সাহায্য করতে বলেন। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রিয়ান বংশাল থানার নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এমনকি বংশালের নেতাদের আটকে রাখারও চেষ্টা করা হয়। তবে তারা কৌশলে পালিয়ে আসেন। পরে বিভিন্ন সময় রিয়ানের সঙ্গে টাকা ফেরত চেয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তারা। সর্বশেষ শুক্রবার সন্ধ্যায় কনভেনশন হলে রিয়ানকে দেখলে বংশালের নেতাকর্মীরা তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় ইমতিয়াজ টাকার কথা জিজ্ঞাসা করেন। এ
নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ সময় রিয়ানের ছোট ভাই ইউসুফকে আঘাত করলে তার মাথা ফেটে যায়। এরপরেই তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। তবে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে সংঘর্ষ চললেও এনসিপির কোনো কেন্দ্রীয় নেতাকে দেখা যায়নি। বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, অনেকদিন ধরে রিয়ানকে ফোন করে টাকা চাওয়া হলে তিনি বারবার এড়িয়ে যেতেন, ফোন নাম্বার ব্লক করে দিতেন। কোনোভাবেই তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। আজ তাকে কনভেনশন হলে দেখে তার কাছে টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মোহাম্মদপুরের নেতাকর্মীরা আমাদের ওপর হামলা করেন। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মীর মাথা ফেটে যায়।
এরপর আমরাও ওদের সাথে মারামারিতে জড়াই। টাকা নেওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমও জানেন। তিনি জানান, আহত ইউসুফকে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তার মাথায় ৩টি সেলাই পড়েছে। এছাড়া ৩ জনের মতো আহত হয়েছেন। অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা জানান, তিন মাস আগে ইমতিয়াজসহ বংশাল থানা থেকে কয়েকজন আসেন টাকা-পয়সা সংক্রান্ত একটা ঝামেলা নিয়ে। তারা যাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। অথচ এখন আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হচ্ছে যে, আমরা তাদের কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিয়েছি। ওই ঘটনার পর রিয়ান দুর্ঘটনার কারণে বিছানায় ছিল অনেকদিন। আজকের ঘটনায় রিয়ানসহ ৩-৪ জন আহত হয়েছেন তারা সোহরাওয়ার্দী
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, এ বিষয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বসার কথা ছিল। তবে সেটা বিভিন্ন কারণে সম্ভব হয়নি।
তিনেক আগে বংশাল থানার ইমতিয়াজসহ কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক বিষয় নিয়ে কথা বলতে যান। তারা ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে তা অবহিত করেন। শোয়েব রিয়ান নামে মোহাম্মদপুর থানার এক নেতাকে তাদের সাহায্য করতে বলেন। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রিয়ান বংশাল থানার নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এমনকি বংশালের নেতাদের আটকে রাখারও চেষ্টা করা হয়। তবে তারা কৌশলে পালিয়ে আসেন। পরে বিভিন্ন সময় রিয়ানের সঙ্গে টাকা ফেরত চেয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তারা। সর্বশেষ শুক্রবার সন্ধ্যায় কনভেনশন হলে রিয়ানকে দেখলে বংশালের নেতাকর্মীরা তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় ইমতিয়াজ টাকার কথা জিজ্ঞাসা করেন। এ
নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ সময় রিয়ানের ছোট ভাই ইউসুফকে আঘাত করলে তার মাথা ফেটে যায়। এরপরেই তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। তবে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে সংঘর্ষ চললেও এনসিপির কোনো কেন্দ্রীয় নেতাকে দেখা যায়নি। বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, অনেকদিন ধরে রিয়ানকে ফোন করে টাকা চাওয়া হলে তিনি বারবার এড়িয়ে যেতেন, ফোন নাম্বার ব্লক করে দিতেন। কোনোভাবেই তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। আজ তাকে কনভেনশন হলে দেখে তার কাছে টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মোহাম্মদপুরের নেতাকর্মীরা আমাদের ওপর হামলা করেন। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মীর মাথা ফেটে যায়।
এরপর আমরাও ওদের সাথে মারামারিতে জড়াই। টাকা নেওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমও জানেন। তিনি জানান, আহত ইউসুফকে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তার মাথায় ৩টি সেলাই পড়েছে। এছাড়া ৩ জনের মতো আহত হয়েছেন। অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা জানান, তিন মাস আগে ইমতিয়াজসহ বংশাল থানা থেকে কয়েকজন আসেন টাকা-পয়সা সংক্রান্ত একটা ঝামেলা নিয়ে। তারা যাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। অথচ এখন আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হচ্ছে যে, আমরা তাদের কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিয়েছি। ওই ঘটনার পর রিয়ান দুর্ঘটনার কারণে বিছানায় ছিল অনেকদিন। আজকের ঘটনায় রিয়ানসহ ৩-৪ জন আহত হয়েছেন তারা সোহরাওয়ার্দী
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, এ বিষয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বসার কথা ছিল। তবে সেটা বিভিন্ন কারণে সম্ভব হয়নি।



