
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেনীতে বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ২৫ জন আহত

আ.লীগ কার্যালয় ভাঙচুরের পর দখলে নিল এনসিপি

সাংবাদিক তামিম হত্যা মামলার আসামি ‘পলাতক’ বিএনপি নেতা রবি টকশোতে আবারও সরব

কবিরহাটে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষে আহত ১০

বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা

অনিশ্চয়তার পথে রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের
জনগণের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগের মিছিলঃ রাজনৈতিক মহল বলছে ‘অরাজক শাসনামলে সমতা আনতে পারে শুধু আওয়ামী লীগ’

কুড়িল থেকে মতিঝিল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কর্মীদের মিছিলে জনমানুষের অভূতপূর্ব সহযোগিতা দেখা গেছে। বিএনপি-জামায়াত ও পুলিশের হামলার মুখে স্থানীয়রা আওয়ামী লীগের কর্মীদের আশ্রয় দিয়েছে, রক্ষা করেছে এবং নিরাপদে স্থানত্যাগে সাহায্য করেছে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা এটাকে ‘জনগণের স্পষ্ট সংকেত’ বলে মনে করছেন, যা ইউনূসের অরাজক শাসনামলের ১৪ মাসে সৃষ্ট রাজনৈতিক শূন্যতা আওয়ামী লীগ দিয়ে পূরণের ইঙ্গিত দেয়।
কুড়িলের মিছিলে বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা পুলিশের সঙ্গে মিলে হামলা চালালে স্থানীয় বস্তিবাসীরা আওয়ামী লীগের কর্মীদের তাদের ঘরে লুকিয়ে রক্ষা করে। একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন,
“আমরা জানি, এরা আমাদেরই লোক। বিপদে ফেলব না।”
অনুরূপ ঘটনা ঘটে মতিঝিলে। এখানে আওয়ামী লীগের মিছিলের উপর বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা হামলা করতে এলে পথচারীরা তাদের প্রতিহত করে
মিছিলকে নিরবিঘ্ন পথ দিয়েছে। মিছিল শেষে কর্মীরা তড়িঘড়ি বাসে উঠে স্থান ছাড়ার সময় কিছু জায়গায় বাসের হেল্পাররাও ভাড়া নেয়নি। পুলিশের ভয়ে কর্মীরা জনাকীর্ণ স্থানে মিশে যায় বা চায়ের দোকানে অবস্থান নেয়। স্থানীয়রা তাদের সহযোগিতা করে রক্ষা করেছে। প্রায় ৩৫টির বেশি মিছিলে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে, কিন্তু কোথাও শোনা যায়নি স্থানীয়রা মিছিলকারীদের ধরিয়ে দিয়েছে। বরং সবাই নিরাপদে যার যার বাসায় এলাকায় ফিরেছে। ইউনুস সরকারের পক্ষ থেকে মিছিলকারীদের ধরিয়ে দিতে ৫০০০ টাকা পুরষ্কারের ঘোষনা থাকলেও, কেউই সেই টাকার লোভে নিজেদের সত্ত্বা বিকিয়ে দেয় নি। এই ঘটনাগুলো রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত ১৪ মাসে ইউনূসের শাসনামলে সৃষ্ট পাওয়ার ইমব্যালান্স একমাত্র আওয়ামী লীগই
সমতা গড়তে পারে। ড. রাহাত হোসেন বলেন, “জনগণ বুঝতে পেরেছে, অরাজকতা এই পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ করতে আওয়ামী লীগের মতো সংগঠিত শক্তি দরকার। নিজেদের নিরাপত্তার জন্য তারাই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। এটা জনমতের পরিবর্তনের স্পষ্ট সংকেত।” আরেক বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ হোসেন মন্তব্য করেন, “পূর্বের মিছিলগুলোতে জনগণ নিরপেক্ষ ছিল বা বিরোধী। কিন্তু আজ তারা সক্রিয়ভাবে সাহায্য করছে। এটা প্রমাণ করে, ইউনুসের শাসনামলের ব্যর্থতায় জনমানুষ আওয়ামী লীগের প্রতি ফিরে এসেছে।” আওয়ামী লীগের এক কর্মী বলেন, “জনগণের এই ভালোবাসা আমাদের শক্তি দিয়েছে। আমরা জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করব।” রাজনৈতিক মহল বিশ্বাস করছে, এই সংকেত থেকে বড় পরিবর্তনের সূচনা হতে পারে।
মিছিলকে নিরবিঘ্ন পথ দিয়েছে। মিছিল শেষে কর্মীরা তড়িঘড়ি বাসে উঠে স্থান ছাড়ার সময় কিছু জায়গায় বাসের হেল্পাররাও ভাড়া নেয়নি। পুলিশের ভয়ে কর্মীরা জনাকীর্ণ স্থানে মিশে যায় বা চায়ের দোকানে অবস্থান নেয়। স্থানীয়রা তাদের সহযোগিতা করে রক্ষা করেছে। প্রায় ৩৫টির বেশি মিছিলে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে, কিন্তু কোথাও শোনা যায়নি স্থানীয়রা মিছিলকারীদের ধরিয়ে দিয়েছে। বরং সবাই নিরাপদে যার যার বাসায় এলাকায় ফিরেছে। ইউনুস সরকারের পক্ষ থেকে মিছিলকারীদের ধরিয়ে দিতে ৫০০০ টাকা পুরষ্কারের ঘোষনা থাকলেও, কেউই সেই টাকার লোভে নিজেদের সত্ত্বা বিকিয়ে দেয় নি। এই ঘটনাগুলো রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত ১৪ মাসে ইউনূসের শাসনামলে সৃষ্ট পাওয়ার ইমব্যালান্স একমাত্র আওয়ামী লীগই
সমতা গড়তে পারে। ড. রাহাত হোসেন বলেন, “জনগণ বুঝতে পেরেছে, অরাজকতা এই পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ করতে আওয়ামী লীগের মতো সংগঠিত শক্তি দরকার। নিজেদের নিরাপত্তার জন্য তারাই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। এটা জনমতের পরিবর্তনের স্পষ্ট সংকেত।” আরেক বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ হোসেন মন্তব্য করেন, “পূর্বের মিছিলগুলোতে জনগণ নিরপেক্ষ ছিল বা বিরোধী। কিন্তু আজ তারা সক্রিয়ভাবে সাহায্য করছে। এটা প্রমাণ করে, ইউনুসের শাসনামলের ব্যর্থতায় জনমানুষ আওয়ামী লীগের প্রতি ফিরে এসেছে।” আওয়ামী লীগের এক কর্মী বলেন, “জনগণের এই ভালোবাসা আমাদের শক্তি দিয়েছে। আমরা জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করব।” রাজনৈতিক মহল বিশ্বাস করছে, এই সংকেত থেকে বড় পরিবর্তনের সূচনা হতে পারে।