
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সাভারে কোটি টাকার বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেপ্তার ১

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেপ্তার ২

মিরপুরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ, শিশু আহত

শাহবাগ এলাকা থেকে ৩ লাশ উদ্ধার

ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার ৮ বছরের জেল

অবশেষে উচ্ছেদ হলো আগারগাঁওয়ের ‘কেকপট্টি’

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহার করছে অন্তর্বর্তী সরকার: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
দেশে ফিরেছেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশের বিশিষ্ট আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম দেশে ফিরেছেন। শনিবার (১১ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে শহিদুল আলমকে বহনকারী বিমান শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।
গত ৮ অক্টোবর ফ্রিডম ফ্লোটিলার ‘কনশানস’ জাহাজ থেকে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী অপহরণ করেছিল আলোকচিত্রী ও লেখক ড. শহিদুল আলমকে। এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ইসরায়েলের নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত কেৎজিয়েত কারাগারে। অবশেষে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়েছেন তিনি। ইসরায়েল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে ৬৯২১ ফ্লাইটে তুরস্কে পৌঁছান এই মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। এরপর টার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে শুক্রবার রাতেই তিনি দেশের উদ্দেশে রওয়ানা দেন। তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আমানুল হক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এই কথা।
শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যাই
বিমানটি বাংলাদেশের উদ্দেশে তুরস্কের ইস্তাম্বুল ছাড়ে। স্থানীয় সময় ৬টা ৪৫ মিনিট, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ফ্লাইটটি যাত্রা শুরু করে। ফ্লাইটটি ঢাকা পৌঁছায় আজ শনিবার ভোর ৫টার দিকে। এর আগে গত ৮ অক্টোবর শহিদুল আলমসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা নৌবহরের সব সাংবাদিক, স্বাস্থ্যসেবাকর্মী, মানবাধিকারকর্মী ও জাহাজের নাবিকদের অপহরণ করে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যায়। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ইসরাইলের কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়। ইসরাইলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র কেৎজিয়েত কারাগার নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত। এখানে ফিলিস্তিনি বন্দীদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয় বলে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিমানটি বাংলাদেশের উদ্দেশে তুরস্কের ইস্তাম্বুল ছাড়ে। স্থানীয় সময় ৬টা ৪৫ মিনিট, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ফ্লাইটটি যাত্রা শুরু করে। ফ্লাইটটি ঢাকা পৌঁছায় আজ শনিবার ভোর ৫টার দিকে। এর আগে গত ৮ অক্টোবর শহিদুল আলমসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা নৌবহরের সব সাংবাদিক, স্বাস্থ্যসেবাকর্মী, মানবাধিকারকর্মী ও জাহাজের নাবিকদের অপহরণ করে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যায়। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ইসরাইলের কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়। ইসরাইলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র কেৎজিয়েত কারাগার নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত। এখানে ফিলিস্তিনি বন্দীদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয় বলে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।