
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ: আটক নেতা-কর্মীদের পাশে কেন্দ্রীয় যুবলীগ

প্রকল্প বাস্তবায়নে সমন্বয়ক ও উপদেষ্টাদের এলাকাপ্রীতিতে বঞ্চিত সমস্যাগ্রস্ত জেলার মানুষ

ইউনূস আমলে ভিসা পাচ্ছেন না বাংলাদেশিরা, বিদেশি ইমিগ্রেশন থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অনেককে

১০৪ সদস্যের লটবহর নিয়ে ড. ইউনূসের নিউইয়র্ক সফর: জনগণের অর্থের শ্রাদ্ধ করে প্রাপ্তিযোগ কী?

দেশে থেমে গেছে বিনিয়োগ: সংকোচন, স্থবিরতা ও অনিশ্চয়তার দুষ্টচক্রে অর্থনীতি

জেএফকের মতোই ড. ইউনুস একদিন সঙ্গীদের ছেড়ে দেশ থেকে পালাবেন!

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না
১০৪ সদস্যের লটবহর নিয়ে ড. ইউনূসের নিউইয়র্ক সফর: জনগণের অর্থের শ্রাদ্ধ করে প্রাপ্তিযোগ কী?

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে ১০৪ সদস্যের একটি বিশাল প্রতিনিধিদল নিউইয়র্ক সফর করেছেন। এই সংখ্যা পূর্ববর্তী সরকারপ্রধানদের সফরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেও, এত বড় বহর নিয়ে তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে। ড. ইউনূস তার প্রেস উইং থেকেই নিয়ে গেছেন ৫ সদস্য! যা এক অনন্য নজির।
বিগত সময়ে সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরে বিপুল সংখ্যক সফরসঙ্গী এবং রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার প্রেক্ষাপটে এই সফর নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
প্রতিনিধিদলে ড. ইউনূস ছাড়াও রয়েছেন তার দুই স্ত্রীর দুই কন্যা, ৭ জন উপদেষ্টা, ৬ জন রাজনৈতিক নেতা, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বিভিন্ন পদবীর কর্মকর্তা, ৫ জন প্রেস সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও
নিরাপত্তা দলের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তা, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ দূতাবাস ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের কয়েকজন সদস্য এবং কয়েকজন বিশিষ্ট নাগরিক। এত বড় প্রতিনিধিদলের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে যখন দেশের অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। সমালোচকদের মতে, এত বিপুল সংখ্যক সদস্যের সফরে বিমান ভাড়া, থাকা-খাওয়া, এবং অন্যান্য খরচে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের উপর বাড়তি চাপ পড়বে। এর আগে সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এবং অতিরিক্ত সফরসঙ্গী নিয়ে জনগণের মধ্যে এতটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়নি, যতটা ড. ইউনূসের ক্ষেত্রে হয়েছে। তার এই বিলাসবহুল সফরের বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে— এত বড় দলের প্রত্যেক সদস্যের অংশগ্রহণ কতটা জরুরি ছিল? বিশেষ করে, প্রধান উপদেষ্টার কন্যাদের অন্তর্ভুক্তি এবং ৫ জন
প্রেস সেক্রেটারির উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। একইসাথে এমন সরকারি কর্মকর্তা ও উপদেষ্টাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যাদের সেখানে আদতে কোনো কর্মসূচি কিংবা আনুষ্ঠানিক উপস্থিতি প্রয়োজনীয় ছিল না। অর্থনীতিবিদ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা মনে করেন, এ ধরনের সফরে সীমিত সংখ্যক প্রতিনিধি দিয়েই কার্যকর কূটনৈতিক লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। তারা প্রশ্ন তুলেছেন, এত বড় দলের পরিবর্তে একটি কার্যকর, কম সংখ্যক প্রতিনিধিদল কেন পাঠানো হলো না? এছাড়া, বিশ্ব মঞ্চে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরতে কূটনৈতিক দক্ষতা এবং কৌশলগত আলোচনার প্রয়োজন, যা সংখ্যার বিশালতার উপর নির্ভর করে না। এত বড় দলবল নিয়েও নিউইয়র্কে মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দদের সাথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে আমন্ত্রণ পাননি প্রভাবশালী মুসলিম
নেতার তালিকায় নাম আসা ড. ইউনূস। যে বৈঠকে পাকিস্তানের মত দেশ সুযোগ পায়, সেখানে বাংলাদেশ কেন আমন্ত্রিত নয়, এমন প্রশ্নের পাশাপাশি সমালোচনাও হচ্ছে। বৈঠকে ফিলিস্তিনকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মতবিনিময় হয়েছে। যে ফিলিস্তিনের জন্য সবচেয়ে বেশি সোচ্চার বাংলাদেশিরা, সেই ফিলিস্তিন বিষয়ক বৈঠকেই নেই বাংলাদেশ। একাধিক সংবাদসূত্রের দাবি, ট্রাম্পের সাথে একটি ফটোসেশনের জন্য পাকিস্তানি মধ্যস্থতায় বিদেশি একটি লবিং ফার্মের মাধ্যমে ৭০০ কোটি টাকা খরচ করেছে ইউনূস সরকার। যদিও তেমন কোনো সুযোগ এখন পর্যন্ত মেলেনি। ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ের উপযোগীতা তাহলে কী? এমন প্রশ্ন রয়েই যায়। যদিও ইউনূস সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই সফরে জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন, এবং বৈশ্বিক শান্তির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের
অবস্থান তুলে ধরা হবে, তবুও এই বিশাল বহরের যৌক্তিকতা নিয়ে জনমনে সংশয় রয়ে গেছে।
নিরাপত্তা দলের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তা, নিউইয়র্কে বাংলাদেশ দূতাবাস ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের কয়েকজন সদস্য এবং কয়েকজন বিশিষ্ট নাগরিক। এত বড় প্রতিনিধিদলের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে যখন দেশের অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। সমালোচকদের মতে, এত বিপুল সংখ্যক সদস্যের সফরে বিমান ভাড়া, থাকা-খাওয়া, এবং অন্যান্য খরচে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের উপর বাড়তি চাপ পড়বে। এর আগে সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় এবং অতিরিক্ত সফরসঙ্গী নিয়ে জনগণের মধ্যে এতটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়নি, যতটা ড. ইউনূসের ক্ষেত্রে হয়েছে। তার এই বিলাসবহুল সফরের বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে— এত বড় দলের প্রত্যেক সদস্যের অংশগ্রহণ কতটা জরুরি ছিল? বিশেষ করে, প্রধান উপদেষ্টার কন্যাদের অন্তর্ভুক্তি এবং ৫ জন
প্রেস সেক্রেটারির উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। একইসাথে এমন সরকারি কর্মকর্তা ও উপদেষ্টাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যাদের সেখানে আদতে কোনো কর্মসূচি কিংবা আনুষ্ঠানিক উপস্থিতি প্রয়োজনীয় ছিল না। অর্থনীতিবিদ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা মনে করেন, এ ধরনের সফরে সীমিত সংখ্যক প্রতিনিধি দিয়েই কার্যকর কূটনৈতিক লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। তারা প্রশ্ন তুলেছেন, এত বড় দলের পরিবর্তে একটি কার্যকর, কম সংখ্যক প্রতিনিধিদল কেন পাঠানো হলো না? এছাড়া, বিশ্ব মঞ্চে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরতে কূটনৈতিক দক্ষতা এবং কৌশলগত আলোচনার প্রয়োজন, যা সংখ্যার বিশালতার উপর নির্ভর করে না। এত বড় দলবল নিয়েও নিউইয়র্কে মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দদের সাথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে আমন্ত্রণ পাননি প্রভাবশালী মুসলিম
নেতার তালিকায় নাম আসা ড. ইউনূস। যে বৈঠকে পাকিস্তানের মত দেশ সুযোগ পায়, সেখানে বাংলাদেশ কেন আমন্ত্রিত নয়, এমন প্রশ্নের পাশাপাশি সমালোচনাও হচ্ছে। বৈঠকে ফিলিস্তিনকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মতবিনিময় হয়েছে। যে ফিলিস্তিনের জন্য সবচেয়ে বেশি সোচ্চার বাংলাদেশিরা, সেই ফিলিস্তিন বিষয়ক বৈঠকেই নেই বাংলাদেশ। একাধিক সংবাদসূত্রের দাবি, ট্রাম্পের সাথে একটি ফটোসেশনের জন্য পাকিস্তানি মধ্যস্থতায় বিদেশি একটি লবিং ফার্মের মাধ্যমে ৭০০ কোটি টাকা খরচ করেছে ইউনূস সরকার। যদিও তেমন কোনো সুযোগ এখন পর্যন্ত মেলেনি। ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ের উপযোগীতা তাহলে কী? এমন প্রশ্ন রয়েই যায়। যদিও ইউনূস সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই সফরে জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন, এবং বৈশ্বিক শান্তির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের
অবস্থান তুলে ধরা হবে, তবুও এই বিশাল বহরের যৌক্তিকতা নিয়ে জনমনে সংশয় রয়ে গেছে।