
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

১০৪ সদস্যের লটবহর নিয়ে ড. ইউনূসের নিউইয়র্ক সফর: জনগণের অর্থের শ্রাদ্ধ করে প্রাপ্তিযোগ কী?

দেশে থেমে গেছে বিনিয়োগ: সংকোচন, স্থবিরতা ও অনিশ্চয়তার দুষ্টচক্রে অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব

বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ
জেএফকের মতোই ড. ইউনুস একদিন সঙ্গীদের ছেড়ে দেশ থেকে পালাবেন!

নিউইয়র্ক জেএফকে বিমানবন্দরে ডিম মারা ঘটনা নিয়ে অনেকে ‘কান্না’ করছেন, দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বলে চিৎকার করছেন। বিমানবন্দরে সরকারপ্রধান বা সফরসঙ্গীদের নাজেহাল করা কি কোনো নতুন ঘটনা? ড. ইউনুস যে হোটেলে আছেন, তার সামনে বিক্ষোভ হওয়া নিয়েও কারও কারও ঘুমে ব্যাঘাত ঘটছে। এটা কি এই প্রথম ঘটছে? খালেদা জিয়া এলে কি বিক্ষোভ হয়নি? শেখ হাসিনা এলে কি প্রতিবার বিমানবন্দরে বিক্ষোভ হয়নি? তার হোটেলের সামনেও কি বিক্ষোভ হয়নি? তিনি তো নির্বাচিত ছিলেন, তবু তো বিক্ষোভ হয়েছে। যারা এখন দেশের ভাবমূর্তির ধোঁয়া তুলছেন, তারা তখন কোথায় ছিলেন?
ড. ইউনুস ও তার সফরসঙ্গীরা কারা? এরা তো নির্বাচিত নন! বিএনপি বা জামায়াতের নেতাদের কথা না
হয় বাদ দিলাম, বাকিরা কারা? বিএনপি বা জামায়াতের নেতাদের তো কেউ কিছু বলেনি, বলা হয়েছে সেইসব ‘উড়ে এসে জুড়ে বসা’ তথাকথিত বৈষম্যবিরোধী নেতানেত্রীকে। ড. ইউনুস ও এসব নেতারা দেশটাকে ‘যুদ্ধক্ষেত্র’ বানিয়ে ফেলছেন। বলা হচ্ছে বাংলাদেশ এখন একটি জঙ্গি রাষ্ট্র, সেখানে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে! ড. ইউনুসের হাতে দেশের স্বাধীনতা বিপন্ন। ড. ইউনুস ও এনসিপি নেতারা যেখানেই যাবেন, সেখানেই নিউইয়র্কের মতো ‘ডিম সম্বর্ধনা’ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। মাত্র সেদিন লন্ডনে কি একই ঘটনা ঘটেনি? যেখানেই যান, সেখানেই তা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। দেশে পুলিশ-সেনাবাহিনীর প্রহরায় ইউনুস বাহিনী কিছুটা নিরাপদ থাকলেও বিদেশের মাটিতে সর্বত্রই ডিম খাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আর এজন্য অন্যরা নয়, ড. ইউনুস বাহিনী নিজেরাই
দায়ী। পুরো দেশ যে সামনের দিনগুলোতে ‘গোপালগঞ্জ’ হয়ে যাবে না, তা কিন্তু বলা যায় না। এসবই গত এক বছরে এদের কর্মকাণ্ডের ফসল। আওয়ামী লীগকে দোষ দিয়ে লাভ নেই, সাধারণ মানুষ এখন মাঠে নেমেছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি মাঠে নেমেছে। সরকার, এনসিপি, জঙ্গিরা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করবে, বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর চেষ্টা করবে, অন্যরা তা চেয়ে চেয়ে দেখবে—তা তো হয় না। তাই সামনের দিনগুলো আরও কঠিন হবে। জেএফকেতে নাকি বাজে স্লোগান হয়েছে? স্লোগানগুলো আমিও শুনেছি, খারাপ বটে! তবে বাংলাদেশে জঙ্গি-বিপ্লবীরা এবং বিশেষত মেয়েরা যেসব অশ্রাব্য স্লোগান দিয়েছে, নিউইয়র্কের স্লোগানগুলো কি এর চেয়ে খারাপ ছিল? গণভবন লুট করে একজন মাতৃসম মহিলার ‘ব্রা নিয়ে’ আপনারা
যা করেছেন, স্লোগানগুলো কি তার চেয়েও খারাপ ছিল? একটু থামুন, জ্ঞান দিতে আসবেন না, আগে নিজে ভালো হোন! গত এক বছরে দেশে যত লজ্জাজনক ঘটনা ঘটেছে, নিউইয়র্কের বিক্ষোভ তার সামান্য প্রতিক্রিয়া মাত্র। বরং নিউইয়র্কে এনসিপির এক নারী নেত্রীকে সম্মান দেখানো হয়েছে। তিনি কি এর যোগ্য? দেশে তার ভূমিকা কী ছিল? তবু ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা তাকে সম্মান দেখিয়েছে—এটি ভালো। আমেরিকায় গায়ে হাত দেওয়া যায় না, তাই এ যাত্রায় ডিমের ওপর দিয়েই গেছে! দেশে এরা ‘মব ভায়োলেন্স’ দিয়ে অসংখ্য ঘটনা ঘটিয়েছে, এখনো ঘটাচ্ছে। নিউইয়র্কে তো আর মব নেই, সামান্য শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ—এতেই ঘাবড়ে গেলে চলবে না। বৈষম্যসৃষ্টিকারী নেতারা দেশে এখন একটু চুপচাপ, সামনে আরও চুপসে
যাবেন। কারণ তাদের সৃষ্টি করা মব কখন তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে কে জানে! যেই পুলিশ এখন পাহারা দিচ্ছে, সেই পুলিশও সময়ের অপেক্ষায় আছে। দুর্ভাগ্য কী জানেন, জেএফকে-তে যেমন ড. ইউনুস এদের ফেলে চলে গেছেন, তেমনি একদিন সকালে দেখা যাবে ড. ইউনুস দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তখন এদের ভাগ্যে কী ঘটবে, কে জানে! জেএফকে-তে যা ঘটেছে, আমি তার পক্ষে নই। এ কারণে অন্তত সিকি শতাব্দী আগে নেতানেত্রীকে সংবর্ধনা বা বিক্ষোভ জানাতে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে বিমানবন্দরে যাওয়া বন্ধ করেছি। বিমানবন্দরে বিক্ষোভ বা সম্বর্ধনা শুধু বাংলাদেশিরাই করে থাকে। এটি কি আমাদের ঐতিহ্য? এজন্য সব দল, সরকার দায়ী। কেবলমাত্র বাংলাদেশের নেতানেত্রীরাই এটি বন্ধ করতে পারেন। আগামী
২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সামনে অনেকগুলো বিক্ষোভ আছে। সেখানে পুলিশ সতর্ক থাকবে। চিন্ময় প্রভুর মুক্তি ও সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধের দাবিতে আমরাও সবার সঙ্গে বিক্ষোভে থাকব। দেশ বাঁচাতে সবারই এ সময়ে জঙ্গি ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামা দরকার।
হয় বাদ দিলাম, বাকিরা কারা? বিএনপি বা জামায়াতের নেতাদের তো কেউ কিছু বলেনি, বলা হয়েছে সেইসব ‘উড়ে এসে জুড়ে বসা’ তথাকথিত বৈষম্যবিরোধী নেতানেত্রীকে। ড. ইউনুস ও এসব নেতারা দেশটাকে ‘যুদ্ধক্ষেত্র’ বানিয়ে ফেলছেন। বলা হচ্ছে বাংলাদেশ এখন একটি জঙ্গি রাষ্ট্র, সেখানে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে! ড. ইউনুসের হাতে দেশের স্বাধীনতা বিপন্ন। ড. ইউনুস ও এনসিপি নেতারা যেখানেই যাবেন, সেখানেই নিউইয়র্কের মতো ‘ডিম সম্বর্ধনা’ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। মাত্র সেদিন লন্ডনে কি একই ঘটনা ঘটেনি? যেখানেই যান, সেখানেই তা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। দেশে পুলিশ-সেনাবাহিনীর প্রহরায় ইউনুস বাহিনী কিছুটা নিরাপদ থাকলেও বিদেশের মাটিতে সর্বত্রই ডিম খাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আর এজন্য অন্যরা নয়, ড. ইউনুস বাহিনী নিজেরাই
দায়ী। পুরো দেশ যে সামনের দিনগুলোতে ‘গোপালগঞ্জ’ হয়ে যাবে না, তা কিন্তু বলা যায় না। এসবই গত এক বছরে এদের কর্মকাণ্ডের ফসল। আওয়ামী লীগকে দোষ দিয়ে লাভ নেই, সাধারণ মানুষ এখন মাঠে নেমেছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি মাঠে নেমেছে। সরকার, এনসিপি, জঙ্গিরা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করবে, বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর চেষ্টা করবে, অন্যরা তা চেয়ে চেয়ে দেখবে—তা তো হয় না। তাই সামনের দিনগুলো আরও কঠিন হবে। জেএফকেতে নাকি বাজে স্লোগান হয়েছে? স্লোগানগুলো আমিও শুনেছি, খারাপ বটে! তবে বাংলাদেশে জঙ্গি-বিপ্লবীরা এবং বিশেষত মেয়েরা যেসব অশ্রাব্য স্লোগান দিয়েছে, নিউইয়র্কের স্লোগানগুলো কি এর চেয়ে খারাপ ছিল? গণভবন লুট করে একজন মাতৃসম মহিলার ‘ব্রা নিয়ে’ আপনারা
যা করেছেন, স্লোগানগুলো কি তার চেয়েও খারাপ ছিল? একটু থামুন, জ্ঞান দিতে আসবেন না, আগে নিজে ভালো হোন! গত এক বছরে দেশে যত লজ্জাজনক ঘটনা ঘটেছে, নিউইয়র্কের বিক্ষোভ তার সামান্য প্রতিক্রিয়া মাত্র। বরং নিউইয়র্কে এনসিপির এক নারী নেত্রীকে সম্মান দেখানো হয়েছে। তিনি কি এর যোগ্য? দেশে তার ভূমিকা কী ছিল? তবু ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা তাকে সম্মান দেখিয়েছে—এটি ভালো। আমেরিকায় গায়ে হাত দেওয়া যায় না, তাই এ যাত্রায় ডিমের ওপর দিয়েই গেছে! দেশে এরা ‘মব ভায়োলেন্স’ দিয়ে অসংখ্য ঘটনা ঘটিয়েছে, এখনো ঘটাচ্ছে। নিউইয়র্কে তো আর মব নেই, সামান্য শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ—এতেই ঘাবড়ে গেলে চলবে না। বৈষম্যসৃষ্টিকারী নেতারা দেশে এখন একটু চুপচাপ, সামনে আরও চুপসে
যাবেন। কারণ তাদের সৃষ্টি করা মব কখন তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে কে জানে! যেই পুলিশ এখন পাহারা দিচ্ছে, সেই পুলিশও সময়ের অপেক্ষায় আছে। দুর্ভাগ্য কী জানেন, জেএফকে-তে যেমন ড. ইউনুস এদের ফেলে চলে গেছেন, তেমনি একদিন সকালে দেখা যাবে ড. ইউনুস দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তখন এদের ভাগ্যে কী ঘটবে, কে জানে! জেএফকে-তে যা ঘটেছে, আমি তার পক্ষে নই। এ কারণে অন্তত সিকি শতাব্দী আগে নেতানেত্রীকে সংবর্ধনা বা বিক্ষোভ জানাতে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে বিমানবন্দরে যাওয়া বন্ধ করেছি। বিমানবন্দরে বিক্ষোভ বা সম্বর্ধনা শুধু বাংলাদেশিরাই করে থাকে। এটি কি আমাদের ঐতিহ্য? এজন্য সব দল, সরকার দায়ী। কেবলমাত্র বাংলাদেশের নেতানেত্রীরাই এটি বন্ধ করতে পারেন। আগামী
২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সামনে অনেকগুলো বিক্ষোভ আছে। সেখানে পুলিশ সতর্ক থাকবে। চিন্ময় প্রভুর মুক্তি ও সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধের দাবিতে আমরাও সবার সঙ্গে বিক্ষোভে থাকব। দেশ বাঁচাতে সবারই এ সময়ে জঙ্গি ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামা দরকার।