
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ ও লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

নিউইয়র্কে হামলায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে : নাহিদ ইসলাম

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্বান্ত মানুষ, বেড়েছে পারিবারিক অশান্তি
বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ

ঘুষ–দুর্নীতি-চাঁদাবাজিতে অচল রাষ্ট্র, জড়িত অন্তর্বর্তী সরকারের ঊর্ধ্বতন এবং প্রশাসনের লোকজন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে বাণিজ্য সচিব নিয়োগে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তথ্য পাচার মামলার আসামি মো. মাহবুবুর রহমানকে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য সচিব পদে বসানোর জন্য বিপুল অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এসেছে। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী ফৌজদারি মামলার আসামিকে উচ্চপদে নিয়োগ দেওয়া যায় না, তবে এই নিয়োগ আইন লঙ্ঘন করে করা হয়েছে বলে প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন।
মাহবুবুর রহমান পূর্বে আইসিটি বিভাগের ডেটা সেন্টারের দায়িত্বে ছিলেন। তার সময়ে কোটি কোটি নাগরিকের সংবেদনশীল তথ্য পাচারের ঘটনা ঘটেছিল। তারপরও তাকে পদোন্নতি দেওয়ার ঘটনায়
ঘুষ–চাঁদাবাজির অভিযোগ নতুন মাত্রা পেয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে। নেটিজেনরা বলছেন, দুর্নীতিবাজরা এখন ওপেন সিক্রেটের মতো কাজ করছে। অভিযোগে অর্থ লোপাট, চাঁদাবাজি, ভেজাল পণ্য ব্যবসা এবং মাদক কারবারেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ আছে। প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি যোগ্যতার পরিবর্তে ঘুষ ও রাজনৈতিক তদবিরই নিয়োগের মূল মানদণ্ড হয়, তবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে, উন্নয়ন স্থবির হবে এবং জনগণের আস্থা ভেঙে যাবে। তাই দ্রুত, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিচার করা এখন সময়ের দাবি।
ঘুষ–চাঁদাবাজির অভিযোগ নতুন মাত্রা পেয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে। নেটিজেনরা বলছেন, দুর্নীতিবাজরা এখন ওপেন সিক্রেটের মতো কাজ করছে। অভিযোগে অর্থ লোপাট, চাঁদাবাজি, ভেজাল পণ্য ব্যবসা এবং মাদক কারবারেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ আছে। প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি যোগ্যতার পরিবর্তে ঘুষ ও রাজনৈতিক তদবিরই নিয়োগের মূল মানদণ্ড হয়, তবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে, উন্নয়ন স্থবির হবে এবং জনগণের আস্থা ভেঙে যাবে। তাই দ্রুত, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিচার করা এখন সময়ের দাবি।